আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৪৮ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

৮০০ বছরের পুরোনো গাছ আলো ছড়াচ্ছে

ওয়ংজু বাঙ্গি-রি জিঙ্কগো গাছ চারপাশে যেন সোনালি আলো ছড়াচ্ছে। মূল দেহ থেকে গাছটি চারপাশের ১৭ মিটার জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে আছে। বলা হচ্ছে, এই গাছ ৮০০ বছরের পুরোনো। দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, এটি দেশের জাতীয় একটি স্মৃতিচিহ্ন এবং সবচেয়ে দর্শনীয় স্থানের একটি। গাছটি যেভাবে ডালপালা ছড়িয়েছে, তাতে মনে হচ্ছে পৃথিবীতে দেখার মতো যত গাছ আছে, এটি তার একটি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই গাছটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গাছ’ হিসেবে খেতাব দিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই গাছ আছে। কোরিয়ান জোংআং ডেইলি এই গাছের জন্ম নিয়ে দুটি জনপ্রিয় গল্প প্রকাশ করেছে। একটিতে বলা হয়, সিলা রাজবংশের (খ্রিষ্টপূর্ব ৫৭-৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দ) সময় এটি অঙ্কুরিত হয়। আরেকটি পৌরাণিক কাহিনিতে বলা হয়, সিলা রাজবংশের শেষ রাজার ছেলে ক্রাউন প্রিন্স মাউই সন্ন্যাস জীবনের জন্য মাউন্ট কুমগ্যাংয়ে যাওয়ার সময় এই গাছ রোপণ করেছিলেন। সূত্র: প্রথম আলো

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুক হামলা, নিহত ৩

যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসের নেভাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ক্যাম্পাসে বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সময় বুধবার একজন বন্দুকধারী গুলি চালালে তিনজন নিহত এবং একজন গুরুত্বর আহত হয়। ঘটনার একঘণ্টা পর কর্তৃপক্ষ একটি সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানায়। পুলিশ সন্দেহভাজন ব্যক্তি এবং হতাহতদের পরিচয় প্রকাশ করেনি।
লাস ভেগাস মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগের কেভিন ম্যাকমাহিল জানান, আহত ব্যক্তি গুরুত্বর আঘাত পেলেও তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। তিনি আরো জানান, ঘটনা চলাকালীন আরো বেশ কয়েকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। সন্দেহভাজনদের ধরার জন্য ক্যাম্পাসে অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা সামান্য আঘাত পায়। তাদেরকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সহিংসতার সম্ভাব্য উদ্দেশ্য এবং ঘটনায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্রের ধরণসহ কিছুই বিস্তারিতভাবে জানায়নি পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন অধ্যাপক ভিনসেন্ট পেরেজ বলেছেন, ক্যাম্পাসে ভিতরে প্রচুর গুলির শব্দ শুনেছিলেন। তিনি বলেন, ‘সাত, আটবার একের পর এক খুব জোরে গুলির শব্দ শোনা গেছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘গুলির শব্দ শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ভিতরে ফিরে যাই এবং বুঝতে পারি আসলেই বন্দুক হামলা হচ্ছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

ফিকে হয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্যের স্বপ্ন

যুক্তরাজ্য যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর সিলেটের তরুণরা। কেউ যাচ্ছেন স্টুডেন্ট ভিসায়, আবার কেউ ছুটছেন ওয়ার্কপারমিট ও কেয়ার গিভার ভিসায়। যাওয়ার সময় সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন স্পাউস ও সন্তানদের। গেল তিন বছরে সিলেট থেকে কয়েক হাজার তরুণ এই তিন ক্যাটাগরির ভিসা নিয়ে গেছেন যুক্তরাজ্যে। কিন্তু সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসানীতি কঠোর করায় অনেকের যুক্তরাজ্য যাওয়ার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেছে। নতুন ভিসানীতি অনুযায়ী আগামী বছরের শুরু থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের বেতন ছাড়া স্পাউস সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন না কেয়ার গিভার ভিসাধারীরা। আর স্নাতকোত্তর গবেষক ছাড়া স্টুডেন্ট ভিসায় কেউ স্পাউস নিয়ে যেতে পারবেন না যুক্তরাজ্যে। ফলে স্পাউস নিয়ে যারা যুক্তরাজ্যে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

