আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:১৭ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ৬, ২০২২

গুজরাটে সরে দাঁড়াতে আম আদমিকে বিজেপির টোপ

শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনলেন আম আদমি পার্টির (আপ) রাষ্ট্রীয় আহ্বায়ক ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। গুজরাটের আহমেদাবাদে এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে গতকাল শনিবার তিনি বলেন, বিজেপির নেতারা তাঁকে বার্তা দিয়েছেন, গুজরাট ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করে সরে দাঁড়ালে তাঁরা আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়া ও সত্যেন্দ্র জৈনের বিরুদ্ধে আনা সব দুর্নীতির অভিযোগ তুলে নেবেন। দিল্লিতে রাজ্য সরকারের আবগারি নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। আবগারি নীতিতে দুর্নীতির অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ইতিমধ্যেই সিসোদিয়াকে একাধিকবার জেরা করেছে। তাঁর বাড়ি ও কার্যালয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। আর সত্যেন্দ্র দুর্নীতির অভিযোগে গত মে মাস থেকে কারাগারে রয়েছেন। সূত্র: প্রথম আলো

ইমরানের বিরুদ্ধে একাট্টা সরকার ও সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের রাজনীতি

পাকিস্তানের রাজনীতির প্রভাবশালী মহল সেনাবাহিনীকে পাশে নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়েছে ক্ষমতাসীন জোট সরকারের শরিক দলগুলো। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের নেতা ইমরান এক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ তোলার পর সরকারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাঁর সমালোচনায় নুতন করে মুখর হয়েছেন। দৃশ্যত তাঁরা সেনাবাহিনীর সঙ্গে ইমরানের সাম্প্রতিক দূরত্বকে কাজে লাগাতে উঠেপড়ে লেগেছেন।
জোট সরকারের অন্যতম শরিক দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান আসিফ আলী জারদারি গতকাল শনিবার ইমরান খানকে ইঙ্গিত করে বলেন, একজন ব্যক্তি পাকিস্তানকে নৈরাজ্যপূর্ণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চান।ইমরান দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ‘বিষ ঢেলে’ দিচ্ছেন।সেনাবাহিনীকে নিয়ে ইমরানের বিভিন্ন তিক্ত মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আসিফ আলী জারদারি আরো বলেন, ওই ব্যক্তি দেশের ঐক্যের প্রতি কোনো তোয়াক্কা করেন না, দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতির সম্মান প্রদর্শন করেন না। তিনি শুধু ক্ষমতাই চান। সূত্র: কালের কণ্ঠ

রাশিয়াকে ড্রোন দেওয়ার কথা স্বীকার করল ইরান

ইরানি ড্রোন ব্যবহার করে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ দেশটির সামরিক ও বৈদ্যুতিক অবকাঠামোয় ভয়াবহ হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া। এতে দেশটির লাখ লাখ বাসিন্দা বিদ্যুৎহীন ও পানির সমস্যায় পড়েছেন। এতদিন অস্বীকার করলেও আজ শনিবার ইরান স্বীকার করেছে যে, তারা রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করেছে। তবে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরুর আগে থেকেই দেশটিকেকে ড্রোন দিতে শুরু করে তারা। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। খবর এএফপি ও আল-জাজিরার। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর আগে রাশিয়ার কাছে কিছু ড্রোন বিক্রি করে তাঁর দেশ। তবে এসব অস্ত্র ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য বিক্রি করা হয়নি। সূত্র: সমকাল

Nagad

ইমরানের দলের সাংসদের অভিযোগ: স্ত্রীর সঙ্গে তাকে নিয়ে আপত্তিকর ভিডিও পাঠানো হয়েছে

পাকিস্তানের তেহরিক- ই- ইনসাফ (পিটিআই) দলের সিনেটর আজম সোয়াতি দাবি করেছেন, একটি অজ্ঞাত নম্বর থেকে তার স্ত্রীর কাছে তাদের দুজনের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ‘আপত্তিকর ভিডিও’ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। খবর দ্য ডনের -শনিবার (৫ নভেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন। ইতঃপূর্বে সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়ার বিরুদ্ধে এক টুইট পোস্ট করেন সোয়াতি। বিতর্কিত টুইটের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। গত বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তারও করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরবর্তীতে তিনি জামিনে মুক্তি পান। নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করার অভিযোগও করেছেন সোয়াতি। টুইটে তিনি লিখেছিলেন, ‘জনাব বাজওয়া এবং আপনার সাথে সামান্য যে কয়েকজন রয়েছেন– তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। আপনাদের পরিকল্পনা সত্যিই কাজ করছে। দেশের স্বার্থের বিনিময়ে সব অপরাধীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। এসব দুর্বৃত্তকে মুক্তি দিয়ে, আপনি দুর্নীতিকে বৈধতা দিয়েছেন। এরপর দেশের ভবিষ্যৎ কী হবে বলে আপনি মনে করেন’। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড ।

