আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৯:৫৪ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ৭, ২০২২

হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা নেই, কেন্দ্র আছে, প্রশিক্ষণ নেই
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অপরিকল্পিতভাবে কোটি কোটি টাকার স্থাপনা তৈরি করছে। অনেকগুলো ব্যবহার ছাড়াই নষ্ট হচ্ছে।

১৬ বছর আগের কথা। ২০০৬ সালের ১৬ এপ্রিল তখনকার স্বাস্থ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলায় কোন্ডা ইউনিয়নে কোন্ডা ২০ শয্যা হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। একই বছর ৭ জুলাই তিনি হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন। দুটি অনুষ্ঠানেই উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য আমান উল্লাহ আমান। ব্যস এটুকুই। হাসপাতালটি কোনো দিন চালু হয়নি। এই হাসপাতালে গিয়ে গত ৩১ অক্টোবর দেখা যায়, চত্বরজুড়ে আগাছা। তিনটি ভবনের একটির সামনে পোশাক কারখানার আধা পোড়া বর্জ্য, ছাইয়ের স্তূপ। মূল ভবনের ইট ও সিঁড়ির রেলিং কে বা কারা খুলে নিয়ে গেছে। পরিত্যক্ত এই হাসপাতালের বিষয়ে কথা বলার মতো সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরাফাতুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘হাসপাতালটি একটি বিচ্ছিন্ন জায়গায়, লোকালয় থেকে দূরে। সেখানকার অনেক জিনিস চুরি হয়ে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা, এই হাসপাতাল চালু করার জন্য যে জনবল দরকার, তা নেই।’ সূত্র: প্রথম আলো

হুন্ডির চোখ দুবাই-সিঙ্গাপুরে
আলোচনায় মালয়েশিয়া । কানাডাসহ বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ফিরছেন দুবাইতে । বিত্তশালীদের গোল্ড ভিসার হিড়িক । আলো ঝলমলে আরব আমিরাতে আবাসনসহ বিভিন্ন খাতে চলছে বিনিয়োগ

করোনাভাইরাসের মহামারির পর হঠাৎ বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও বিত্তশালীদের আরব আমিরাতে গোল্ড ভিসা নেওয়ার হিড়িক পড়েছে। এই ভিসা পাওয়া যায় ১০ বছরের জন্য। সুবিধা হিসেবে আবাসনসহ সব খাতে বিনিয়োগ করা যায়, যে কোনোভাবে নেওয়া যায় অর্থ এবং সহজেই খোলা যায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কড়াকড়ি আরোপ হওয়ায় রুদ্ধ হয়েছে বেগমপাড়ার পথ। তাই সেখান থেকে অনেকে ফিরছেন দুবাইতে। তবে দুবাইয়ের পর রয়েছে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া। বাংলাদেশের অনেক শীর্ষ পর্যায়ের ব্যবসায়ীর বিনিয়োগ রয়েছে সেখানে। কীভাবে তারা অর্থ নিয়েছে সে প্রশ্ন রয়েছে জোরেশোরেই। কিন্তু উত্তর নিয়ে রয়েছে গোলকধাঁধা। হুন্ডির ছোট ব্যবসায়ীরা ধরা পড়লেও রাঘববোয়ালরা সবসময়ই রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনীতি স্বাভাবিক রাখতে নজর দিতে হবে রাঘববোয়ালদের দিকে। তারা কীভাবে বিদেশে গিয়ে নিজেদের বিশালত্ব প্রতিষ্ঠা করছেন তা খুঁজে দেখতে হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

সমীক্ষার ঘাটতি বাড়াচ্ছে প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয়

অর্থনৈতিকসংকটের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যয়। প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির নেতিবাচক ধারা বন্ধের সুপারিশ দেশীয় অর্থনীতিবিদরা অনেক আগে থেকে করে আসছিলেন। এখন ঋণের আলোচনায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলও (আইএমএফ) এ বিষয়ে জোর দিচ্ছে।দেশে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে সমীক্ষার দুর্বলতা।
আবার সমীক্ষা ছাড়াও নেওয়া হয়েছে বেশ কিছু প্রকল্প। দীর্ঘ সমালোচনা এবং অর্থনীতিতে নেতিবাচক ধারা দেখা দিলে শুরু হয় ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রবণতা।কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যয় না বাড়িয়েও যদি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়, তাতেও ব্যয় কমে না। কারণ বর্ধিত মেয়াদে কর্মচারীদের ২২ ধরনের ভাতা বহাল থাকে। এগুলোর পেছনে অতিরিক্ত সময়ের অর্থ ব্যয় হয় প্রকল্পের বরাদ্দ থেকেই। এর সঙ্গে মেরামত, সংস্কার, গাড়িভাড়া, জ্বালানি, অফিসভাড়াসহ নানা খরচ হতেই থাকে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