জাতিসংঘের ভাষ্য
ভয়ংকর ক্ষুধা সংকটের মুখে গাজা

ভয়ংকর ক্ষুধা সংকটের মুখে গাজা

ইসরায়েলের ভয়ংকর হামলার মুখে বাড়িতে রান্নার জো নেই। এ অবস্থায় দক্ষিণ গাজায় দাতব্য গোষ্ঠীর বিতরণ করা খাদ্যেই ভরসা -এএফপি-গাজা উপত্যকা ‘মানবেতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার সময়ের’ দিকে যাচ্ছে বলে সতর্কতা উচ্চারণ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের দখলকৃত এলাকায় নিযুক্ত বিশ্ব সংস্থাটির প্রতিনিধি রিচার্ড পিপারকর্ন মঙ্গলবার এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। এদিকে গতকাল বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ডব্লিউএফপি) গাজায় বেসামরিক সাধারণ মানুষ বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। সংস্থাটি বলছে, সাত দিন যুদ্ধবিরতি ছিল। তখন গাজায় কিছু ত্রাণসামগ্রী ঢুকেছে। তা বিতরণ করার নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে। কিছু মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এ বিষয়ে যতটা এগোনো জরুরি ছিল, তা হয়নি। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

ইসরায়েলি হামলায় ২২ স্বজনকে হারালেন আল জাজিরার সাংবাদিক

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় পরিবারের ২২ সদস্যকে হারিয়েছেন আল জাজিরার স্থানীয় এক প্রতিনিধি। গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে মোমেন আল শরাফির পরিবারের সদস্যরা নিহত হন। খবর আল জাজিরা।নিহতদের মধ্যে রয়েছেন আল শরাফির বাবা-মা, ভাই-বোন ও তাদের স্ত্রৗ-স্বামী এবং ভাগনে-ভাগনি।আল শরাফি জানান, একটি বিস্ফোরক ওই বাড়িতে আঘাত আনে। এতে মাটিতে গভীর গর্ত তৈরি হয়।ধ্বংসাযজ্ঞের কয়েক ঘণ্টা পরও ওই স্থানে উদ্ধারকর্মীরা মৃতদেহের কাছে পৌঁছাতে পারেননি। তাদের যথাযথভাবে কবর দেয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। হামলার পর তোলা একটি ভিডিওতে আল শরাফির এক আত্মীয়কে বোমা বিস্ফোরিত বাড়ির ধ্বংসাবশেষের কাছে দাঁড়িয়ে কাঁদতে দেখা গেছে।একটি বিবৃতিতে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা করেছে আল জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক। সেখানে আরো বলা হয়, এ অপরাধের জন্য দায়ী সবাইকে জবাবদিহি করার জন্য আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।এর আগে গত ২৫ অক্টোবর ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আল জাজিরার আরেক আরবি সংবাদদাতা ওয়ায়েল দাহদুহ-এর পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য নিহত হন। সূত্র: বণিক বার্তা ।

এবার বেলারুশের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

এবার বেলারুশের সাত ব্যক্তি ও ১১ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেনে রাশিয়ার চালানো অন্যায্য যুদ্ধে সহায়তা করাসহ আলেকসান্দার লুকাশেঙ্কোর নেতৃত্বাধীন সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে নতুন করে এই নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, বেলারুশ সরকার দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নাগরিক সমাজের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে, লুকাশেঙ্কোর পরিবারের সদস্যরা আর্থিক দুর্নীতিতে জড়িত এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার অন্যায্য যুদ্ধে বেলারুশের যোগসাজশ আছে। আর এসব কর্মকাণ্ডের জন্য লুকাশেঙ্কো সরকারকে জবাবদিহির আওতায় আনতে মার্কিন অর্থ বিভাগের অধীন পরিচালিত বিদেশি সম্পদ নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় থেকে গত মঙ্গলবার নতুন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।এর আগের দিন জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ ওঠার পর গত সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। সূত্র: আজকের পত্রিকা ।

গাজায় পরিবারের ২২ সদস্যকে হারালেন আল জাজিরার সাংবাদিক

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বোমা হামলায় কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা অ্যারাবিকের এক সাংবাদিকের পরিবারের ২২ সদস্য নিহত হয়েছেন। ওই সাংবাদিকের নাম মোয়ামেন আল শরাফি।
গত ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরুর পর তার পরিবার জাবালিয়া শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় নিয়েছিল। সেখানেই গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ইসরায়েলের বোমা হামলায় তারা নিহত হন বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।
পরিবারের নিহত সদস্যদের মধ্যে আল শরাফির বাবা মাহমুদ এবং মা আমিনা, তার ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী, বোন এবং বোনের স্বামীর পাশাপাশি ভাগ্নে ও ভাগ্নিরাও রয়েছেন। আল শরাফি আল জাজিরাকে বলেছেন, ‘হামলার সময় একটি বিস্ফোরক ব্যারেল বাড়িটিতে আঘাত করে এবং এর ফলে মাটিতে গভীর গর্ত তৈরি হয়।’তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ধারকারীদের কেউ মৃতদেহের কাছে পৌঁছাতে পারেনি। এমনকি আমরা আমাদের প্রিয়জনদের শেষ বিদায়ও দিতে পারিনি। তাদেরকে যথাযথভাবে কবর দেওয়ার সুযোগও আমরা পেলাম না।’ সূত্র: দেশ রুপান্তর

