আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৭:২২ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ২০, ২০২৩

এশিয়াজুড়েই গা পোড়ানো গরম, বন্ধ হচ্ছে স্কুল

এশিয়া মহাদেশের বড় অংশজুড়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এতে দেশে দেশে মৃত্যু বাড়ছে। প্রচণ্ড গরমের কারণে ভারতে বন্ধ করতে হচ্ছে স্কুল। এশিয়ার আরেক বড় দেশে চীনে তাপমাত্রা রেকর্ড ভাঙছে।ম্যাক্সিমিলিয়ানো হেরেরা একজন জলবায়ুবিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়া ইতিহাসবিদ। এশিয়াজুড়ে দেখা দেওয়া এমন অস্বাভাবিক তাপমাত্রাকে ‘এখানকার ইতিহাসে এপ্রিলের সবচেয়ে খারাপ তাপপ্রবাহ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।চীনের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, চলতি এপ্রিলে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড ছুঁয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে আছে চেংদু, ঝিজিয়াং, নানজিং ও ইয়াংঝি নদীর ব–দ্বীপ অঞ্চলের অন্যান্য এলাকা।লাওসের লুয়াং প্রাবাংসহ দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন এলাকাতেও অস্বাভাবিক গরম পড়ার কথা জানান হেরেরা। লুয়াং প্রাবাংয়ে চলতি সপ্তাহে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। লাওসের ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। আবার, থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশে গত রোববার তাপমাত্রা ৪৪ দশমিক ৬ ডিগ্রিতে পৌঁছায় বলে জানায় দেশটির আবহাওয়া দপ্তর। এর আগে রেকর্ড একই তাপমাত্রা ছিল ২০১৬ সালের ২৮ এপ্রিল মায়ে হং সনে। গরমের যে অবস্থা, তাতে এ সপ্তাহে দেশটিতে তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র: প্রথম আলো

অস্ত্র সরঞ্জামের সংকটে রাশিয়া

ইউক্রেনে যুদ্ধক্ষেত্রে ক্ষয়ক্ষতি ও পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী বেকায়দায় পড়েছে। তবে মস্কো এখনো ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখবে বলে নতুন এক মার্কিন বিশ্লেষণে বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (সিএসআইএস) তাদের বিশ্লেষণে জানিয়েছে, ইউক্রেনে রুশ সামরিক ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা উল্লেখযোগ্য। ট্যাংক, ট্রাক, আর্টিলারি, ড্রোনসহ প্রায় ১০ হাজার ইউনিট সরঞ্জামের ক্ষতি হয়েছে তাদের।রুশ সামরিক বাহিনী ইউক্রেনে ব্যাপক হারে ট্যাংক হারিয়েছে। তাদের আধুনিক ট্যাংকগুলোও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে সিএসআইএসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর ফলে রুশ সামরিক বাহিনীর অস্ত্রসম্ভারের গুণমান সম্ভবত কমতে পারে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিক
প্রত্যাশার তুলনায় দ্রুত বেড়েছে চীনের অর্থনীতি

প্রথম প্রান্তিকে প্রত্যাশার তুলনায় দ্রুতগতিতে বেড়েছে চীনের অর্থনীতি। কভিড-১৯ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পরে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ভোক্তা মহামারীকালীন ব্যাঘাত থেকে বেরিয়ে এসেছে। যদিও বৈশ্বিক মন্দার এ সময়ে সামনে থেকে দেয়া বড় ধাক্কার কারণে আগামীর পথটা খুব বেশি মসৃণ হবে না বলেই ধারণা অনেকের। খবর রয়টার্স।বছরওয়ারি হিসেবে প্রথম তিন মাসে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ৪ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। সম্প্রতি দেশটির ন্যাশনাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকসের তথ্যে এমন চিত্র দেখা গেছে। এর আগের প্রান্তিকে সংখ্যাটা ছিল ২ দশমিক ৯ শতাংশ, যা বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসে বলা ৪ শতাংশের থেকেও বেশি। গত ডিসেম্বরে কভিড-১৯ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় চীন। তাছাড়া প্রযুক্তি ফার্ম ও সম্পদের ওপর থেকে তিন বছরের কঠোর নজরদারি সরিয়ে নেয়া হয়। এরপর থেকেই বেইজিংয়ের পুনরুদ্ধার কতটা শক্তিশালী হচ্ছে তা বোঝার জন্য বিনিয়োগকারীরা প্রথম প্রান্তিকের দিকে নজর রাখছিলেন।
সিটি ইনডেক্সের সিনিয়র বাজার বিশ্লেষক ম্যাট সিম্পসন বলেন, ‘‌ইন্টারনেটে চীনের প্রথম প্রান্তিকের একটি সুবিধাজনক পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে, সেটাই তাদের চলতি বছরে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ৫ শতাংশে বজায় রাখতে সাহায্য করছে।’ সূত্র: বণিক বার্তা ।

Nagad

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের খেতাব ভারতের জন্য কী অর্থ বহন করে

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে চীনকে পেছনে ফেলেছে ভারত। ভারতে বর্তমানে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার পাঁচভাগের এক ভাগ বাস করেন — এ সংখ্যাটা ১.৪ বিলিয়ন বা ১৪০ কোটি যা সমগ্র আমেরিকা, আফ্রিকা ও ইউরোপ মহাদেশের মিলিত জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। অবশ্য এসব তুলনাগুলো ভারতের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বড় দেশ চীনের ক্ষেত্রেও এখনো সত্য। কিন্তু ভারতের জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে তরুণ এবং ক্রমবর্ধমান; অন্যদিকে চীনের ক্ষয়িষ্ণু জনসংখ্যায় বয়স্ক মানুষের অনুপাতই বেশি। জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের এ উত্থান দেশটির জন্য কী কী অর্থ বহন করে, তা বিশ্লেষণ করেছে ব্লুমবার্গ। জাতিসংঘের মধ্য ২০২৩-এর আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, ভারতের জনসংখ্যা ১.৪২৮৬ বিলিয়ন অতিক্রম করেছে, যা চীনের ১.৪২৫৭ বিলিয়নের চেয়ে কিছুটা বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ২৩ মিলিয়ন শিশুর জন্ম হয়েছে, তবে কমেছে জন্মহার। দেশটির জনসংখ্যা ধীরগতিতে বাড়ছে। অন্যদিকে গতবছর চীনে কেবল ৯.৫৬ মিলিয়ন শিশু জন্মলাভ করেছে, যা ১৯৫০ সালের পর সর্বনিম্ন। ১৯৬০-এর দশকের পর এ প্রথম চীনের জনসংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০৬০-এর দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রবণতা বজায় থাকবে। আর একই সময়ে কমতির দিকে থাকবে চীনের জনসংখ্যা। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

আসাদের সঙ্গেই সম্পর্ক জোড়া লাগাল সৌদি আরব

আরব বিশ্বে তার সমসাময়িক অনেক নেতা অভ্যুত্থানে গদি ছাড়া হয়েছে বা প্রাণ হারিয়েছেন। কিন্তু তিনি যে ভাবেই হোক টিকে গেছেন। বলা হচ্ছে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের কথা। সেই ২০১১ সালের ২৬ জানুয়ারি সিরিয়ায় শুরু হওয়া দেশব্যাপী গণবিক্ষোভ প্রদর্শন এক সময় অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। বিক্ষোভ কারীদের দাবি ছিল প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পদত্যাগ। এ আন্দোলনে আসাদ বিরোধীদের সাহায্য করতে আদা-জল খেয়ে নেমেছিল আমেরিকা, সঙ্গে যুক্ত ছিল মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো। কিন্তু আসাদকে রক্ষায় এগিয়ে আসেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আর তাতেই রক্ষা। সেই অবস্থা এখন পাল্টাতে শুরু করেছে। ১২ বছর পর দামেস্ক সফরে গেলেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ। তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের ব্যাপারে একমতও হয়েছেন।প্রিন্স ফয়সালকে বিমানবন্দরে অভিনন্দন জানান সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বিষয়ক মন্ত্রী মানসুর আজম। সুত্র: বিডি প্রতিদিন ।

খার্তুমে তীব্র লড়াই, পালাচ্ছে মানুষ

আফ্রিকার দেশ সুদানের রাজধানী খার্তুমে অস্ত্রবিরতি ভেঙে সেনাবাহিনী এবং আধা সামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) মধ্যে গতকাল বুধবার তীব্র লড়াই চলে। এ অবস্থায় আতঙ্কিত হাজারও মানুষ রাজধানী থেকে পালাচ্ছেন। চলমান সংঘাতে দেশটিতে প্রায় ২৭০ মানুষ নিহত হয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, রাজধানী খার্তুমে গতকাল বিস্ফোরণের প্রচণ্ড শব্দ শোনা গেছে। সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরের আশপাশের ভবনগুলো থেকে ঘন কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা জানান, রাজধানীর সড়কগুলোয় ভারী সামরিক যান আর অস্ত্র ও গোলাবারুদ ভর্তি ট্রাকে আরএসএফের সদস্যরা চড়ে বেড়াচ্ছেন। অন্যদিকে আকাশে সেনাবাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো প্রচণ্ড গর্জনে চক্কর দিচ্ছে এবং আরএসএফের লক্ষ্যবস্তুতে গুলিবর্ষণ করছে। সুদানে গত শনিবার থেকে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। এই সংঘাতের এক পক্ষের নেতৃত্বে আছেন সেনাপ্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল বুরহান। অন্য পক্ষের নেতৃত্বে আরএসএফের প্রধান সাবেক মিলিশিয়া নেতা জেনারেল মোহামেদ হামদান দাগালো। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

মজানে আবারও আল-আকসায় ইসরাইলের হামলা

ফিলিস্তিনের জেরুজালেম বিষয়ক মন্ত্রী ফাদি আল-হামদি বলেন, আর মাত্র দুদিন পর মুসলিমদের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ।এরমধ্যে আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে আল-আকসায় হামলা চালিয়ে নামাজরত মুসল্লিদের গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে। খবর আরব নিউজের। ফাদি আল-হামদি জানান, আল-আকসা ছাড়াও বুধবার পূর্ব জেরুজালেম এবং পশ্চিমতীরে ব্যাপক ধর-পাকড় চালায় ইসরাইলি বাহিনী।ফিলিস্তিনের এ মন্ত্রী ইসরাইলের এ কর্করতা থামাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বুধবার ভোরে ইসরাইলি বাহিনী আল-আকসাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে কমপক্ষ্যে ১৩ ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে। সূত্র: যুগান্তর

সুনাকও সংকটের মুখে!

কনজারভেটিভ অর্থাৎ নিজ দলের নেতাদের বিরোধিতায় বরিস জনসনকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হয়েছিল। এরপর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্যাকেজ ঘোষণা করে বুমেরাং ফল পেয়ে গদি হারিয়েছিলেন জনসনের স্থলাভিষিক্ত লিজ ট্রাস। মাত্র ৪৫ দিনের প্রধানমন্ত্রী ট্রাসের পর যুক্তরাজ্যের টালমাটাল রাজনীতি-অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুদায়িত্ব পান ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের দেড়শ দিনের মধ্যেই এবার তার প্রধানমন্ত্রিত্বও পড়ল সংকটে। স্ত্রীর ব্যবসায়িক স্বার্থ নিয়ে পার্লামেন্টের তদন্তের মুখে পড়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। পার্লামেন্টের ‘কমিশনার ফর স্ট্যান্ডার্ডস’ গত ১৩ এপ্রিল থেকে এ তদন্ত শুরু করেছে। গত সোমবার কমিশনারের ওয়েবসাইটে শেয়ার করা তথ্যে এ কথা বলা হয়েছে। একটি চাইল্ড কেয়ার কোম্পানিতে সুনাকের স্ত্রীর অংশীদারত্ব নিয়ে চলছে এ তদন্ত। সুনাক ওই কোম্পানিতে তার স্ত্রীর অংশীদারত্বের কথা স্বচ্ছভাবে ঘোষণা (ডিক্লেয়ারেশন অব ইন্টারেস্ট) করেছিলেন কিনা এবং সুনাক সরকারের ঘোষিত নতুন বাজেট নীতিতে তার স্ত্রী ব্যবসায়িক সুবিধা পাচ্ছেন কিনা এসবই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী দলগুলো সুনাকের স্ত্রী অক্ষতা মূর্তিকে ব্যবসায় সুবিধা পাইয়ে দিতে তার নতুন বাজেট নীতি প্রণয়ন করা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় এ তদন্ত। ওইসব প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, গত মার্চ মাসের বাজেটে চাইল্ড কেয়ারের জন্য তহবিল সংক্রান্ত যে নীতি ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে উপকৃত হতে পারে সুনাকের স্ত্রী অক্ষতা মূর্তির ওই কোম্পানি। অক্ষতার প্রতিষ্ঠানের নাম কোরু কিডস। মূলত শিশুদের নিয়ে কাজ করে থাকে কোম্পানিটি। গত মাসে বাজেট পেশকালে এ ধরনের সংস্থাগুলোর জন্য আলাদা প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এরপরই সুনাকের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তাছাড়া, স্ত্রীর শেয়ার হোল্ডিংয়ের বিষয়টি নিয়মমাফিক নিবন্ধন না করে সুনাক পুরো বিষয়টি লুকানোর চেষ্টা করেছেন বলেও অভিযোগ ওঠে। তবে সুনাকের মুখপাত্র বলেছেন, তদন্তে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুকুল রায় কি আবার বিজেপিতে?

পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের জন্ম হয় মমতা ব্যানার্জী ছাড়া আর যে কয়েকজনের হাতে, তাদের অন্যতম মুকুল রায় এখন কোন দলে আছেন, তা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে তুমুল আলোচনা চলছে। আবার তার পুত্র শুভ্রাংশু রায় “বাবা নিখোঁজ হয়ে গেছেন” বলে পুলিশের কাছে ডায়েরি দায়ের করেছিলেন। তিনিই আবার সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন যে তার বাবা “মানসিকভাবে অসুস্থ।”আবার এই আলোচনাও হচ্ছে যে কোনও কেন্দ্রীয় তদন্ত থেকে নিজেকে এবং ছেলেকে বাঁচাতেই কি তিনি বিজেপিতে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন? সূত্র; বিবিসি বাংলা।

ইউক্রেইনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার কথা ভাবছে দক্ষিণ কোরিয়া
এতদিন ইউক্রেইনকে কেবল মানবিক এবং অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়ে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়া।

প্রথমবারের মতো ইউক্রেইনকে অস্ত্র দেওয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। বলেছে, যদি ইউক্রেইনে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর ব্যাপক পরিসরে হামলা হয়, তবে তারা মানবিক এবং অর্থনৈতিক সহায়তার বাইরে গিয়ে দেশটির জন্য আরও বেশি কিছু করার বিষয়টি বিবেচনা করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়োল। আগামী সপ্তাহে রাষ্ট্রীয় সফরে তার যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার কথা রয়েছে।ইয়ুন বলেন, তার সরকার ইউক্রেইনকে রক্ষা ও পুনর্গঠনে কীভাবে সহায়তা করা যায় সে পথ খুঁজে বের করতে চেষ্টা করছে। ঠিক যেভাবে ১৯৫০-৫৩ সালের কোরিয়া যুদ্ধের সময় দক্ষিণ কোরিয়া আন্তর্জাতিক সহায়তা পেয়েছিল।‘‘যদি সেখানে এমন পরিস্থিতি থাকে যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ক্ষমা করতে পারে না; যেমন বেসামরিক নাগরিকদের উপর বড় ধরনের হামলা, গণহত্যা বা যুদ্ধের আইনের গুরুতর লঙ্ঘন। সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র মানবিক বা আর্থিক সহায়তার উপর জোর দেওয়া আমাদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়তে পারে।”রয়টার্সের খবরে বলা হয়, এই প্রথম সিউল প্রয়োজনে ইউক্রেইনকে অস্ত্র সহায়তা দেওয়ার ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছে। এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশটি যুদ্ধে লিপ্ত ইউক্রেইনে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিপক্ষে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছিল। সূত্র: বিডি নিউজ