আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
দিনিপ্রোয় হামলা নিয়ে বক্তব্য, সমালোচনার মুখে জেলেনস্কির উপদেষ্টার পদত্যাগের ঘোষণা
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা ওলেকসি আরেস্তোভিচ নিজের বিতর্কিত এক বক্তব্যকে ঘিরে সমালোচনার মুখে পদত্যাগের প্রস্তাব দিয়েছেন। ওই মন্তব্যকে ‘মৌলিক ভুল’ উল্লেখ করে এর জন্য ইউক্রেনের জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি। খবর বিবিসির। গত শনিবার ইউক্রেনের দিনিপ্রো এলাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এর কয়েক ঘণ্টা পর আরেস্তোভিচ বলেছিলেন, ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী ক্ষেপণাস্ত্রটিকে ভূপাতিত করার পরই এটি ওই ভবনের ওপর পড়েছে বলে মনে হচ্ছে। পরে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ বলেছে, রাশিয়ার তৈরি কেএইচ-২২ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ভবনটিকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল। এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করার সক্ষমতা তাদের নেই। সূত্র: প্রথম আলো
ধ্বংসাত্মক যুদ্ধাস্ত্র তৈরির দাবি রাশিয়ার
রাশিয়া তার সবচেয়ে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র পসেইডনের জন্য প্রথমবারের মতো পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র (ওয়ারহেড) তৈরি করেছে। গত সোমবার রুশ সরকারের প্রতিরক্ষা বিভাগের অনামি সূত্রের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানায় রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস। নতুন যুদ্ধাস্ত্রসহ পসেইডনগুলো বেলগোরদ নামের পারমাণবিক ডুবোজাহাজে স্থাপন করা হবে। মানববিহীন সামুদ্রিক ও অন্যান্য পারমাণবিক অস্ত্র পরিচালনায় ব্যবহার হয় বেলগোরদ। বিশেষজ্ঞদের মতে, পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্রসমৃদ্ধ ক্ষেপণাস্ত্র ডুবোজাহাজের কার্যকারিতা আরো বাড়িয়ে দেবে। তাস জানায়, পসেইডনের জন্য গোলার প্রথম সেট তৈরি করা হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে বেলগোরদে এগুলো স্থাপন করা হবে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের নিজস্ব জ্বালানির উৎসের জন্য প্রয়োজনীয় পারমাণবিক চুল্লির পরীক্ষাও সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বেলগোরদ পারমাণবিক ডুবোজাহাজের ক্রু সদস্যরাও নতুন মডেল পরীক্ষা করে দেখেছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ
সংযুক্ত আরব আমিরাতে শাহবাজ শরিফ
কাশ্মীর সমস্যার সমাধান ছাড়া ভারত-পাকিস্তান আলোচনা অসম্ভব
ভারতের সঙ্গে আমাদের তিনটি যুদ্ধ হয়েছে। এগুলো কেবল জনগণের জন্য আরও দুর্দশা, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব নিয়ে এসেছে
কাশ্মীরে বেআইনি দখলদারিত্ব চলছে। এই অভিযোগ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের। তার মন্তব্য এই দখলদারিত্বের অবসান না ঘটানো পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কোনো আলোচনা সম্ভব নয়। সোমবার দুবাইভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-অ্যারাবিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শাহবাজ এসব কথা বলেন। গতকাল সাক্ষাৎকারটি পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনেও সম্প্রচার করা হয়েছে। পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্য ডনের খবরে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার দুই দিনের সফরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যান শাহবাজ। সাক্ষাৎকারে শাহবাজ কাশ্মীরসহ আলোচিত সমস্যাগুলোর সমাধানে গুরুত্বের সঙ্গে আন্তরিক আলোচনায় আসতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আর এ ক্ষেত্রে ভারত ও পাকিস্তানকে এক টেবিলে আনতে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, ভারত নিয়ন্ত্রিত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরে জনসংখ্যা তত্ত্ব বদলে দেওয়ার ‘বেআইনি লক্ষ্য’ স্থির করেছে ভারত। এসব পদক্ষেপ উঠিয়ে না নেওয়া পর্যন্ত তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়। কারণ কাশ্মীরিদের যে কোনো রকম স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিয়েছে ভারত। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
কর ফাঁকি মামলায় খালাস নোবেল জয়ী মারিয়া রেসা
