আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২০ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ২৬, ২০২৩

যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বিমত
জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার গ্যাঁড়াকলে গাজা

গাজায় লাগাতার মানুষ মেরেই চলছে ইসরায়েল। গাজায় বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে জাতিসংঘে পরস্পরবিরোধী প্রস্তাব রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। উভয় দেশই গাজায় খাদ্য, পানি, চিকিৎসা সরবরাহ এবং বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব চায়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র চায়, গাজার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণ-সাহায্য পাঠাতে সংঘাতে সাময়িক বিরতি। আর রাশিয়া চাইছে, মানবিক যুদ্ধবিরতি।রয়টার্স জানিয়েছে, সাধারণত যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ‘বিরতি’ দেওয়া ততটা আনুষ্ঠানিক বিষয় নয়। এটি আনুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির চেয়ে স্বল্প সময় স্থায়ী হয়। ‘বিরতি’ আর ‘যুদ্ধবিরতির’ মধ্যে শাব্দিক অর্থে এই পার্থক্য হতে পারে। মঙ্গলবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে জাতিসংঘের রুশ প্রতিনিধি ভাসিলি নেবেনজিয়া পরিষদের বৈঠকে রাশিয়ার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পুরো বিশ্ব আশা করছে যে নিরাপত্তা পরিষদ শিগগিরই গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করবে।’ গত ১৬ অক্টোবর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাশিয়া; তবে অপর দুই স্থায়ী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের আপত্তির কারণে সেই- সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে একে অপরের প্রস্তাবে ভেটো দিল যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া

গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলা নিয়ে কার্যত বিভক্ত হয়ে পড়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটিতে রক্তপাত বন্ধের লক্ষ্যে গতকাল বুধবার নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে পরপর দুটি প্রস্তাব (রেজল্যুশন) উত্থাপন করা হয়েছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগে কোনোটিই গৃহীত হয়নি।বৈঠকে শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একটি খসড়া প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। এতে গাজায় ‘মানবিক বিরতির’ কথা বলা হয়। সেই সঙ্গে ইসরায়েলের নাম উল্লেখ না করে বলা হয়, সব দেশের নিজেদের রক্ষা করার অধিকার রয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী অপর দুই সদস্যদেশ রাশিয়া ও চীন। তারা এতে ভেটো দেয়। এ ছাড়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয় অস্থায়ী সদস্যদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। সূত্র: প্রথম আলো

যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থন বিপজ্জনক
মার্কিন কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ার চিঠি

‘যতটা স্মরণ করতে পারি, গত ১১ বছরের চাকরি জীবনে আমি নিজের ভাবনার চেয়েও বেশি আপস করেছি। একই সঙ্গে আমরা কোথাও দখলদারির বিরুদ্ধে, আবার কোথাও দখলদারির পক্ষে অবস্থান নিতে পারি না। একই সঙ্গে আমরা কোথাও স্বাধীনতার পক্ষে, আবার কোথাও বিপক্ষে অবস্থান নিতে পারি না।’গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের চাকরি ছাড়ার চিঠিতে এ কথা লিখেছেন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা যশ পল। পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক-সামরিক ব্যুরোতে পরিচালক ছিলেন তিনি। এই ব্যুরো মূলত যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অস্ত্র সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থন বিপজ্জনকফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসকে দমনের নামে গাজাসহ ফিলিস্তিনের অন্যত্র অভিযান চালাতে ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সমর্থন ও অস্ত্র সহযোগিতার বিষয়টি যশ পল এবার আর মেনে নিতে পারেননি। গত ১৮ অক্টোবর পদত্যাগের সময় এর কারণ ব্যাখ্যা করে দুই পৃষ্ঠার চিঠি লেখেন তিনি। সূত্র: কালের কণ্ঠ

