আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
ইরানে আবারও কাজ শুরু করেছে নীতি পুলিশ
নারীদের পোশাকবিধি মেনে চলা এবং জনসমক্ষে চুল ঢেকে রাখা নিশ্চিত করতে ইরানের পুলিশ আবার বিতর্কিত টহল শুরু করেছে। দেশটির নীতি পুলিশের এক মুখপাত্র রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ইরানের হিজাব আইন বাস্তবায়নে মাঠে কাজ করবে নীতি পুলিশ। যথাযথ নিয়ম মেনে হিজাব না পরার অভিযোগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে মাসা আমিনি নামের এক তরুণীকে তেহরানে আটক করেছিল ‘নীতি পুলিশ’। আটকের পর নীতি পুলিশের হেফাজতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে তেহরানের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর বিক্ষোভে ফুঁসে ওঠে গোটা ইরান। বড় বড় শহরে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। এতে অনেক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। দেশ জুড়ে এমন বিক্ষোভের পর নীতি পুলিশের টহল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছিল। এর প্রায় দশ মাস পরে আবারও তৎপরতা শুরু করেছে বিশেষায়িত এই বাহিনী। সূত্র: প্রথম আলো
জলবায়ু পরিবর্তন
তীব্র দাবদাহের কবলে কয়েক কোটি মানুষ
* যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক আবহাওয়ার আভাস * মরক্কোতে পানিসংকট নিয়ে উদ্বেগ


ইউরোপ, এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলে গতকাল রবিবার রেকর্ড তাপমাত্রার পূর্বাভাস থাকায় কয়েক কোটি মানুষকে বিপজ্জনক তাপপ্রবাহের সঙ্গে লড়াই করতে হয়েছে। এটি বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সম্পর্কিত ঝুঁকির সর্বশেষ উদাহরণ বলে মত বিশ্লেষকদের। মোটের ওপর ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা থেকে শুরু করে বিশ্বের অনেক জায়গায়ই তীব্র দাবদাহের সতর্কবার্তা জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া বিভাগ (ইউএনডাব্লিউএস) জানিয়েছে, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাস অঙ্গরাজ্য পর্যন্ত বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আরো বাড়তে পারে।চলতি সপ্তাহে আবহাওয়া অত্যন্ত গরম ও বিপজ্জনক থাকতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ থেকে ২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বেশি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। আরিজোনার রাজধানী ফিনিক্সে ১৬ দিন ধরে ১০৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের (৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা গত শনিবার ১১১ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা অনুভব করেছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
৩০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভাঙায় ইরাকে ক্ষোভ
ইরাকের বাসরা শহরে রাস্তা প্রশস্তকরণের জন্য একটি ৩০০ বছরের মসজিদ ও এটির মিনার ভেঙে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় বেশ ক্ষুব্ধ শহরের স্থানীয় বাসিন্দারা।শুক্রবার ভোরের আলো ফোটার আগেই বুলডোজার দিয়ে ১৭২৭ সালের মসজিদটির ৩৬ ফুট লম্বা মিনার ভেঙে ফেলা হয়। সিরাজি নামের প্রাচীন এ মসজিদটি ধ্বংস করায় নিন্দা জানিয়েছেন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরাও। রাস্তা প্রশস্ত করতে বাসরার স্থানীয় সরকার মসজিদটি সরানোর পরিকল্পনা করছে— এমন তথ্য আগে থেকেই জানতেন স্থানীয় ধর্মীয় নেতা ও ইতিহাসবিদরা। কিন্তু তারা ভেবেছিলেন এটি অক্ষত অবস্থায় অন্যত্র সরানো হবে। এর বদলে এটি পুরোপুরি ভেঙে ফেলা হয়েছে। খবর রয়টার্সের।মাজেদ আল হুসেনি নামে এক বাসিন্দা ক্ষোভ ঝেরে বলেন, ‘সবাই তাদের ঐতিহ্য ও ইতিহাস রক্ষা করে। আর এখানে তারা ইতিহাস ও ঐতিহ্য ধ্বংস করে।’ সূত্র: সমকাল
পাকিস্তানে নির্বাচনী হিসাবনিকাশ
পাকিস্তানে অক্টোবরে পার্লামেন্ট নির্বাচন হবে বলে ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। এ নির্বাচন হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। গত বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব বলার পর ক্ষমতায় ফিরতে হিসাবনিকাশ শুরু করেছে পাকিস্তানে বর্তমান ক্ষমতাসীন শরিফ-জারদারি জোট সরকার। জোটের শরিকদের মধ্যে বোঝাপড়া-হিসাব মিলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও শরিফ-জারদারিদের সামলাতে হবে পিটিআই এবং টিটিপিকে। অর্থাৎ ইমরান খানের দল পাকিস্তান-তেহরিক-ই-ইনসাফকে সামলাতে হবে রাজনীতির ময়দানে। অন্যদিকে সামরিক-কূটনৈতিকভাবে সামলাতে হবে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানকে। পিটিআইকে সামলানো, আসনের হিসাব-নিকাশ এবং নির্বাচনী কলা-কৌশল নিয়ে ইতিমধ্যে জোটের শরিকরা আলোচনা শুরু করেছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডন জানায়, এরই মধ্যে রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে জোটের অন্য শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। গত শনিবার তিনি পিপলস পার্টির (পিপিপি) সহসভাপতি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির সঙ্গে তার বাসভবনে বৈঠক করেন। বৈঠকে শাহবাজ দাবি জানান, তার সরকার ১৪ আগস্ট মেয়াদ শেষ করবে। এ ছাড়া এ বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অন্য ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। শনিবার রাতে শাহবাজের দল পিএমএল-এন টুইটারে এক বিবৃতিতে জানায়, ‘প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোটের একজন গুরুত্বপূর্ণ মিত্র জারদারি আজ (শনিবার) পাঞ্জাবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করেছেন। যেখানে দুজন দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। পাকিস্তানের আরেক সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ জানায়, জিও নিউজ বলছে, এক ঘণ্টা স্থায়ী হয় তাদের এই বৈঠক। কেমন ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হবে তা নিয়েও তারা আলোচনা করেন। এ পদে একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাকে নিয়োগ করার পরিবর্তে একজন রাজনীতিককে নিয়োগ করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে শরিফ-জারদারির। সূত্র: দেশ রুপান্তর
তিন মহাদেশে একসঙ্গে বন্যা-দাবানল-দাবদাহ
হিটস্ট্রোক সতর্কতা জারি করেছে জাপান
বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়নের প্রভাবে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও এশিয়া-এই তিন মহাদেশে একসঙ্গে চলছে বন্যা, দাবানল ও দাবদাহ। রোববারও বিশ্বজুড়ে এক কোটিরও বেশি মানুষ উচ্চ তাপমাত্রার সঙ্গে লড়াই করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাস পর্যন্ত একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহে ‘অত্যন্ত গরম ও বিপজ্জনক সপ্তাহ’ সতর্কতা জারি করেছিল মার্কিন জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা। দিনের উষ্ণতা স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ থেকে ২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বেশি হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। দেশটির আরেক রাজ্য অ্যারিজোনার রাজধানী ফিনিক্সের তাপমাত্রা টানা ১৬ দিন ১০৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) উপরে রেকর্ড করা হয়েছে। শনিবার রাজ্যটি ১১১ ফারেনহাইট তাপমাত্রার মুখোমুখি হয়। অঞ্চলটির তাপমাত্রা ১১৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। পৃথিবীর উষ্ণতম স্থানগুলোর মধ্যে একটি ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি। রোববার এর তাপমাত্রা ১৩০ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস) হতে পারে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। সূত্র: যুগান্তর
জলবায়ু রক্ষার তাগাদা নিয়ে চীনে জন কেরি
জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় ধ্বংসাত্মক প্রভাব দেখছে বিশ্ব। রেকর্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে গোটা ইউরোপ আর এশিয়া পড়েছে সীমাহীন বন্যার মুখে। এ অবস্থায় বৈশ্বিক উষ্ণতা মোকাবিলায় আলোচনার লক্ষ্যে চীনে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি। চীন ও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোর অন্যতম।কেরির এ চীন সফর চার দিনের। চীনের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক বিশেষ দূত শি জেনহুয়ার সঙ্গে দেখা করবেন। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে তিনিই তৃতীয় উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন কর্মকর্তা যিনি চীন সফর করছেন। হংকং থেকে বিবিসির সংবাদদাতা মার্টিন ইপ জানিয়েছেন, উত্তর গোলার্ধের অনেক জায়গার মতোই প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করতে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে এসে পৌঁছেছেন জন কেরি। প্রকৃতির জন্য ক্ষতিকারক গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এই দুই দেশ দ্বিপাক্ষীয় সহযোগিতা পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করবে বলে জানা যাচ্ছে। বৈঠকে কেরি মিথেন গ্যাসের নির্গমন এবং কয়লার ব্যবহার সীমিত করতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য চীনের ওপর চাপ দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
স্পেনের ক্যানারি দ্বীপে দাবানল, সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
স্পেনের ক্যানারি আইল্যান্ডসের লা’পালমায় দাবানলে কয়েক হাজার একর জমি ও বহু মানুষের ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে। আগুন নেভাতে জরুরি অগ্নির্নিবাপনকর্মীরা কাজ করছেন। হাজার হাজার বাসিন্দাকে বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলেছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার ভোরে লাগা আগুনে অন্তত ১১ হাজার বিস্তীর্ণ অঞ্চল ও অন্তত এক ডজন বাড়ি পুড়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন সংস্থার অন্তত ৪০০ সদস্য মাঠে রয়েছে।কর্মকর্তারা জানান, এর মধ্যে ৪ হাজার ২২৫ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, বাকিরা বাড়ি ছাড়তে রাজি হচ্ছে না। দুই বছরও হয়নি, এই দ্বীপে আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত হয়েছিল। তখন হাজার হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। সূত্র: আজকের পত্রিকা ।
যে গ্রামের সবাই অন্ধ, দেখতে পায় না কোনো প্রাণীও!