দা ভিঞ্চির ‘কম বয়সী ‘মোনালিসা’? মুগ্ধ দর্শক

ত শতাব্দীর শুরুতে জনসম্মুখে আসা একটি চিত্রকর্ম ইতালিতে সম্প্রতি শিল্পপ্রেমীদের মাঝে আলোড়ন তৈরি করেছে। কেননা কেউ কেউ দাবি করছেন, চিত্রকর্মটি এঁকেছেন লিওনার্দো দা ভিঞ্চি। যাতে কি-না আবার ১৬ শতকে লিওনার্দোর অনবদ্য সৃষ্টি মোনালিসার কম বয়সী সংস্করণকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ত্রকর্মটির নাম রাখা রয়েছে ‘আইজেলওর্থ মোনালিসা’। এটিকে গত মাসে তুরিন শহরে জনসাধারণের কাছে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছিল। তখন চিত্রকর্মটিকে দেখতে বহু মানুষ ভিড় করেছিল।ধারণা করা হচ্ছে যে, চিত্রকর্মটি ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে আঁকা হয়েছে। পরবর্তীতে সপ্তদশ শতাব্দীর শেষ দিকে এটি ইতালি থেকে ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। আর ১৯১৩ সালে সামরসেটের একটি সম্ভ্রান্ত বাড়ি থেকে ইংরেজ শিল্পী হিউ ব্লেকার চিত্রকর্মটি উদ্ধার করেন।পরবর্তীতে ওয়েস্ট লন্ডনের আইজেলওর্থের স্টুডিওর নাম অনুযায়ী চিত্রকর্মটির নামকরণ করা হয়। বর্তমানে এটির ব্যক্তি মালিকানায় রয়েছে; যারা এটিকে সকলের কাছে পরিচিত করে তুলতে চান। আর এই দায়িত্বটি নিয়েছেন জুরিখে অবস্থিত মোনালিসা ফাউন্ডেশন। দ্য গার্ডিয়ানের রিপোর্ট অনুযায়ী, ফাউন্ডেশনটির মতেও এই চিত্রকর্মটিও লিওনার্দোর আঁকা সত্যিকারের মোনালিসা। রিপোর্টে বলা হয়, “ফাউন্ডেশনটি মনে করে, এটি বিখ্যাত মোনালিসা চিত্রকর্মের প্রথম সংস্করণ। যেখানে লিওনার্দো কম বয়সী মোনালিসাকে চিত্রিত করেছে। যার মূল চিত্রকর্মটি ল্যুভর মিউজিয়ামে বহু লোককে আকর্ষিত করে আসছে।”তবে চিত্রকর্ম সংশ্লিষ্ট অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন যে, এটি আসলেই লিওনার্দোর নিজের আঁকা সত্যিকারের চিত্রকর্ম কি-না! বিখ্যাত এই চিত্রশিল্পী ফ্রান্সে থাকাকালীন ১৫১৯ সালে স্ট্রোকে মারা গিয়েছিলেন বলে মনে করা হয়।এ সম্পর্কে দ্য গার্ডিয়ানের লেখক জনাথান জোন্স বলেন, “আমার দৃষ্টিতে এটি লিওনার্দোর কাজ হওয়ার সুযোগ নেই। চিত্রকর্মটি নিয়ে যে দাবিটি করা হচ্ছে তা অবিশ্বাস্য বলে মনে হচ্ছে। এটা আমার কাছে অকল্পনীয় মনে হয় যে, যিনি কি-না শিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে সূক্ষ্ম, পর্যবেক্ষণশীল ও ধৈর্যশীল; সেই শিল্পীর দ্বারা এমন জঘন্য, অপ্রত্যাশিত চিত্রকর্ম তৈরি হতে পারে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।


আমেরিকার বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা কী? এটা কীভাবে কাজ করে?

যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তাদের কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় উপায় হিসেবে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাকে কাজে লাগায়।বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার উপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং কার্যকরের জন্য কাজ করে যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের আওতাধীন এই অফিসটি।অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল-এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ব্যাপক ও সমন্বিতভাবে হতে পারে।এছাড়া নির্দিষ্ট ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা দেশের উপরও হতে পারে। যাদের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া তাদের সম্পত্তি জব্দ করা হতে পারে।যুক্তরাষ্ট্র তার বৈদেশিক নীতি কিংবা জাতীয় নিরাপত্তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য এ ধরণের পদক্ষেপ নেয়।নিষেধাজ্ঞার ধরন-যুক্তরাষ্ট্র যখন কোন বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেয় তখন সেটি দু’ধরণের হতে পারে।একটি হচ্ছে – কোন দেশের সাথে আমদানি-রপ্তানি কিংবা লেনদেন সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়া।দ্বিতীয়টি হচ্ছে – নির্দিষ্ট কিছু পণ্য বা সেবার আমদানি-রপ্তানি নিষিদ্ধ করা। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অনুমতি ছাড়া সেসব সেসব দেশের সাথে কোন ব্যবসা করতে পারবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা।