আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৪৭ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ৩১, ২০২২

পরীক্ষকদের ভুল শোধরাতে যা করছে পিএসসি

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এবার বিসিএসের খাতা দেখা পরীক্ষকদের ভুল সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে। পিএসসি বলছে, ভবিষ্যতে যাতে পরীক্ষকেরা খাতা দেখতে ভুল না করেন, সে জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উদ্যোগের পরেও যদি কোনো পরীক্ষক ভুলের পুনরাবৃত্তি করেন, তাহলে তাঁকে পরীক্ষকদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিএসসি। পিএসসি সূত্র জানায়, ৪১তম বিসিএসের ফল দেরি হওয়ার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে পিএসসি। ফল দেরির কারণ হিসেবে তদন্ত কমিটি ৩১৮ পরীক্ষকের গাফিলতি বা দায়িত্ব অবহেলার প্রমাণ পায়। পরীক্ষকদের এমন অবহেলা কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য তদন্ত কমিটি বেশ কিছু সুপারিশ করে। সেই সুপারিশের অংশ হিসেবে পিএসসি বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করে। পিএসসি পরীক্ষকদের ভুল কমানোর উদ্যোগের অংশ হিসেবে বিশেষ একটি সেমিনার করার সিদ্ধান্ত নেয়। সূত্র: প্রথম আলো

জ্বালানির দাম কমলেও বাসভাড়া কমেনি

কয়েক দিন আগেও রাজধানীর গুলিস্তান থেকে রামপুরা পর্যন্ত বাসের ভাড়া ছিল ২০ টাকা। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর থেকে এই পথের ভাড়া পাঁচ টাকা বাড়িয়ে ২৫ টাকা করা হয়। এখন ডিজেলের দাম পাঁচ টাকা কমেছে। কিন্তু বাসের ভাড়া কমছে না, ২৫ টাকাই রয়ে গেছে।গত ৫ আগস্ট জ্বালানি তেল ডিজেলের দাম বাড়ার এক দিনের মাথায় বৈঠক করে বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়। তখন ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৩৫ পয়সা ও আন্ত জেলায় ৪০ পয়সা বাড়িয়ে নতুন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু ডিজেলের দাম কমার পর নতুন ভাড়া নির্ধারণ নিয়ে কোনো রা নেই বাস মালিক সমিতি ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের।
একই ঘটনা ঘটেছিল ২০১৬ সালে। তখন জ্বালানি তেলের দাম লিটারে কমেছিল তিন টাকা। এর বিপরীতে বাসে প্রতি কিলোমিটারে তিন পয়সা ভাড়া কমিয়ে ছিল বিআরটিএ। কিন্তু তাতে বাসভাড়ায় কোনো প্রভাব পড়েনি। কাগজে-কলমে ভাড়া কমলেও যাত্রীদের কাছ থেকে আগের ভাড়াই আদায় করা হয়েছিল তখন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পিএইচডি গবেষণার ৯৮ শতাংশ নকল, ঢাবি শিক্ষকের ডিগ্রি বাতিল

পিএইচডি গবেষণা অভিসন্দর্ভের (থিসিস) ৯৮ শতাংশ হুবহু নকল করে ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রি নেওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবুল কালাম লুৎফুল কবীরের ডিগ্রি বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে সহযোগী অধ্যাপক থেকে সহকারী অধ্যাপকে পদাবনতির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম (সিন্ডিকেট)। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সিন্ডিকেটের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সভায় সভাপতিত্ব করেন।একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য বিষয়টি সমকালকে নিশ্চিত করেছেন।২০১৪ সালের ‘টিউবারকিউলোসিস অ্যান্ড এইচআইভি কো-রিলেশন অ্যান্ড কো-ইনফেকশন ইন বাংলাদেশ: অ্যান এক্সপ্লোরেশন অব দেয়ার ইমপ্যাক্টস অন পাবলিক হেলথ’ শীর্ষক এক নিবন্ধের কাজ শুরু করেন আবুল কালাম লুৎফুল কবীর। তার এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আবু সারা শামসুর রউফ আর সহ-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক। সহ-তত্ত্ববধায়করা একাধিকবার অনুরোধ করলেও অভিসন্দর্ভের কোনো কপি তাদের নিকট সরবরাহ না করার অভিযোগ ছিল কালাম লুৎফুল কবীরের বিরুদ্ধে। সূত্র: সমকাল