পৃথিবী এগিয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বলতে গেলে পুরো পৃথিবী এখন মানেুষের হাতের মুঠোয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই জয়জয়কারের সময়েও পৃথিবীর নানা রহস্যের জট খোলা সম্ভব হয়নি। এমন একটি রহস্যের নাম হলো মেক্সিকোর গভীর অরণ্যের গ্রাম ‘টিলটেপেক’। যে গ্রামের কোনো প্রাণীই চোখে দেখেতে পায় না। বিশ্বাস হয়? বিশ্বাস করতে কষ্ট হলেও সত্যি সত্যিই এমন গ্রামের অস্তিত্ব রয়েছে। জানা গেছে, ‘টিলটেপেক’গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পাখি, গবাদি পশু, বন্যপ্রাণী কেউই চেখে দেখতে পায় না। মেক্সিকোর গভীর অরণ্যে অবস্থিত এ গ্রামটি সভ্যতা ও উন্নয়ন থেকে আলোকবর্ষ দূরে। পৃথিবী নামক গ্রহে যেখানে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাবিদ্যায় ব্যাপক অগ্রগতি সেখানে এই পৃথিবীরই একটা গ্রামের কোনো মানুষ বা প্রাণী চোখে দেখতে পায় না।মেক্সিকোর গভীর অরণ্যে থাকা এই গ্রামে ‘জাপেটেক’ প্রজাতির বাস। প্রায় ৩০০ টিরও বেশি ‘জাপেটেক’ পরিবার এই গ্রামে বাস করেন। ‘টিলটেপেক’ গ্রামে প্রায় ৭০ টি কুঁড়ে ঘর রয়েছে। কিন্তু কোনো ঘরেই দরজা জানালা নেই। এই গ্রামে জন্ম নেওয়া প্রায় সব শিশুই প্রাথমিকভাবে সুস্থ ও সবল হয়। কিন্তু জন্মের এক সপ্তাহের মধ্যেই এসব শিশুরা দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে। সূত্র: কালবেলা ।
কাশ্মীরে সরকারের দাবি মতো সত্যিই কি ‘শান্তি’ ফিরেছে?
ভারত শাসিত জম্মু ও কাশ্মীর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পক্ষে সাফাই দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার সুপ্রিম কোর্টে একটি নতুন হলফনামা পেশ করে বলেছে যে ২০১৯য়ের অগাস্ট মাসের পর থেকে সেখানে শান্তি ও সমৃদ্ধির সময়কাল শুরু হয়েছে। ওই হলফনামায় লেখা হয়েছে,“৫ই অগাস্ট, ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করার পরে, শান্তি ও সমৃদ্ধির সময় শুরু হয়েছে। এলাকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে এবং নিয়মিত হরতাল, বনধ ও পাথর ছোঁড়া সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়েছে।”এই হলফনামায় সরকার দাবি করেছে যে, গত চার বছরে কাশ্মীরের পরিস্থিতির শুধু যে আগের থেকে কয়েক গুণ উন্নতি হয়েছে তাই নয়, উগ্রপন্থী কার্যকলাপ ৪৫ শতাংশ কমে গেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।
সামার ক্যাম্পে ‘শিশু হওয়ার’ সুযোগ পেল গাজার শিশুরা
ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলের ছোট্ট ভূখণ্ড গাজা উপত্যকা। অর্থনৈতিক অবরোধ আর ইসরায়েলের সঙ্গে নিত্যদিনের সংঘাত সেখানকার মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। শিশুরা সেখানে আতঙ্ক আর অনিশ্চয়তার চাপে চিড়েচ্যাপ্টা। তাদের জীবনে আনন্দ নিয়ে এসেছে জাতিসংঘের সামার ক্যাম্প।চার সপ্তাহেরও বেশি সময়ের এই আয়োজনে অংশ নিচ্ছে এক লাখ ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু। এর মধ্যে প্রতিবন্ধী শিশুরাও আছে।সম্প্রতি জাতিসংঘের এক গবেষণায় গাজার ৩৮ শতাংশ শিশুর মধ্যে মানসিক বৈকল্যের লক্ষণ দেখা দেওয়ার চিত্র উঠে এসেছে।এ অবস্থায় শিশুদের মানসিক বিষাদ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টার অংশ হিসেবেই নেওয়া হয়েছে এ উদ্যোগ।
শিশুরা সামার ক্যাম্পে দিনভর খেলাধূলা, ছবি আঁকা, বিভিন্ন হাতের কাজ, ভাষা শেখা এবং গাছ লাগানোর মতো নিরেট আনন্দের কাজগুলো করছে। সূত্র: বিডি নিউজ