আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
হামাস-ইসরায়েল পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ৪৩২
* হামাসের হামলায় নিহত ২০০ ইসরায়েলি * ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত * ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যে আছে : নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকাভিত্তিক কট্টরপন্থী সংগঠন হামাস গতকাল শনিবার ইসরায়েলে নজিরবিহীন মাত্রায় হামলা চালিয়েছে। হামাসের হামলায় বাংলাদেশ সময় গতকাল শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত ইসরায়েলের ভেতরে ২০০ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জবাবে ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি পক্ষে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ২৩২ জন। নিজেদের মাটিতে হামাসের আকস্মিক হামলায় ইসরায়েলিরা হতভম্ব হয়ে পড়ে। ইসরায়েলের কট্টরপন্থী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিশোধের হুমকি দিয়ে বলেছেন, তাঁর দেশ যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে। হামলায় অন্তত এক হাজার ইসরায়েলি আহত হয়েছে।রকেট হামলার পাশাপাশি হামাসের বেশ কিছু সশস্ত্র সদস্য তাদের নিয়ন্ত্রিত গাজা উপত্যকার পাশের ইসরায়েলি জনপদে ঢুকে পড়ে হামলা চালা। তারা সেনাসহ বেশ কয়েকজন ইসরায়েলিকে জিম্মি করারও দাবি করেছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ


এনডিটিভির বিশ্লেষণ
হামাসের রকেট রুখতে যে অস্ত্র ব্যবহার করছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর ইসরায়েল যুদ্ধে নেমেছে। দুই পক্ষের মধ্যে নতুন করে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী এই সংঘাতের সূত্রপাত হয় গতকাল শনিবার সকালে। এদিন সকালে হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা চালানো হয়। হামাস ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় মাত্র ২০ মিনিটে ৫ হাজারের বেশি রকেট ছোড়ে। হামাস ইসরায়েলে চালানো এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’। হামাসের রকেট হামলার জেরে ইসরায়েলজুড়ে আকাশপথে হামলার সতর্কসংকেত (সাইরেন) বাজানো হয়। এই সতর্কসংকেতের শব্দে ইসরায়েলে সকালের নীরবতা ভাঙে। একই সঙ্গে ইসরায়েলে আবার সক্রিয় হয় ‘আয়রন ডোম’। ‘আয়রন ডোম’ বিশ্বের অন্যতম সেরা ও অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।হামাসের ছোড়া রকেট মাঝ আকাশে ধ্বংস করতে থাকে ইসরায়েলের ‘আয়রন ডোম’। একের পর এক রকেট ধ্বংসের ফলে আকাশ অগ্নিশিখায় আলোকিত হয়। আকাশে তৈরি হয় এক নাটকীয় দৃশ্য। তবে এবার হামাসের রকেট হামলার মাত্রা ছিল নজিরবিহীন। তাই গাজা থেকে ছোড়া অনেক রকেট ইসরায়েলের আয়রন ডোমের প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে সক্ষম হয়। এ কারণে ইসরায়েলে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। সূত্র: প্রথম আলো
ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান
নিহত ১৫, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা বহু মানুষ
প্রচ- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চল। দেশটির হেরাত প্রদেশে আঘাত হানা শক্তিশালী ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত ১৫ জন নিহত এবং ৭৮ জন আহত হয়েছেন। ভূমিকম্পে বহু ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। গতকাল স্থানীয় সময় বেলা ১১টার দিকে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের পর পাঁচটি বড় ধরনের আফটারশক হয়েছে; যার কেন্দ্রস্থল ছিল ওই অঞ্চলের বৃহত্তম শহরের কাছে।দেশটির তৃতীয় বৃহত্তম প্রদেশ হেরাতের জনস্বাস্থ্য পরিচালক মোহাম্মদ তালেব শহিদ ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘কেন্দ্রীয় হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ১৫ জনের লাশ আনা হয়েছে। তবে এটি চূড়ান্ত সংখ্যা নয়। অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে।’ মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস বলছে, আঘাত হানা ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল হেরাত শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে। এ ভূমিকম্পের পর দেশটিতে ৫ দশমিক ৫, ৪ দশমিক ৭, ৬ দশমিক ৩, ৫ দশমিক ৯ ও ৪ দশমিক ৬ মাত্রার পাঁচটি শক্তিশালী আফটারশক অনুভূত হয়েছে। তালেবান সরকারের এক মুখপাত্র বলেছেন, বেলা ১১টার দিকে ভূমিকম্প শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হেরাতের বাসিন্দা ও দোকানদাররা ভবন থেকে রাস্তায় নেমে আসেন। এ সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে অনেকে আহত হয়েছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