Nagad

মাঠে চাঙ্গা বিএনপি, সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

চলমান আন্দোলন সফল করে বিএনপি কি নির্দলীয় সরকারের অধীনে দ্বাদশ নির্বাচনের দাবি আদায় করতে পারবে? সরকারকে বাধ্য করার মতো অপ্রতিরোধ্য গণসংগ্রাম কি গড়ে উঠবে? নাকি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখেই শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যেতে বাধ্য হবে এবারও? সর্বত্র এ নিয়েই চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। অবশ্য এরই মধ্যে নিজেদের কঠোর অবস্থান ব্যক্ত করেছেন বিএনপি নেতারা যে, নির্দলীয় সরকারের অধীন ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না এবং নির্বাচন হতেও দেবেন না। এ পর্যন্ত আন্দোলন পর্যবেক্ষণ করে এই লক্ষ্য সফল করতে বিএনপিকে কমপক্ষে ১০টি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্নেষক ও দলটির শীর্ষ নেতারাও। প্রায় দেড় দশক ক্ষমতার বাইরে থেকে মামলা-হামলায় সাংগঠনিকভাবে বিপর্যস্ত দলটির পক্ষে এসব চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণ কঠিন বৈকি মনে করছেন তাঁরা। সূত্র: সমকাল

জ্বালানি অনিশ্চয়তায় ফিকে হচ্ছে অর্থনৈতিক অঞ্চলের সম্ভাবনা

২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) আওতায় ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এসব অঞ্চলে স্থানীয় বিনিয়োগের পাশাপাশি বিদেশী বিনিয়োগের প্রত্যাশা রয়েছে। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে কিছু বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়ন। জাপান, ভারত ও চীনের জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রমও কম-বেশি এগিয়েছে। তবে বিদ্যমান জ্বালানি ও অর্থনৈতিক সংকটে বেজার উজ্জ্বল সম্ভাবনা ফিকে হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় বিনিয়োগের বৃহৎ পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বর্তমান বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় বিনিয়োগ আসা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। যখন অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর পরিকল্পনা নেয়া হয়, সে সময় চীন থেকে অনেক বিনিয়োগই বাংলাদেশে আসবে বলে ভাবা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমান সংকটে কোনো কোনো উদ্যোক্তা বিনিয়োগের পরিকল্পনা স্থগিত করে রেখেছেন। কারণ কোনো অর্থনৈতিক অঞ্চলে কারখানা হলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন হওয়ার নিশ্চয়তা এখন পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। নিজস্ব জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হলেও তেল সরবরাহ নিশ্চিত না হলে কী করে সম্ভব হবে তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

গ্যাস আমদানি, খাদ্যের জন্য ডলার নিশ্চিত করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

শিল্পে গ্যাস সংকট মেটাতে স্পট মার্কেট থেকে উচ্চ দরে জ্বালানি আমদানি করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে এবং খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য এলসি খুলতে পর্যাপ্ত ডলার ডলার সরবরাহ নিশ্চিত করতে জ্বালানি বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।রোববার গণভবনে দেশের সার্বিক আর্থিক পরিস্থিতি ও প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে পর্যালোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যেহেতু ব্যবসায়ীরা গ্যাসের জন্য বাড়তি দাম দিতে আগ্রহী, তাই শিল্পের উৎপাদন অব্যাহত রাখার স্বার্থে বেশি দামে গ্যাস আমদানি করে শিল্প-কারখানাতে বেশি দামেই সরবরাহ করা হবে।সরকারের খাদ্যপণ্য আমদানির পাশাপাশি বেসরকারি খাতও যাতে গম, চিনি, তেলসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য আমদানির এলসি খুলতে পারে, সেজন্য ব্যাংকগুলোকে ডলার সরবরাহ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে গাড়ি, ফলমূল, খেলনাসহ বিলাসদ্রব্য আমদানির ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ন্ডকে বলেন, ব্যবসায়ীরা যেহেতু বেশি দামে হলেও গ্যাস পেতে ইচ্ছুক, তাই প্রধানমন্ত্রী স্পট মার্কেট থেকে গ্যাস আমদানি করে বাড়তি দামে সরবরাহের নির্দেশনা দিয়েছেন।’এই মুহূর্তে যেহেতু ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বাড়ার খুব বেশি সম্ভাবনা নেই, তাই ব্যালান্স অব পেমেন্ট পরিস্থিতির উন্নয়নে রেমিট্যান্স বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া, ভোগ্যপণ্যের নিরবচ্ছিন্ন আমদানি নিশ্চিত করা ও বিলাসপণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণে নতুন করে শুল্ক আরোপ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী,’ জানান তিনি। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