আগামী ১০০ বছরে ধ্বংসের ঝুঁকিতে প্রাচীন সব স্থাপনা

মানুষের খামখেয়ালিপনা আর বেহিসেবি কর্মকাণ্ডে ক্রমেই পৃথিবী নামের গ্রহটির উষ্ণতা বাড়ছে। খরা, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, সাইক্লোন আঘাত হানার পরিমাণও বাড়ছে। এরই সঙ্গে আরো একটি আশঙ্কা যোগ হয়েছে, আগামী ১০০ বছরে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যেতে পারে সব পুরাকীর্তি বা প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কিত আলোচনায় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষার অঙ্গীকারগুলো এখনো ততটা গুরুত্ব পায়নি, যার প্রভাব পড়বে মানুষের ইতিহাস-ঐতিহ্যে।আজ শুরু হয়েছে জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক ২৭তম বৈশ্বিক সম্মেলন বা কপ-২৭। আয়োজনটি বসছে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিসমৃদ্ধ ভূমি মিসরে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের পাশাপাশি কয়েক হাজার কর্মকর্তা, গবেষক ও আন্দোলনকর্মী অংশ নিচ্ছেন অবকাশ যাপন ও উৎসব আয়োজনের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত শারম আল শেখে। সব মিলিয়ে কপ-২৭ খুবই বিশেষ আয়োজন। তাই জলবায়ু ইস্যুতে আন্দোলনকর্মী তথা বিশ্ববাসীর ব্যাপক প্রত্যাশা রয়েছে। জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে সতর্ক করে বলা হয়েছে, কার্বন নিঃসরণ কমাতে বৈশ্বিক প্রচেষ্টা এখনো ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে অপর্যাপ্ত’। অভিযোগের তীর বিশ্বের ধনী রাষ্ট্র ও বিশ্বনেতাদের দিকে, যারা সমর্থ থাকার পরও বৈশ্বিক পরিস্থিতি সামলাতে উদ্যোগী নয়। সূত্র: বণিক বার্তা।

রিপাবলিকান পালে জয়ের হাওয়া
জয়ী হলে একটি পয়সাও পাবে না ইউক্রেন * বাইডেনে আস্থা নেই, দলে নতুন নেতা চায় সমর্থকরা

একদিন পরেই যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন। শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট ও বিরোধী রিপাবলিকান নেতারা। প্রায় প্রতিটি জরিপেই দেখা যাচ্ছে-প্রতিনিধি পরিষদে রিপাবলিকানদের পালে বইছে বিজয়ের হাওয়া। সেই ঘ্রাণ ছুটবে সিনেটেও। অথচ এক মাস আগেও ধারণা করা হয়েছিল মধ্যবর্তী নির্বাচনে বড় ধরনের বিপর্যয় এড়াতে পারবে ডেমোক্র্যাটরা। কিন্তু হঠাৎ করেই বদলে গেল সমীকরণ। উলটে গেছে মার্কিন রাজনীতির গণেশ।
স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে, সুপ্রিমকোর্টের রায়ে গর্ভপাতের শাসনতান্ত্রিক অধিকার বাতিলের পর নারীদের মধ্যে দেশজুড়ে যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে তার প্রভাব পড়বে ব্যালটেও। নতুন জরিপ বলছে, গর্ভপাত নয়, চার-পঞ্চমাংশ নাগরিক অর্থনৈতিক দুরবস্থার কথা মাথায় রেখে ভোট দেবেন। এছাড়া রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধ, ক্রমবর্ধমান অপরাধের হার, গর্ভপাত আইন ও অভিবাসী সংকট কঠিন পরীক্ষায় ফেলবে বাইডেন প্রশাসনকে। কেননা, এসব প্রশ্নে ভোটারদের ডেমোক্র্যাট নয়, রিপাবলিকানদের প্রতিই অধিক আস্থা। আগামী ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনেই যাচাই হবে বাইডেন সরকারের জনপ্রিয়তা। কয়েক মাসের আগেও ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাটরাই ফেভারিট ছিল। কিন্তু ভোটের দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে পালটে যাচ্ছে সমীকরণ। সাম্প্রতিক একাধিক জরিপ বলছে, এ মুহূর্তে বিরোধী রিপাবলিকানদের দিকেই ঝুঁকছেন ভোটাররা। পেছনে ফণা তুলে আছে দেশটির অস্থির অর্থনীতি। সূত্র: যুগান্তর।