ভয়ে গাজা ছাড়ছে শত শত মানুষ
গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলে শনিবার হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস। হামলার পর ইসরাইল থেকে ভয়াবহ পালটা আক্রমণের স্মৃতিতে গা হিম হয়ে গেছে স্থানীয়দের। ভয়ে গাজা ছাড়ছেন শত শত মানুষ। যারা যেতে পারছেন না তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি মোকাবিলায়। মজুত করছেন প্রয়োজনীয় সব জিনিস। অঞ্চলের সব বেকারি ও সুপার মার্কেটগুলোতেই এদিন চোখে পড়েছে ভীতসন্ত্রস্ত আতঙ্কিত মানুষের দীর্ঘ লাইন। আলজাজিরা, স্কাই নিউজ, জেরুজালেম পোস্ট।ইসরাইলের দীর্ঘস্থায়ী সহিংস আক্রমণের আশঙ্কায় স্থানীয়রা তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখছেন। শনিবার আলজাজিরার প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছেন নাগরিকরা। সঙ্গে কম্বল ও খাদ্যসামগ্রী নিয়ে যাচ্ছে নারী, পুরুষ ও শিশুরা। স্থানীয়ভাবেও সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হচ্ছে। উত্তর গাজার আবু গাজি বলেন, ‘আমাদের স্কুলে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। ইসরাইলের আক্রমণ থেকে বাঁচতে আমার ২৫ সদস্যের পরিবার নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমাদের থাকার জায়গা সীমান্তের কাছাকাছি হওয়ায় অনেক উদ্বেগজনক’।হামলার পর ছোট শিশুরা বেশি ভয় পেয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গাজার ফেরাল আল-আত্তার (৬০) বলেন, ‘রকেট ছোড়ার পর শিশুদের জন্য আমাদের বাড়ি ছেড়ে যেতে হয়েছে। নিরাপদে থাকতে স্কুলে আশ্রয় নিতে হয়েছে আমাদের। কারণ আমরা বেশির ভাগই শিশু ও নারী।’ ইসরাইলি হামলার কারণে চতুর্থবারের মতো তারা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে বলে জানান তিনি। সূত্র: যুগান্তর
এলএনজির জন্য কাতার, ইন্দোনেশিয়াসহ বিকল্প উৎসের দিকে ঝুঁকছে জাপান
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে বিশ্বব্যাপী তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস তথা এলএনজির সংকট দেখা দেয়ায় বিকল্প উৎসে বড় ধরনের বিনিয়োগে প্রস্তুত জাপানের ব্যবসায়ীরা। কাতার ও ইন্দোনেশিয়াসহ অন্যান্য অঞ্চলে জ্বালানি খুঁজছে তারা। খবর নিক্কেই এশিয়া।পারস্য উপসাগরে কাতারের নর্থ ফিল্ডে নতুন দুটি সম্প্রসারণ প্রকল্প চলছে। এ প্রকল্পগুলো ২০২৬ সালের শুরুতে উৎপাদনে যাবে। জাপানের মিতসুই অ্যান্ড কোং যার একটি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অধিগ্রহণের কথা ভাবছে। প্রকল্পগুলো সম্পন্ন হলে কাতারের এলএনজি উৎপাদন ক্ষমতা বছরে ১২ কোটি ৬০ লাখ টনে পৌঁছাবে, যা যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়াকে ছাড়িয়ে যাবে। চুক্তির সময়কাল, মূল্য ও লাভের সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে মিতসুই। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আমরা বিভিন্ন বিকল্প বিবেচনা করছি। এখনই বিস্তারিত মন্তব্য থেকে বিরত থাকতে চাই।এদিকে মিতসুবিশি করপোরেশন, জ্বালানি সংস্থা ইনপেক্স ও অন্যান্য অংশীদাররা ইন্দোনেশিয়ার তাংগুহ গ্যাসক্ষেত্রে প্রতি বছর এক কোটি ১৪ লাখ টন উৎপাদন বাড়াচ্ছে। এ উৎপাদন থেকে কানসাই ইলেকট্রিক পাওয়ার প্লান্টে ১০ লাখ টন পর্যন্ত যাবে। এছাড়া চলতি দশকের মাঝামাঝি শেল ও অন্যান্যদের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে কানাডায় একটি এলএনজি প্ল্যান্ট চালু করবে মিতসুবিশি। সূত্র: বণিক বার্তা।
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ছাড়িয়েছে: তালেবান
আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৬০ জনে দাঁড়িয়েছে। আজ রোববার তালেবান সরকারের মুখপাত্র মৃতের এ তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়েছে। দুই দশকের মধ্যে দেশটিতে আঘাত হানা সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্প এটি। গতকাল শনিবার পশ্চিম আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প অঅঘাত হানে।মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস বলছে, শনিবার আঘাত হানা ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল হেরাত শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে। এই ভূমিকম্পের পর দেশটিতে ৫ দশমিক ৫,৪ দশমিক ৭,৬ দশমিক ৩,৫ দশমিক ৯ ও ৪ দশমিক ৬ মাত্রার পাঁচটি শক্তিশালী আফটারশক অনুভূত হয়েছে।আফগানিস্তানের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৩২০ ছাড়াল, পুরোপুরি ধ্বংস ১২ গ্রামআফগানিস্তানের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৩২০ ছাড়াল, পুরোপুরি ধ্বংস ১২ গ্রাম প্রাথমিকভাবে আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছে ৫০০ জনেরও বেশি। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
