আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:২১ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ৬, ২০২২

কুমিল্লা মহানগর আ.লীগ
পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সংঘর্ষ, গুলি

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তখন বক্তব্য দিচ্ছিলেন। বক্তব্য শুরুর সাত মিনিট পরই সম্মেলনকেন্দ্রের বাইরে শুরু হয় দলের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ। মুহূর্তেই বন্ধ হয়ে যায় আশপাশের দোকানপাট, ছোটাছুটি করেন আতঙ্কিত মানুষ। কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রথম সম্মেলনে গতকাল শনিবার সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন ও সংরক্ষিত আসনের মহিলা সংসদ সদস্য আঞ্জুম সুলতানার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় নগরের কান্দিরপাড় নজরুল অ্যাভিনিউ সড়কে এমন দৃশ্যের অবতারণা হয়। এ ঘটনা স্থায়ী হয় বেলা ১১টা ৫৬ মিনিট থেকে ১২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। দলীয় নেতা–কর্মীদের নিয়ে আঞ্জুম সুলতানা টাউন হল মাঠে সম্মেলনকেন্দ্রে ঢুকতে না পারার জের ধরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সূত্র: প্রথম আলো

বিশেষ সাক্ষাৎকার
অর্থনীতির ঝুঁকি কমাবে আইএমএফের ঋণ
চাপের মুখে অর্থনীতি। আইএমএফের কাছে ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ চেয়েছে সরকার। কিন্তু সংকটের যে বিস্তৃতি, তাতে এই ঋণ কতটুকু স্বস্তি দেবে? আইএমএফের প্রতিনিধিরাও এখন ঢাকায়। ঋণের নানা শর্ত আলোচনায়। এসব নিয়ে কথা বলেছেন বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন।

কালের কণ্ঠ : এক দশকের বেশি সময় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেয়নি বাংলাদেশ, এখন ঋণ নেওয়াটা কতটা জরুরি বলে মনে করছেন?

জাহিদ হোসেন : ২০১০ সালের পর বাংলাদেশ আইএমএফের কাছ থেকে কোনো ঋণ নেয়নি। অবশ্য ২০২০ সালে কভিডের জন্য ৭৩ কোটি ডলার অনুদান পেয়েছিল বাংলাদেশ। এটি ঋণ ছিল না। কিন্তু এখন বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ভারসাম্য (ব্যালান্স অব পেমেন্টে) কমে আসায় এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির সংকটের কারণে বৈদেশিক ঋণের চাহিদা তৈরি হয়েছে।আবার যে হারে রিজার্ভ কমছে, সেটি সামনের দিনে আরো কমবে, এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়। এই পরিস্থিতিতে লেনদেনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে হলে বৈদেশিক ঋণের কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে, শ্রীলঙ্কায় লেনদেনের ভারসাম্যে সমস্যা হয়েছিল বিধায় ঋণ নিতে হয়েছে। আর সমস্যার আশঙ্কা আছে বলে বাংলাদেশ ঋণ নিতে চাচ্ছে।এই মুহূর্তে দেশের অর্থনীতিতে দুটি চাপ প্রবল। প্রথমটি হলো, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট। দ্বিতীয়টি মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়া, ডলারেরদাম বাড়া এবং করোনা-পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধার বা চাপা পড়া চাহিদা হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। তাই লেনদেনের ভারসাম্য আনতে এই ঋণ নিতে হচ্ছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এলসি খোলায় আরও কড়াকড়ি, সতর্কতা

Nagad

ডলার সংকটে পড়ে এলসি খোলা কমিয়েছে ব্যাংকগুলো। ছোট কিছু ব্যাংক এখন কোনো ধরনের এলসি খুলছে না। আগের এলসির দায় পরিশোধে ব্যর্থ হচ্ছে কোনো কোনো ব্যাংক। ডলারের বিকল্প মুদ্রায় লেনদেনের চেষ্টা করলেও তাতে সাড়া নেই। সম্প্রতি চীনা মুদ্রায় এলসি খোলার সুযোগ দেওয়া হলেও ব্যাংকগুলো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। সাড়া মিলছে না গ্রাহকদের দিক থেকেও। সংকট উত্তরণে আমদানি কমানোকে একমাত্র সমাধান দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এজন্য এলসি খোলায় আরও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে সতর্কতা। এমন বাস্তবতায় দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ রোববার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে আর্থিক খাতের বিশিষ্টজন অংশ নেবেন। সেখানে চলমান ডলার সংকট, বৈদেশিক মুদ্রার মজুত, আমদানি-রপ্তানি পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। অন্যদিকে, ডলার সংকট কাটানোর উপায় নির্ধারণে আজ আবার বৈঠকে বসছে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাফেদা। বৈঠকে প্রবাসী আয়ে আরোপিত চার্জ পুরোপুরি মওকুফের প্রস্তাব এবং দেশের বাইরে ছুটির দিনে নিজস্ব এক্সচেঞ্জ হাউস খোলা রাখার বিষয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া সুবিধাভোগীর কাছে দ্রুত রেমিট্যান্সের অর্থ পৌঁছানো, এক্সচেঞ্জ হাউস বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। গত ৩১ অক্টোবর সংগঠন দুটিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়ার পর এ বৈঠক ডাকা হয়েছে। সূত্র; সমকাল

জাল অডিট আর নয়: সফটওয়্যার নিশ্চিত করবে কর্পোরেট কমপ্ল্যায়েন্স
চলতি বছর ৪০ হাজার এবং আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ১ লাখ কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পাবে বলে আশা করছে এনবিআর। অথচ গত কয়েক বছর ধরে এই সংখ্যাটি ছিল ২৫ হাজারের আশপাশে।

কর্পোরেট কমপ্ল্যায়েন্স নিশ্চিতকরণে গেম চেঞ্জারের ভূমিকা রাখছে অনলাইনে- ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন সিস্টেম (ডিভিএস)। এটি কোম্পানি বা অডিট ফার্মের করা নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে অনিয়ম শনাক্তে কার্যকর অবদান রাখছে বলে দেখতে পাচ্ছেন নিয়ন্ত্রকরা। যাচাই করা যাচ্ছে প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা-ও।ডিভিএস এমন একটি সফটওয়্যার যা একটি কোম্পানির কাছ থেকে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রাপ্তি নিশ্চিত করে। এতে করে, কর্পোরেট নিয়ন্ত্রকরা ইউনিক ভেরিফিকেশন কোড ব্যবহার করে সার্ভারে ঢুকে এটি যাচাইয়ের সুযোগও পান। কোম্পানিগুলি যাতে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টদের দ্বারা প্রত্যয়িত আর্থিক বিবৃতিসহ ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেয়– এলক্ষ্যে ২০২০ সালে ডিভিএস বাধ্যতামূলক করা হয়। পরের বছর বাংলাদেশ ব্যাংক নন-পারফর্মিং ঋণের ঝুঁকি কমাতে এবং ঋণ শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে ইনস্টিটিউড অভ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অভ বাংলাদেশ (আইসিএবি)-র ডেভেলপ করা সফটওয়্যারটি ব্যাংক এবং ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দেয়। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

আইএমএফের ঋণ নিয়ে দোদুল্যমান বাংলাদেশ

ঋণসহায়তা পেতে হলে সরকারকে আর্থিক খাত সংস্কার ও কার্যকর সুশাসন প্রতিষ্ঠার শর্ত দিচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ব্যাংকে সুদহারের সীমা তুলে দেয়ার পাশাপাশি ডলারের বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়া এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হিসাবায়নে সংস্কার আনারও তাগিদ দিচ্ছে বহুজাতিক ঋণ সংস্থাটি। জুড়ে দেয়া হচ্ছে রাজস্ব খাতের সংস্কার, ভর্তুকি বন্ধের মতো কঠিন শর্তও। এ অবস্থায় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণগ্রহণ নিয়ে দোদুল্যমানতা তৈরি হয়েছে। অস্বস্তি তৈরি হয়েছে সরকারি নানা সংস্থায়ও। এফবিসিসিআই, বিজিএমইএর মতো ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারাও এখন এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছেন। সরকারঘনিষ্ঠ একাধিক পক্ষের ভাষ্য হলো ঋণ দেয়ার জন্য আইএমএফ যেসব শর্ত জুড়ে দিচ্ছে, সেগুলো মেনে নেয়া সরকারের জন্য খুবই কঠিন। কিছু শর্ত সরকারকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছে। এ অবস্থায় আইএমএফের ঋণ নিয়ে সরকার উভয়সংকটে পড়েছে। শেষ পর্যন্ত ঋণ নেয়ার বিষয়টি ঝুলে গেলে তাতে অবাক হওয়ার মতো কিছু থাকবে না।যদিও অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে যে সংকট তৈরি হয়েছে, সেটি কাটাতে আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে ঋণ নেয়ার কোনো বিকল্প নেই। ঋণপ্রাপ্তিতে যত দেরি হবে, বৈদেশিক মুদ্রার সংকটও তত গভীর হবে। আইএমএফের ঋণ নিশ্চিত হলে তাতে বিদেশীদের কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা যাবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর প্রতি তৈরি হওয়া বিদেশী ব্যাংকের আস্থার ঘাটতিও কেটে যাবে। সূত্র: বণিক বার্তা।

বরিশালে বিএনপির গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম
নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া ভোট নয়
এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। আওয়ামী লীগ দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে। বিদ্যুৎ নেই রিজার্ভ নেই

