আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১৫ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৪

কুরেশিকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা

পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কুরেশিকে পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। গতকাল রোববার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। পাকিস্তান নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) ঘোষণা অনুযায়ী, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুরেশি আগামী বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন ও এরপরের পাঁচ বছর কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। গত ৩০ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় নথি ফাঁসের মামলায় পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ইমরান ও কুরেশির ১০ বছর করে কারাদণ্ড হয়। এই সাজার কথা উল্লেখ করে কুরেশিকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে ইসিপি। সূত্র: প্রথম আলো

ইয়েমেনের ৩৬ স্থানে মার্কিন নেতৃত্বে হামলা

ইরাক ও সিরিয়ার পর এবার যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ইয়েমেনে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, গত শনিবার দিবাগত রাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিমানগুলো ইয়েমেনের ৩৬ অবস্থানে হামলা চালিয়ে হুতিদের ঘাঁটি ধ্বংস করেছে। অন্যদিকে হুতির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে ৪৮টি স্থানে হামলা চালানো হয়, এতে নিরীহ কিছু লোকজন মারা গেছেন। একই সঙ্গে হুতি হুঁশিয়ারি দিয়েছে, শিগগিরই পাল্টা হামলা চালিয়ে কঠিন প্রতিশোধ নেওয়া হবে। সূত্র : রয়টার্স। খবরে বলা হয়, শনিবার দিবাগত রাতে ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থানে এ হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এর আগের দিন ইরাক ও সিরিয়ায় ইরান সংশ্লিষ্ট অবস্থানে একতরফা হামলা চালিয়েছিল মার্কিন বাহিনী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

দক্ষিণ গাজায় হামলা অব্যাহত
রাফাহ শহরে স্কুলে হামলা, শিশু নিহত
রাফাহ শহরে স্থল অভিযানের পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল

দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত হয়েছে। দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে একটি স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে দুই শিশু নিহত হয়েছে। রাফাহ শহরের পূর্বাঞ্চলে বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৪ জনে দাঁড়িয়েছে। ভয়াবহভাবে মানুষে ঠাসা শহরটিতে স্থল অভিযানের পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। এদিকে খান ইউনিসেও ইসরায়েলি বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণ অব্যাহত থাকার খবর মিলেছে। ইউরোপিয়ান হাসপাতালের আশপাশেও হামলার খবর পাওয়া গেছে।এদিকে খান ইউনিস ও রাফাহ শহরে ইসরায়েলি বিমান হামলার মধ্যে হুতিদের প্রতিনিধি মোহাম্মদ আল-বুখাইতি বলেছেন, ইসরায়েল গাজায় আক্রমণ বন্ধ না করা পর্যন্ত লোহিত সাগরে তাদের হামলা অব্যাহত থাকবে।এদিকে প্রায় চার মাসের যুদ্ধে ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত মানুষ চরম মানবিক বিপর্যয়ে পড়েছে। সূত্র; কালের কণ্ঠ

Nagad

হুথিদের ওপর আবার হামলা
১৩টি স্থানে অন্তত ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ * যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের প্রতি ৬ দেশের সমর্থন

ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুথিদের ৩৬ লক্ষ্যবস্তুতে আবারও যৌথ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার প্রতিক্রিয়ায় শনিবার (স্থানীয় সময়) এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, কমপক্ষে ১৩টি স্থানে অন্তত ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। দ্য গার্ডিয়ান, সিএনএন। পেন্টাগন জানিয়েছে, যৌথ বাহিনী হুথিদের অস্ত্র মজুতের স্থান, ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা, লঞ্চার, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং অন্য ক্ষমতাগুলোকে আঘাত করেছে। ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রের ক্ষমতার বাইরে, ড্রোন স্টোরেজ ও অপারেশন সাইট, রাডার এবং হেলিকপ্টারকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্রান্ট শ্যাপস বলেছেন, ‘আমরা সফলভাবে হুথি হামলার সঙ্গে জড়িত লঞ্চার এবং স্টোরেজ সাইটগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করেছি। আমি নিশ্চিত যে, আমাদের সর্বশেষ হামলা হুথিদের সক্ষমতাকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’ যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এ হামলায় অস্ট্রেলিয়া, বাহরাইন, কানাডা, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস এবং নিউজিল্যান্ড সমর্থন দিয়েছে। মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেছেন, এই সম্মিলিত পদক্ষেপ হুথিদের কাছে একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠায়। যদি তারা আন্তর্জাতিক জাহাজ ও নৌ জাহাজে তাদের অবৈধ আক্রমণ বন্ধ না করে তবে আরও ভয়াবহ পরিণতির শিকার হবে। ইরান-সম্পর্কিত গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে বারবার হামলা সত্ত্বেও পেন্টাগন বলেছে, তারা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ চায় না। অস্টিন সিএনএনকে বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য লোহিত সাগরে উত্তেজনা হ্রাস করা এবং স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করা। এদিকে মার্কিন রিপাবলিকানরা ইরানকে সরাসরি আঘাত করার জন্য ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে। সূত্র: যুগান্তর

জেলেনস্কির অদূরে একাধিক বিস্ফোরণ: মুখপাত্র

ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় রোবোতিয়েন গ্রামে সম্মুখ যুদ্ধক্ষেত্র পরিদর্শনে গিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রোববার এই সফরকালে তার কাছাকাছি জায়গায় একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জেলেনস্কির মুখপাত্র সের্গি নিকিফোরভ এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি রোবোতিয়েন; সেখানে (রুশ বাহিনীর সঙ্গে) এখন লড়াই চলছে। সে হিসেবে তুলনামূলক কাছেই একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে আমি পরিস্থিতিকে নাটকীয় করে উপস্থাপন করব না।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জেলেনস্কি বলেন, ‘জাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলের রোবোতিয়েন। এখানে ৬৫তম সাঁজোয়া ব্রিগেডের অবস্থান। দেশ রক্ষায় নিয়োজিতদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছি এবং রাষ্ট্রীয় পদকে ভূষিত করেছি।’ফেসবুকে দেওয়া ভিডিওতে সামরিক পোশাকে প্রেসিডেন্টকে সেনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেখা যায়। জায়গাটি দেখতে ভূগর্ভস্থ কোনো কক্ষ মনে হয়েছে।সেনাদের উদ্দেশে জেলেনস্কি বলেন, ‘আপনাদের পুরস্কৃত করতে আজ এখানে আসতে পেরে আমি অনেক সম্মানিত বোধ করছি। কারণ, শত্রুকে প্রতিহত করা এবং এই যুদ্ধে জয়লাভ করার মতো একটি কঠিন এবং চূড়ান্ত মিশনে আপনারা নিয়োজিত।’ সূত্র; সমকাল

বর ছাড়াই গণবিয়ের আয়োজন!

সারিবদ্ধভাবে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন কনেরা। প্রত্যেকের মাথায় ঘোমটা। পরনে গাঢ় কমলা রঙের শাড়ি। জমকালো সাজে বিয়ের আসরে হাজির হয়েছেন তারা। কিন্তু বরের দেখা নেই। কিছুক্ষণ পরে দেখা গেল, কনেরা নিজেরাই নিজেদের গলায় মালা পরিয়ে দিচ্ছেন। গণবিবাহের আসরে বর ছাড়াই সম্পন্ন হচ্ছে বিয়ে। ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বালিয়া জেলার বলে জানা গেছে কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে। সমাজ উন্নয়ন দপ্তরের উদ্যোগে মানিয়ার ইন্টারকলেজ চত্বরে গত ২৫ জানুয়ারি গণবিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখান থেকেই একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে সমালোচনার ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। গণবিবাহে বর ছাড়াই বিয়ে হতে দেখা গিয়েছে ওই ভিডিওতে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ১২০ দিন, হতাহত ৯৪ হাজার ফিলিস্তিনি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন গড়িয়েছে ১২০ দিনে। গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই আগ্রাসনে অঞ্চলটিতে অন্তত ৯৪ হাজার মানুষ হতাহত হয়েছেন। হতাহতদের মধ্যে নিহত ২৭ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি। গাজা প্রশাসনের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজা প্রশাসন স্থানীয় সময় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৩৬৫ জনে। নিহতদের মধ্যে ৭০ শতাংশের বেশি শিশু ও নারী। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে আরও ৬৬ হাজার ৬৩০ জন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ৯৩ হাজার ৯৯৫ জন হতাহত হয়েছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর ওপর হামলা অব্যাহত রাখার হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের

ইরাক ও সিরায়ায় ইরান সমর্থিত লক্ষ্যবস্তুতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ‘কেবল শুরু, শেষ নয়’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হোয়াইট হাউজ। গতকাল রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তেহরান সমর্থিত বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীকে সতর্ক করে এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান। খবর বিবিসি। গত ২৮ জানুয়ারি জর্ডানে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে এক ড্রোন হামলায় দেশটির তিন সেনা নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় ইরাক ও সিরায়ায় ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এ সেনা নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এমন কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।ইরান এসব অভিযোগ অস্বিকার করলেও ইরাকের ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স নামের একটি সশস্ত্র সংগঠন ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে। অন্যদিকে ওই হামলায় ব্যবহৃত ড্রোনে তেহরানের আঙ্গুলের ছাপ থাকার অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির দাবি এসব ড্রোন ইরানের তৈরী। সূত্র: বণিক বার্তা।

ইরাক-সিরিয়ায় হামলা এখনই শেষ হচ্ছে না : যুক্তরাষ্ট্র

ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানপন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠীদের নিশানা করে গত সপ্তাহে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। তবে এর মাধ্যমে এই দুই দেশে হামলা চালানোয় ইতি টানছে না যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউস বলছে, এই দুই দেশে তারা মাত্র হামলা শুরু করেছে। খবর বিবিসির।
গত মাসে জর্ডানের একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তিন সেনা নিহত হওয়ার জবাবে শুক্রবার ইরাক ও সিরিয়ায় ৮৫টি লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালায় মার্কিন সামরিক বাহিনী। এসব হামলায় দুই দেশে ৪০ জনের মতো মানুষ নিহত হয়েছেন।মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সমন্বিত এসব হামলা ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্স ও সহযোগী সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে চালানো হয়েছে। গত ২৮ জানুয়ারি জর্ডানের একটি মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তিন সেনা নিহত হয়। আহত হয় আরও ৪১ সেনা। ৭ অক্টোবর গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই হামলায় মধ্যপ্রাচ্যে প্রথমবারের মতো কোনো মার্কিন সেনা প্রাণ হারান। সূত্র: কালবেলা।

মিয়ানমার সীমান্তে ঠিক কী ঘটছে? কেন দেশছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা?

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্ত-ঘেঁষা এলাকায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সাথে সে দেশটির সেনাবাহিনীর যুদ্ধ এতটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে দেশ ছেড়ে পালাতে শুরু করেছে মিয়ানমারের বাহিনী। এতদিন এই যুদ্ধকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলা হলেও সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সে দেশের একের পর এক সীমান্তরক্ষী বা সেনা সদস্যর অনুপ্রবেশের ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে বাংলাদেশেও। মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যেকার তুমব্রু ঘুমধুম সীমান্তের তিনটি স্থান দিয়ে রবিবার দুপুর থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি-র সদস্যরা।রোববার রাত পর্যন্ত ৯৫ জন প্রবেশের তথ্য দিয়েছে বিজিবি সদর দপ্তর। এমন অবস্থায় সীমান্তের বাসিন্দাদের মাঝে উদ্বেগ দেখা যাচ্ছে।ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবি ৩৪ ব্যাটেলিয়ানের অধিনায়ক আব্দুল্লাহ আল আশরোকি বিবিসি বাংলাকে বলেন, “মূলত সীমান্তের তিনটি জায়গা থেকে মিয়ানমারের সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্যরা বাংলাদেশে ঢুকছে। নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা তাদের প্রথমেই কর্ডন ও অস্ত্র আলাদা করেছি। এবং তাদেরকে আমরা নিরাপদ স্থানে রেখেছি।” সূত্র: বিবিসি বাংলা।