Nagad

৭ দেশের জন্য শ্রীলঙ্কার বিনামূল্যে পর্যটন ভিসা

ভারত, চীন ও রাশিয়াসহ সাত দেশের নাগরিকদের বিনামূল্যে পর্যটন ভিসা দেবে শ্রীলঙ্কা। গত মঙ্গলবার দেশটির মন্ত্রিসভা এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।বাকি দেশগুলো হচ্ছে জাপান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া। একটি পাইলট প্রকল্পের আওতায় ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন এই সাত দেশের নাগরিকেরা। খবর ডয়চে ভেলে। পর্যটন খাত পুনরুজ্জীবিত করা এবং ২০২৬ সালের মধ্যে ৫০ লাখ পর্যটক আগমনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে শ্রীলঙ্কা। বিনামূল্যে পর্যটন ভিসা প্রদান এই কর্মসূচির অংশ। প্রথমে করোনা মহামারি, তারপর গতবছরের চরম আর্থিক সংকটের কারণে বিক্ষোভ ও জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের সংকটের কারণে দেশটিতে পর্যটক যাওয়া অনেক কমে গিয়েছিল। তবে এ বছর পর্যটক যাওয়া বেড়েছে। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ পর্যটক সেদেশে গেছেন। বছর শেষে সংখ্যাটি ১৫ লাখ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্র: সমকাল

কতদূর যাবে যুক্তরাষ্ট্র?

ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের শুরু থেকেই ইসরায়েলকে সমর্থন দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশে থাকার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তাও দিচ্ছে দেশটি। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের এই অংশে যখন অতীতের নানান ঘটনার ক্ষত এখনো দগদগ করছে, সেখানে ইসরায়েলকে রক্ষা করতে নিজেকে কতটুকু জড়াতে চাইবে যুক্তরাষ্ট্র? বিবিসি বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের নানা পদক্ষেপের কারণে মনে হতে পারে ইসরায়েলের পক্ষে দেশটি সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে পারে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, গাজায় সরাসরি যুদ্ধে জড়ানোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র খুব একটা আগ্রহ দেখাবে না। অবশ্য তারা যদি নিজেদের অস্তিত্বের সংকট দেখে, তবে বিকল্প পথও তাদের সামনে থাকবে না; অর্থৎ শেষ পদক্ষেপ হিসেবেই যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে। বিবিসি বলছে, ইসরায়েলের ওপর হামাসের হামলার খবর জানার পর দেওয়া প্রথম প্রতিক্রিয়াতেই প্রেসিডেন্ট বাইডেন তার অবস্থান স্পষ্ট করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে আছে। কেউ যদি এই পরিস্থিতি থেকে ফায়দা লোটার কথা ভেবে থাকেন, আমি তাদের একটি কথাই বলব, ভুলেও এমনটি করবেন না। সূত্র: দেশ রুপান্তর

গাজার চিঠি-
‘কোনো কিছুকেই ছাড়ছে না ইসরায়েলি বোমা, সন্তান জন্ম দেব কোথায়’

ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা বিগত ১৬ বছর ধরে অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল। সম্প্রতি ইসরায়েলে হামাসের আকস্মিক হামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় অনবরত বিমান থেকে হামলা করে যাচ্ছে ইসরায়েল। যেন দেশটি পণ করেছে গাজাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানের মুহুর্মুহু হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না গাজার কোনো কিছু। বাড়িঘর, গাছপালা, রাস্তাঘাট, হাসপাতাল, মসজিদ এমনকি নিরীহ পাথরও যেন ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ইসরায়েলের এমন হামলায় বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে গাজার স্বাস্থ্যসেবা। অধিকাংশ হাসপাতাল ও চিকিৎসাকেন্দ্রে আর সেবা দেওয়া উপযোগী নয়। যেগুলো উপযোগী সেগুলোতে উপচে পড়েছে ফিলিস্তিনিদের মরদেহ, প্রতিটি ইঞ্চি দখল হয়ে গেছে আহত রোগীদের দিয়ে। তার পরও শেষ আশা হিসেবে অনেকেই আসছেন হাসপাতালে। আহত এবং তাদের স্বজনেরা জানেন, হাসপাতাল আর হাসপাতাল নেই। পরিণত হয়েছে মরদেহ আর আহতদের ভাগাড়ে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

জাতিসংঘে ব্লিঙ্কেন
যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র-চীন

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে চীনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে এ ঘোষণা দেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। এদিকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের মধ্যকার যুদ্ধ এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত। যুদ্ধের পরবর্তী পর্যায় শিগগির শুরু হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। খবর আলজাজিরার। নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন বলেন, এই পরিষদের প্রত্যেক সদস্য রাষ্ট্রের, বিশেষ করে স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের বিশেষ দায়িত্ব হলো কোনো এলাকায় সংঘাত দেখা দিলে, তা আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়া রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তা ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে যুগপৎভাবে কাজ করবে। উল্লেখ্য, ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে বৈঠক করতে আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তার এই সফরের কয়েক দিন পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করতে আগামী মাসে ওয়াশিংটন সফরে যাবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ধারণা করা হচ্ছে, উভয় বৈঠকেই মধ্যপ্রাচ্যের আল-আকসা অঞ্চলের এই যুদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু হিসেবে আলোচনা হবে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সেখানকার ভূখণ্ডে প্রবেশ করে কয়েকশ হামাস যোদ্ধা। তার আগে ভোরবেলা থেকে সকাল পর্যন্ত ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে প্রায় ৫ হাজার রকেট ছুড়েছিল হামাস। সূত্র: কালবেলা

ইসরায়েল স্থল অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু সময় জানানো হবে না: নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ইসরায়েল গাজায় স্থল অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু এই অভিযান কখন চালানো হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোন জানাতে রাজি হননি তিনি। তবে বিবিসির যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রচার অংশীদার সিবিসি জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি স্থল অভিযান পেছানো হয়েছে।এর আগে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, তেল আবিব থেকে টেলিভিশনে দেয়া ভাষণে তিনি বলেন, স্থল অভিযানটি কখন থেকে শুরু করা হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত যুদ্ধকালীন মন্ত্রীসভার ঐক্যমতের ভিত্তিতে নেয়া হবে।“আমরা এরইমধ্যে হাজার হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছি এবং এটা শুরু মাত্র,” বলেন তিনি। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।

গাজায় স্থল অভিযান নিয়ে দ্বিধায় ইসরায়েল?
হামাসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রণকৌশল সাজানোর কাজে সহায়তা দিতে বর্তমানে বেশ কয়েকজন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা অবস্থান করছেন ইসরায়েলে। তারা মূলত ২০০৪ সালে ইরাকের ফাল্লুজা শহরের যুদ্ধের অভিজ্ঞতা বিনিময় করছেন। ইরাক যুদ্ধের সময় অন্যতম রক্তক্ষয়ী লড়াই ছিল ফাল্লুজার লড়াই।হামাসকে নির্মূলের চেষ্টায় গাজায় বিরতিহীনভাবে বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানের প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে ইসরায়েল। তবে কয়েকদিন ধরে গাজা সীমান্তে কয়েক লাখ সেনা জড়ো হলেও তারা গাজায় ঢোকেনি।ছোট্ট একটি ভূখণ্ডে স্থলাভিযানে এই বিলম্ব নিয়ে যখন নানা প্রশ্ন উঠছে, তখন খবর এসেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তারা এ ধরনের অভিযান চালানোর বিষয়ে ইসরাইলি বাহিনীকে এর ভয়াবহতা নিয়ে সতর্ক করেছেন। ইরাক যুদ্ধের সময় শহুরে লড়াইয়ের যে নারকীয় অভিজ্ঞতা, তা থেকেই গাজার ঘরে ঘরে একই ধরনের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া থেকে বহুদিনের মিত্র ইসরায়েলকে দূরে রাখতেই মার্কিন সেনা কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন বলে বিভিন্ন সূত্রের বরাতে জানিয়েছে সিএনএন। সূত্র: বিডি নিউজ