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিতে হবে। সেই সরকার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। সেই কমিশন নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। গতকাল বরিশাল নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, বরিশালের সমাবেশস্থলে তিন দিন ধরে অবস্থান করছেন নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। অধিকার ফিরে পাওয়ার দাবিতে সমাবেশে এসেছেন তারা। আওয়ামী লীগ দেশের সব অর্জন ধ্বংস করে দিয়েছে। তারা ’৭৫ সালে বাকশাল কায়েম করেছিল। ১৪ বছর ধরে একই কায়দায় দেশ শাসন করছে। ওপরে শুধু গণতন্ত্রের খোলস। তারা বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। জেলে পুরেছে। তাদের হাতে এ দেশের কেউ নিরাপদ নয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, তারা সমস্ত টাকা বিদেশে পাচার করেছে। বিদ্যুৎ নিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়েছে। শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দিয়েছে। হাতির ঝিলে বিদু্যুতের উৎসব করেছে। এখন বিদ্যুৎ নেই। রিজার্ভ নেই। কিছুই নেই। তারা ১০ টাকা কেজি দরে চাল এবং ঘরে ঘরে চাকরি দেওয়ার কথা বলেছিল। এখন চালের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকায় ওঠানামা করছে। সাধারণ মানুষকে কোনো চাকরি দেয়নি। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের চাকরি দিয়েছে। প্রত্যেকের কাছ থেকে তারা ২০ লাখ করে টাকা নিয়েছে।আওয়ামী লীগ ‘বর্গি’র রূপ নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, তারা যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই ভোট চুরি আর সন্ত্রাস করে। এখন আবার নতুন করে ভোট চুরির পাঁয়তারা করছে ইভিএম দিয়ে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

বই উৎসব: রীতি ধরে রাখতে ছাপানোর ‘পরিকল্পনায়’ বদল আসছে

বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়ার এক দশকের রীতিতে ছেদ পড়ছে ছাপানোর জটিলতায়; যে কারণে আগামীর ‘বই উৎসব’ ঠিক সময়ে করতে ছাপা কার্যক্রমের সূচি বদলের চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। করোনাভাইরাস মহামারী আর যুদ্ধের বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এবারও পহেলা জানুয়ারিতে চার কোটির বেশি শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া নিয়ে চাপে থাকা সরকার বছরের শেষ দিকে এসে ছাপা কার্যক্রম চালানোর চলমান ধারা থেকে সরে আসতে চাইছে।টানা দুই বছর এ রীতিতে ছেদ পড়ার পর ২০২৩ সালেও এ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ৩৫ কোটি বই ছাপানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে অক্টোবরের শেষ দিকে। প্রকাশকরা বলছেন নানা সংকটের কথা। সূত্র: বিডি নিউজ

ইউক্রেইন যুদ্ধ: রাশিয়াকে কী অস্ত্র দিচ্ছে উত্তর কোরিয়া?

ভূউপগ্রহের ছবিতে একটি ট্রেনকে উত্তর কোরিয়ার সীমান্ত অতিক্রম করে রাশিয়ায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।শুক্রবারের ট্রেন চলার দুই দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছিল, পিয়ংইয়ং গোপনে রাশিয়াকে সমরাস্ত্র সরবরাহ করছে। তবে কী ইউক্রেইন যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করছে উত্তর কোরিয়া।বাণিজ্যিক ভূউপগ্রহের তোলা কয়েকটি ছবি বিশ্লেষণ করে ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংক ট্যাংক ‘দ্য ৩৮ নর্থ’ ওয়েব সাইটে উত্তর কোরিয়া থেকে ট্রেন রাশিয়া প্রবেশের খবর দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দেশ উত্তর কোরিয়ার কার্যক্রমের উপর নজরদারি করে দ্য ৩৮ নর্থ প্রকল্প। সূত্র: বিডি নিউজ

আওয়ামী লীগ আবারো কোনো রকমে নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে, অভিযোগ মীর্জা ফখরুলের

বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবারও “কোন রকমে একটা নির্বাচন করে” আবার ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে কিন্তু সেটি তারা আর হতে দেবেন না।“আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই যে শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না,” মি. আলমগীর আজ শনিবার বিকেলে বরিশালে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেছেন। বিভাগীয় পর্যায়ে এটি বিএনপির পঞ্চম সমাবেশ। দলটি এর আগে চট্টগ্রাম, খুলনা,ময়মনসিংহ ও রংপুরে সমাবেশ করেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।

লাখো মানুষের শান্তিমিছিলে বার্তা—ডিসেম্বরেই ফাইনাল খেলা

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শান্তি মিছিল থেকে ‘ডিসেম্বরেই ফাইনাল খেলা’ হবে বলে বার্তা দেওয়া হয়েছে। লাখো জনতার অংশগ্রহণে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা এ বার্তা দেন। শনিবার (৫ নভেম্বর) বিএনপি-জামাতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র, নৈরাজ্য-সহিংসতা ও আগুন সন্ত্রাসের প্রতিবাদে শান্তিমিছিলের আয়োজনটি করা হয়। প্রায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ শীর্ষ নেতাদের কয়েকজন অংশ নেন।আগামী ১০ ডিসেম্বরে ঢাকায় বিএনপির মহা সমাবেশের পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে ডিসেম্বরেই ফাইনাল খেলার বার্তা দিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। সূত্র: বাংলানিউজ।