Nagad

এক যুগে অবমূল্যায়ন ৪০ শতাংশ
রিজার্ভের উন্নতি না হলে টাকার দরপতন আরো বাড়বে

গত এক যুগে ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশী মুদ্রা টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। ২০১০ সালের শুরুতে প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ৬৮ টাকা। বর্তমানে তা ৯৫ টাকা ছাড়িয়েছে। এ হিসাব কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত হার অনুযায়ী। যদিও বাজারে এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত দরে বাজারে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যাংকগুলো এখনো রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে ১১০ টাকার বেশি দরে। ব্যাংকের এ দর আমলে নিলে এ এক যুগে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ৬০ শতাংশেরও বেশি।
বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্যহীনতা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের ওপর বড় ধরনের চাপ তৈরি করেছে। ২০২১ সালে রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হওয়া বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ৩৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। আমদানি দায় পরিশোধ করার জন্য গত অর্থবছরে ব্যাংকগুলোর কাছে ৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ থেকে বিক্রি করা হয়। আর চলতি আগস্টেও প্রায় একই পরিমাণ ডলার রিজার্ভ থেকে বিক্রি করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত এক যুগে ডলারের বিপরীতে টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়ন হয়েছে দুই দফায়। প্রথম দফায় ২০১১-১২ অর্থবছরে টাকার অবমূল্যায়ন হয় ১১ শতাংশ। ৭১ টাকা থেকে বেড়ে এক লাফে ডলারের বিনিময় হার ৭৯ টাকায় উঠে যায়। এর পরের পাঁচ বছর প্রতি ডলারের মূল্য ৭৭ থেকে ৭৯ টাকার মধ্যেই ওঠানামা করেছে। ২০১৮ সালে তা আরো বেড়ে দাঁড়ায় ৮৩ টাকায়। গত বছরের জুন পর্যন্তও প্রতি ডলারের বিনিময় হার সীমাবদ্ধ ছিল ৮৪ টাকায়। চলতি বছরের মে মাসের শুরুতে ৮৬ টাকায় বিনিময় হওয়া ডলার আগস্টে এসে ৯৫ টাকা ছাড়িয়েছে। শুধু এ ধাপেই ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ১০ শতাংশেরও বেশি। সূত্র: বণিক বার্তা।

৩৫% বৃদ্ধির পর ৫% কমানো হলো কনটেইনার হ্যান্ডেলিং চার্জ

জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ৫ টাকা কমানোর প্রেক্ষিতে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং চার্জও ৫% কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশন (বিকডা)। রপ্তানি পণ্যে হ্যান্ডলিং চার্জ সাড়ে ৩.৫ শতাংশ কমিয়ে ২১.৫ শতাংশ করা হয়েছে। আমদানি পণ্যে ৫ শতাংশ কমিয়ে ৩০ শতাংশ এবং খালি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং চার্জ ৩.৫ শতাংশ কমিয়ে ২০.৫ শতাংশ করা হয়েছে।আগামীকাল বুধবার থেকে নতুন হারে চার্য কার্যকর করা হবে বলে মঙ্গলবার ( ৩০ আগষ্ট) বিকডা মহাসচিব রুহুল আমিন শিকদার স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি সার্কুলারে জানানো হয়। এর আগে গত ৫ আগস্ট সরকার ডিজেলের দাম প্রতিলিটারে ৮০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১১৪ টাকা করার পর বিকডা বিকডা আমদানি পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ৩৫ শতাংশ, খালি কন্টেইনারে ২৪ শতাংশ এবং রপ্তানি পণ্যে ২৫ শতাংশ চার্জ বৃদ্ধি করেছিল। বিকডা মহাসচিব রুহুল আমিন শিকদার বলেন, আইসিডি চার্জ বৃদ্ধি করার সময় বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন নেতৃবৃন্দদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল যে, তেলের দাম কমলে আইসিডি চার্জ সমন্বয় করা হবে। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

সার্বজনীন পেনশন: যেসব শর্তে আজীবন পেনশন পেতে পারেন বাংলাদেশি নাগরিকরা

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র সরকারি, আধা-সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চাকরিজীবীরা অবসরের পর পেনশন সুবিধা পেয়ে থাকেন। কিন্তু দেশের সব কর্মক্ষম মানুষকে পেনশন সুবিধার আওতায় আইনে নতুন একটি আইনের প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশের সরকার। সোমবার ‘সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা বিল-২০২২’ নামে একটি আইনের খসড়া সংসদে উত্থাপন করেছে সরকার। সেটি আইনে পরিণত হলে এবং পেনশন ব্যবস্থা চালু হলে বাংলাদেশের প্রাপ্তবয়স্ক যেকোনো নাগরিক এই পেনশন সুবিধা নিতে পারবেন।অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আগামী এক বছরের মধ্যেই সরকার এই পেনশন ব্যবস্থা চালু করতে চায়।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা প্রায় সাড়ে আট কোটি। এর মধ্যে সরকারি চাকরিজীবী রয়েছেন ১৪ লাখের কিছু বেশি। বিলটি আইনে পরিণত হলে অর্থাৎ সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু হলে প্রায় আট কোটি ৩৫ লাখ মানুষ এই ব্যবস্থার আওতায় আসবেন।নিয়ম অনুযায়ী, সংসদে উত্থাপনের পর এখন বিলটি অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিতে যাবে। সেখানে যাচাই বাছাইয়ের পর বিলটি সংসদে অনুমোদন দেয়া হলে আইনে পরিণত হবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

কাল ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
টিকে থাকার লড়াইয়ে বিএনপি
আগামীকাল ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠার ৪৫ বছরে পা দিচ্ছে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি। ৪৪ বছর অতিক্রম করা দলটি এখন হামলা-মামলায় টিকে থাকার লড়াইয়ে। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর বর্তমানে কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে টিকে থাকতে হচ্ছে বিএনপিকে।

দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া থেকে শুরু করে এমন কোনো নেতা পাওয়া যাবে না যিনি মামলার ঝামেলায় নেই। দলের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে লক্ষাধিক মামলা আছে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। এ অবস্থায় ২২ আগস্ট থেকে সারা দেশে চলছে কর্মসূচি। এসব কর্মসূচিতে দলের নেতা-কর্মীরা হামলা-মামলার শিকার হলেও রাজপথে থাকার অবস্থানে অনড় রয়েছেন তারা। টানা এ কর্মসূচি আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৭৮ সালে রমনা গ্রিনের সবুজ চত্বরে জিয়াউর রহমান বিএনপির পতাকা ওড়ান। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও মতের মানুষকে একমঞ্চে এনে ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’ গঠন করেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১৩ সালের নির্বাচনে অংশ না নিয়ে জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনের মাধ্যমে তোপের মুখে পড়ে বিএনপি। বিভিন্ন সেলের মাধ্যমে ৩৫ লাখ মামলা মোকাবিলা করার চেষ্টা হচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নিলেও পাহাড়সমান মামলা নিয়ে নেতা-কর্মীরা নির্বাচনী মাঠে অংশ নিতে পারেননি। এ জন্য ফলাফল বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হয়। বিএনপি মনে করে, নিরপেক্ষ নির্বাচন না হওয়ায়, তাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশি হয়রানি হওয়ায় ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভালো করতে পারেনি দল। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

সাগরে ইলিশের মৌসুমে নৌকায় নৌকায় ডাকাত আতঙ্ক

সাগরে মাছ ধরা শেষে তীরে ফিরছিল ‘এফবি মা-বাবা’; শুক্রবার রাতে কুতুবদিয়া গ্যাস ফিল্ডের কাছাকাছি পৌঁছানোর পর ২০-২৫ জনের একটি দল কয়েকটি বোটে করে এসে ঘিরে ফেলে ট্রলারটি। দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের মুখে ট্রলারে থাকা ইলিশ, তেল, মোবাইল আর টাকা-পয়সা লুটে নিয়ে যায়। একই রাতে হাতিয়া-সন্দ্বীপ চ্যানেলের কালিরচর অংশেও একযোগে পাঁচ-ছয়টি মাছ ধরার ট্রলারে জলদস্যুরা হামলা চালায়। বোট মালিক আর মাঝিরা বলছেন, প্রাণভয়ে বসে বসে থেকে দেখা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না তাদের।এফবি মা-বাবার মাঝি আবদুল আজিজ বলেন, “হামলাকারীরা কথা বলতেছিল হাতিয়া-নোয়াখালী অঞ্চলের ভাষায়। আমাদের সামনে একটা বোট ছিল। আর পিছনে দুইটা বোট। সেগুলো থেকেও সবকিছু নিয়ে গেছে।”মূলত ইলিশ মাছ, বোটের ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশ, জাল, জেলেদের হাতে থাকা মোবাইল ও টাকা ছিনিয়ে নিতে মাঝ সাগরে জলদস্যুরা এভাবে হামলা করছে বলে জানালেন তিনি।মৎস্যজীবী ও বোট মালিকরা বলছেন, ইলিশের ভরা মওসুমে বঙ্গোপসাগরের মহেশখালী-মাতারবাড়ি-কুতুবদিয়া-বাঁশখালী-সাঙ্গুর মুখ-আনোয়ারা এবং সন্দ্বীপ-হাতিয়া অংশে এই উৎপাত সম্প্রতি বেড়েছে। সূত্র: বিডি নিউজ