শান্তিতে নোবেল জয়ী ফিলিপাইনের সাংবাদিক মারিয়া রেসা কর ফাঁকির চারটি মামলায় খালাস পেয়েছেন। দেশটির একটি আদালত বুধবার এ আদেশ দিয়েছেন। দেশটির সরকারের একাধিক মামলা মোকাবিলা করছেন মারিয়া রেসা ও তার প্রতিষ্ঠিত সংবাদমাধ্যম র্যাপলার। এতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে স্বাধীন মত প্রকাশ নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
রায়ের পর আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের রেসা বলেন, এ আদেশ সকলের জন্যই আবেগের। এই মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশপ্রণোদিত আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের কাজে বাধা দেওয়ার জন্য এ মামলা করা হয়েছে। সূত্র: সমকাল
অর্ধশতকের সর্বনিম্নে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
২০২২ সালে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩ শতাংশ, যা সরকারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম। পরিসংখ্যান বলছে, এ পতন ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ। এর পেছনে দায় দেয়া হচ্ছে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ, তা রোধে নেয়া নানা বিধিনিষেধ এবং আবাসন খাতে ইতিহাসে সর্বাধিক মন্দা পরিস্থিতিকে। একই সময়ে নীতিনির্ধারকদের ওপর বেড়েছে চলতি বছর নতুন প্রণোদনা ঘোষণার চাপ। যদিও প্রান্তিকভিত্তিক প্রবৃদ্ধি ও খুচরা বিক্রির মতো ডিসেম্বরের নির্দেশক বাজারের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে। কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনজুড়ে বিরাজমান অর্থনৈতিক প্রবণতা এখনো দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। সব মিলিয়ে কভিডসংক্রান্ত নীতিমালা প্রত্যাহার করে নেয়ায় চীনও চাপের মধ্যে রয়েছে। এক বছর আগের সময়ের চেয়ে চীনে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ দশমিক ৯ শতাংশ। দেশটির ন্যাশনাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকসের (এনবিএস) তথ্য বলছে, এ হার তৃতীয় প্রান্তিকের চেয়ে কম। সে সময় প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৯ শতাংশ। সূত্র: বণিক বার্তা।
নেপালে মরদেহ হস্তান্তর শুরু
বিমান সংস্থার মালিকেরও প্রাণ যায় আকাশপথে
নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় মৃতদের মরদেহ শোকাহত পরিবারের কাছে হস্তান্তর শুরু করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার পোখারা হাসপাতাল থেকে ১০টি লাশ আর্মি ট্রাকে করে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে রাজধানী কাঠমান্ডুতে নিয়ে যাওয়া হবে। এ ছাড়া আরও তিনটি মরদেহ পোখারায় তাদের শোকাহত স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকিদেরও ক্রমান্বয়ে হস্তান্তর করা হবে। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পর্যটন শহর পোখারায় যাওয়ার পথে রোববার সকালে নেপালের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়। বিমানটিতে ৭২ আরোহী ছিলেন। গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে সোমবার নেপালে এক দিনের শোক পালন করা হয়। পুলিশ কর্মকর্তা এ কে ছেত্রি বলেছেন, মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি দুজনকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে। সিনিয়র অপর এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, কাউকে আর জীবিত পাওয়ার আশা একেবারেই নেই।উল্লেখ্য, নেপালে দুর্গম রানওয়ে ও হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে মাঝে মাঝেই বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটিতে ১৯৯২ সালে সবচেয়ে মারাত্মক এক বিমান দুর্ঘটনায় ১৬৭ আরোহীর সবাই প্রাণ হারিয়েছিলেন- সূত্র: যুগান্তর
বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে মাইক্রোসফট
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। ব্লুমবার্গ নিউজের বরাত দিয়ে এনডিটিভ জানিয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২ লাখ ২০ হাজার কর্মী রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটির। এর মধ্যে ৫-১০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থবাজার সংশ্লিষ্টরা। মাইক্রোসফটের বর্তমান বাজারমূল্য ১ লাখ ৭৮ হাজার কোট ডলার। আগামী সপ্তাহে কোম্পানিটির ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আয়ের হিসাব প্রকাশের কথা রয়েছে। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।
চীনের পর যুক্তরাষ্ট্রকে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করে ভারতীয়রা: জরিপ
পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য তারা ভ্লাদিমির পুতিনের চেয়ে ন্যাটো ও ওয়াশিংটনকে বেশি দায়ী মনে করে। ভারতীয়রা চীনের পরই যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সবচেয়ে বড় সামরিক হুমকি হিসেবে দেখে। পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য তারা ভ্লাদিমির পুতিনের চেয়ে ন্যাটো ও ওয়াশিংটনকে বেশি দায়ী মনে করে। নতুন এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। খবর ব্লুমবার্গের। মার্কিন বিজনেস ইন্টেলিজেন্স কোম্পানি মর্নিং কনসাল্টের ওই জরিপে ১ হাজার ভারতীয় অংশ নেন। তাদের মধ্যে প্রায় ৪৩ শতাংশ চীনকে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় সামরিক হুমকি হিসেবে দেখেন। দেশটির সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত নিয়ে বিরোধ চলছে। ২০২০ সাল থেকে ফের দুদেশের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
তবে ২২ শতাংশ ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রকে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে দেখেন বলে ওই জরিপে উঠে এসেছে। জরিপে দেখা গেছে, ভারতীয়রা যুক্তরাষ্ট্রকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের চেয়েও বড় হুমকি বলে মনে করেন। সূত্র; বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
সৌদিকে কেন ছাড় দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
মাত্র মাস তিনেক আগে গত অক্টোবরেও সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত দৃঢ়। হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের সময়ে রাশিয়ার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে তেলের উৎপাদন কমিয়ে দেয় সৌদি আরব, যা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্য ছিল বড় ধরনের ধাক্কা। তার আগে জুলাইতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন জেদ্দায় গিয়ে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর অনুরোধ করলেও ক্ষমতাধর সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান পাত্তা দেননি। এর প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবকে হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, সৌদিকে এর জন্য অনির্দিষ্ট ‘পরিণাম’ ভোগ করতে হবে। সম্পর্কের চরম অবনতির পর দুই দেশের কর্মকর্তারা একে অপরকে ছোটখাটো অপমানও করেন। তবে এ ঘটনার তিন মাস পরও সৌদি আরবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা দেখা যাচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্রকে। শাস্তিহীন রয়ে গেছেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। সৌদি আরবের বিরুদ্ধে কী ধরনের প্রতিশোধ নেওয়া হবে সে বিষয়ে বিশেষভাবে নীরব ছিলেন বাইডেন। সৌদি আরবের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের প্রস্তাবিত পদক্ষেপের বিষয়েও নীরব থেকেছেন বাইডেন। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা চলতি জানুয়ারির শুরুতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছিলেন, সৌদি আরবের ওপর থেকে হুমকি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ
চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলছে ‘চিপ-যুদ্ধ’ – কে এগিয়ে?
এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে পৃথিবীতে অনেক যুদ্ধ, কূটনৈতিক বিবাদ আর নানা দেশের জোট বাঁধার ঘটনা ঘটেছে একটি কারণে – তেল। কিন্তু এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটো অর্থনৈতিক শক্তির মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে আরেকটি বহুমূল্য সম্পদের জন্য – সেটি হচ্ছে সেমিকণ্ডাকটর বা চিপস, যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার্য নানা জিনিসে শক্তি যোগায়। একটুখানি সিলিকনের টুকরো দিয়ে তৈরি এই চিপসের বাজার কিন্তু মোটেও ক্ষুদ্র নয়।সারা দুনিয়াব্যাপী ৫০,০০০ কোটি ডলারের বাজার এই সেমিকণ্ডাকটরের – – যা আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ ফুলে-ফেঁপে দ্বিগুণ আকার নেবে।এই চিপস তৈরির কাঁচামাল সরবরাহ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য কোম্পানি, নানান দেশ।এদের জটিল নেটওয়ার্ক এমনভাবে একটির সাথে আরেকটি যুক্ত যে সোজা কথায় – এই সরবরাহ ব্যবস্থা বা ‘সাপ্লাই চেইনের’ নিয়ন্ত্রণ যার হাতে থাকবে, তার হাতেই উঠবে অপ্রতিদ্বন্দ্বী পরাশক্তি হয়ে ওঠার চাবিকাঠি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।