অপরাধীদেরও যুদ্ধে পাঠাচ্ছেন পুতিন

দোষী সাব্যস্ত খুনি এবং মাদক পাচারকারীদের মতো জেল খাটা দাগি অপরাধীদেরও এবার ইউক্রেন যুদ্ধে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। এ জন্য আইন সংশোধন করেছেন তিনি। মারাত্মক সব অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সদ্য জেলখেটে বের হওয়া আসামিদের ইউক্রেন যুদ্ধে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পুতিন রিজার্ভ সেনা (আপৎকালীন মজুদ সেনা) তলব করার আইনে সংশোধনী এনেছেন। তবে শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়নকারী কিংবা সন্ত্রাসবাদে অভিযুক্ত সাবেক কারাবন্দীদের এর আওতায় রাখা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে বিবিসি। ইউক্রেন যুদ্ধে পাঠানোর জন্য গত সেপ্টেম্বরে আংশিক রিজার্ভ সেনা সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

কেন শেখ মুজিব ও ১৯৭০-৭১এর পরিস্থিতির সাথে নিজের তুলনা দিচ্ছেন ইমরান খান

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তেহরিক ই ইনসাফ দলের নেতা ইমরান খানের সাম্প্রতিক এক বক্তব্য ব্যাপক আলোচনা ও কৌতুহলের সৃষ্টি করেছে।গত শুক্রবার থেকে ইমরান খান তার দলের বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক নিয়ে এক লং মার্চ শুরু করেছিলেন – যা পাকিস্তানের বিভিন্ন শহর ঘুরে রাজধানী ইসলামাবাদে এসে শেষ হবার কথা।এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার লাহোরের কাছে ওয়াজিরাবাদে তার ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে – যাতে তিনি পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। এখন তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সংবাদমাধ্যমের মনোযোগ এখন এই গুলিবর্ষণের ঘটনার দিকেই – কিন্তু দুদিন আগে এক জনসমাবেশে ইমরান খান যে মন্তব্য করেন তাও পাকিস্তানের ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

খরচ কমাতে ছাঁটাই ছাড়া আর কোনো উপায় পাননি মাস্ক

খরচ কমাতে কর্মীদের ছাঁটাই করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না বলে দাবি করেছেন জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের নতুন মালিক ইলন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, টুইটারের প্রতিদিন ৪০ লাখ ডলার ক্ষতি হচ্ছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। টুইটারের নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধান ইয়োয়েল রথ জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করা হবে। কটি টুইট বার্তায় ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, যারা চাকরি হারাচ্ছেন তাদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে তিন মাসের বেতন দেওয়া হবে। শুক্রবার বিশ্বজুড়ে টুইটারের হাজার হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। সেই সঙ্গে সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটির সব অফিস। সূত্র: বাংলানিউজ

 

রিপাবলিকান পালে জয়ের হাওয়া
জয়ী হলে একটি পয়সাও পাবে না ইউক্রেন * বাইডেনে আস্থা নেই, দলে নতুন নেতা চায় সমর্থকরা

একদিন পরেই যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন। শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট ও বিরোধী রিপাবলিকান নেতারা। প্রায় প্রতিটি জরিপেই দেখা যাচ্ছে-প্রতিনিধি পরিষদে রিপাবলিকানদের পালে বইছে বিজয়ের হাওয়া। সেই ঘ্রাণ ছুটবে সিনেটেও। অথচ এক মাস আগেও ধারণা করা হয়েছিল মধ্যবর্তী নির্বাচনে বড় ধরনের বিপর্যয় এড়াতে পারবে ডেমোক্র্যাটরা। কিন্তু হঠাৎ করেই বদলে গেল সমীকরণ। উলটে গেছে মার্কিন রাজনীতির গণেশ।
স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে, সুপ্রিমকোর্টের রায়ে গর্ভপাতের শাসনতান্ত্রিক অধিকার বাতিলের পর নারীদের মধ্যে দেশজুড়ে যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে তার প্রভাব পড়বে ব্যালটেও। নতুন জরিপ বলছে, গর্ভপাত নয়, চার-পঞ্চমাংশ নাগরিক অর্থনৈতিক দুরবস্থার কথা মাথায় রেখে ভোট দেবেন। এছাড়া রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধ, ক্রমবর্ধমান অপরাধের হার, গর্ভপাত আইন ও অভিবাসী সংকট কঠিন পরীক্ষায় ফেলবে বাইডেন প্রশাসনকে। কেননা, এসব প্রশ্নে ভোটারদের ডেমোক্র্যাট নয়, রিপাবলিকানদের প্রতিই অধিক আস্থা।