প্রতিশোধের হামলার আগে গাজার বাসিন্দাদের ঘর ছাড়তে বললো ইসরায়েল
হামাসের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক আক্রমণ শুরু করার আগে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বেশ কয়েকটি এলাকার বাসিন্দাদের ঘর ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে যাওয়ার জন্য সতর্ক করে দিয়েছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী।গাজা উপত্যকার সাতটি ভিন্ন ভিন্ন এলাকার নাগরিকদের নিজেদের ঘর থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। তারা জানিয়েছে যে সেসব এলাকায় হামাসের ঘাঁটি রযেছে, সেখানে নতুন হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে তারা।ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামলার সতর্কতা আসার পর গাজার নাগরিকদের অনেকে এরই মধ্যে তাদের ঘর ছেড়ে জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলগুলোতে গিয়ে আশ্রয় নেয়া শুরু করেছে বলে বিবিসিকে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা। প্রতিশোধের হুমকি দিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তার সবশেষ ভিডিও বার্তায় বলেছেন যে তাদের ‘শত্রুকে এর চূড়ান্ত মূল্য দিতে হবে, যা তাদের আগে কখনো দিতে হয়নি।’ সূত্র; বিবিসি বাংলা
‘কঠিন সময়ে’ ইসরায়েলের পাশে থাকার ঘোষণা দিলেন মোদি
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের আকস্মিক হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ইসরায়েল। শনিবার (৭ অক্টোবর) সকালে আকস্মিকভাবে গাজা উপত্যকার সীমান্ত বেড়া অতিক্রম করে ইসরায়েলের দখলকৃত অঞ্চলগুলোতে ঢুকে পড়েন হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা। এ অবস্থায় ইসরাইলের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।হামাসের এই হামলার পরই নিজের অফিসিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে একটি টুইট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে হামাসের হামলার নিন্দা এবং এমন কঠিন মুহূর্তে ইসরায়েলের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। সূত্র: ইত্তেফাক
লেবাননে হামলা করেছে ইসরায়েল
চিরশত্রু দুই দেশ ইসরায়েল ও লেবানন ২০০৬ সালে কয়েক মাস ধরে যুদ্ধ করার পর এখন একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রয়েছে।লেবানন থেকে ‘মর্টার শেল’ ছোড়ার পর জবাব দিতে সেখানে কামানের গোলা ছুড়েছে ইসরায়েল।ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) এর একজন মুখপাত্র জানান, মাউন্ট ডোভ অঞ্চলে রোববার গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটেছে।তিন দেশের সংযোগস্থলে অবস্থিত পাহাড়ি এই ছোট্ট ভূখণ্ডটির দাবিদার ইসরায়েল, লেবানন এবং সিরিয়া।দুই প্রতিবেশী ইসরায়েল ও লেবাননের সম্পর্ক চিরবৈরী। ২০০৬ সালে কয়েক মাস ধরে যুদ্ধের পর দুই দেশ এখন একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রয়েছে। শনিবার ভোরে গাজা থেকে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের চালানো নজিরবিহীন এক রক্তক্ষয়ী হামলার পর প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল এখন আকাশ থেকে হামলা চালিয়ে গাজাকে নিশ্চিহ্ন করে দিচ্ছে। সূত্র: বিডি নিউজ
সব ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তির মতো যথেষ্ট ইসরায়েলি বন্দি আছে: হামাস
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের ডেপুটি চিফ সালেহ আল-আরৌরি বলেছেন, ‘ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হাতে আটক ফিলিস্তিনিদের সবাইকে মুক্ত করার মতো যথেষ্ট সংখ্যক ইসরায়েলি বন্দি আমাদের হাতে রয়েছে।’ আলজাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন। হামাস নেতা বলেন, ‘আমরা বহু ইসরায়েলিকে হত্যা করেছি এবং বন্দি করেছি। লড়াই এখনও চলমান।’হামাস নেতা সালেহ আল-আরৌরি বলেন, ‘(ইসরায়েলের) কারাগারে আটক বন্দিদের মুক্তি আসন্ন। আমাদের হাতে যত সংখ্যক আছে তাতে সবাইকে মুক্ত করে আনা যাবে। লড়াই যত দীর্ঘস্থায়ী হবে আমাদের মুক্তি পেতে যাওয়া বন্দির সংখ্যা ততই বাড়বে।’ সূত্র: সমকাল