নিরাপদ খাদ্য : খাদ্যে ক্ষতিকর ধাতব কিভাবে ঢোকে, শরীরের কী ক্ষতি করে

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের করা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে জামালপুর জেলার কুড়িটি এলাকায় চাষ করা বেগুনে ক্ষতিকর সীসা, ক্যাডমিয়াম ও নিকেলের উপস্থিতি রয়েছে। এর আগে নানা সময়ে মুরগি, মাছ, দুধ, হলুদের গুড়োতেও ক্ষতিকর ধাতবের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। কিছু খাদ্যে মাত্রার চাইতে বেশি পারদ ও আর্সেনিক পাওয়া নিয়েও কথা হয়েছে।খাদ্যে এসব ধাতব পদার্থ মাত্রার চাইতে বেশি থাকলে এবং নিয়মিত খেলে তা মানুষের শরীরে নানা ধরনের জটিল অসুখ তৈরি।খাদ্যে ক্ষতিকর ধাতব কিভাবে আসে?শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আসাদুজ্জামান খান এ প্রসঙ্গে গবেষণা করেছেন। তিনি বলছেন, কৃষি পণ্যে ক্ষতিকর ধাতব পদার্থ আসতে পারে মাটি ও পানি থেকে। কোন নির্দিষ্ট সবজি বা গাছের সাথে এর সম্পর্ক নেই। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

যত বড় হচ্ছে ঢাকা, তত ছোট হচ্ছে নাটক পাড়া-সিনেমা পাড়া

তিন দশক আগের ঢাকার সঙ্গে এখনকার তুলনা করলে দেখা যাবে জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে, বেড়েছে আয়তনও। কিন্তু নাটক মঞ্চায়নের স্থান বাড়েনি একটিও, কমেছে সিনেমা হল। ঢাকার নাটক পাড়া বলে পরিচিত স্থান ছিল বেইলি রোড, সেখানে দুটি মঞ্চের একটি এখন টিকে আছে। আর মূল নাটক পাড়া সরে এসেছে সেগুন বাগিচায় শিল্পকলা একাডেমিতে।ফলে ১৯৯১ সালে ঢাকায় যেখানে ৬৪ লাখ মানুষের জন্য নাটক দেখার স্থান ছিল দুটি; এখন তার দ্বিগুণ মানুষের জন্য সেই স্থান দুটিই আছে।ঢাকা দুই ভাগ হওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমি কিংবা বেইলি রোডের মহিলা সমিতি দুটোই পড়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায়; নিয়মিত নাটক হবে, এমন কোনো মঞ্চই নেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায়। অথচ ঢাকা দক্ষিণের চেয়ে উত্তরের জনসংখ্যা ১৭ লাখ বেশি। সূত্র: বিডি নিউজ

সংসদে প্রধানমন্ত্রী
আপ্রাণ চেষ্টা করছি মানুষ যেন ভালো থাকে

দেশের অর্থনীতি এবং মানুষ যেন ভালো থাকে সে জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। রোববার (৬ নভেম্বর) রাতে একাদশ জাতীয় সংসদের ২০তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।ধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটুকু বলব আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি আমাদের অর্থনীতিটাকে ধরে রাখতে। সেই ক্ষেত্রে আমি সবাইকে এটাই বলব প্রত্যেকেরই কিন্তু কিছুটা কৃচ্ছতা সাধনা করতে হবে। ’ তিনি বলেন, ২০২৩ সাল থেকে যাতে ডলারের সংকট কেটে যায় সেদিকেই আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিয়েছি।
মানুষের কষ্ট কমাতে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, একটা কথা আমি বলব, আমরা দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি; আমাদের আপ্রাণ চেষ্টা করছি দেশের মানুষ যেন ভালো থাকে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।