আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:১০ পূর্বাহ্ণ, জুন ৬, ২০২৩

চট্টগ্রামে ঘন ঘন লোডশেডিং, লাফিয়ে লাফিয়ে দাম বাড়ছে চার্জার ফ্যান-আইপিএসের

গত কয়েক দিনে দেশজুড়ে লোডশেডিং পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ব্যতিক্রম নয় চট্টগ্রামও। জাতীয় গ্রিড থেকে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ না পাওয়ায় বন্দরনগরীটিতে ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রচণ্ড দাবদাহ। একদিকে লোডশেডিং, অন্যদিকে প্রচণ্ড গরম—এ দুইয়ে দুর্বিষহ করে তুলেছে জনজীবন। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, এ অবস্থা থেকে কবে মুক্তি পাওয়া যাবে? কিন্তু এখনই আশার কথা শোনাতে পারছেন না সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) কর্মকর্তারা জানান, চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি খুব দ্রুত নিরসন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সূত্র: প্রথম আলো

৮ প্রকল্পের মেয়াদ, ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) হঠাৎ বাড়ছে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব। এই প্রবণতা অর্থবছরের শেষে বেশি দেখা যায় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। আজ মঙ্গলবার চলতি অর্থবছরের ১৪তম একনেক সভায় ১৭টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদনের জন্য উঠছে। এগুলোর মধ্যে মেয়াদ অথবা ব্যয় বাড়তে পারে, এমন প্রকল্প আছে আটটি। আর একনেক অবগতির জন্য উঠছে সাতটি। এগুলোর মধ্যেও মেয়াদ অথবা ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তিনটির।এর আগে সর্বশেষ গত ১৮ এপ্রিল একনেক সভায় অনুমোদিত হয়েছিল চার প্রকল্পের সংশোধনী। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সরকার আগামী অর্থবছরের (২০২৩-২৪) জন্য দুই লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অনুমোদন করেছে। এই অর্থায়নে দেশে হবে আরো এক হাজার ৩০৯টি উন্নয়ন প্রকল্প। তবে এসব প্রকল্পের কতগুলো নির্ধারিত সময়ে শেষ হবে, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন খাত বিশ্লেষকরা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

মূল্যস্ফীতি ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ
মে মাসে দাঁড়িয়েছে ৯.৯৪%

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় ঘুরেফিরে আসছে মূল্যস্ফীতি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজেটে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেই উল্লেখ করে বাজেটের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হিসেবে দেখছে গবেষণা সংস্থাগুলো। এ আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির তথ্য পাওয়া গেল। গেল মে মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে এসে ঠেকেছে। এর আগের রেকর্ড ছিল ২০১২ সালের মার্চ মাসে ১০ দশমিক ১০ শতাংশ। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতি বা বাজারে পণ্য ও সেবার দর বেড়ে যাওয়ার বার্ষিক হার প্রকাশ করেছে।
কোনো নির্দিষ্ট মাসে বাজারে বিভিন্ন পণ্য এ সেবার মূল্যসূচক আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কতটুকু বাড়ল, তার শতকরা হার পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি। বিভিন্ন পণ্য ও সেবা বাবদ মানুষের খরচের হিসাবের ভিত্তিতে প্রতিমাসের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) তৈরি করে থাকে বিবিএস। গ্রাম, শহর ও সিটি করপোরেশনের ১৫৪টি বাজার থেকে নেওয়া ৭৪৯ ধরনের ৩৮৩ আইটেমের পণ্যমূল্যের তথ্যের ভিত্তিতে এই মূল্যসূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। বিবিএসের আগের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের মধ্যে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয় গত বছরের আগস্ট মাসে। ওই মাসে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। অবশ্য পরের মাসগুলোতে সামান্য কমলেও তা ৯ শতাংশের আশপাশে ছিল। গত এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ২৪ এবং মার্চে ছিল ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। বিবিএস বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যানও প্রকাশ করেছে। গত জুন থেকে সমাপ্ত মে মাস পর্যন্ত এক বছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে। এ হার সরকারের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার অনেক ওপরে। চলতি অর্থবছর মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। সূত্র: সমকাল

Nagad

ব্যাটারি রিকশা খাচ্ছে ৩৫০০ মেগাওয়াট
ব্যাটারি রিকশা প্রায় ৪০ লাখ, সংকটেও বিদ্যুতের অবৈধ ব্যবহার, গ্যারেজে লাইন, রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে চলছে এসব পরিবহন

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইকের সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। এসব অবৈধ যানবাহন ব্যাটারির মাধ্যমে পরিচালিত হয় এবং সেই ব্যাটারি কয়েক ঘণ্টা পরপর চার্জ দিতে হয়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায়, প্রতিটি রিকশা গ্যারেজেই নিষিদ্ধ এসব অটোবাইক ও রিকশার ব্যাটারি চার্জ করা হয়। সবগুলোতেই ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন। ফলে প্রতিদিন উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে সাড়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে এই ব্যাটারিচালিত রিকশা ও তিন চাকার ইজিবাইক। যদিও দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে ১২-১৩ হাজার মেগাওয়াট। জানা গেছে, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও তিন চাকার ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে। সাধারণত একটি ইজিবাইক চালানোর জন্য চার থেকে পাঁচটি ১২ ভোল্টের ব্যাটারি প্রয়োজন। আর প্রতি সেট ব্যাটারি চার্জের জন্য গড়ে ৯০০ থেকে ১১০০ ওয়াট হিসেবে পাঁচ থেকে ছয় ইউনিট (দিনে বা রাতে কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা) বিদ্যুৎ খরচ হয়। সে হিসেবে ৩৯ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা এবং তিন চাকার ইজিবাইক চার্জের জন্য জাতীয় গ্রিড থেকে প্রতিদিন ৩ হাজার ৫৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে। কিন্তু এর বেশির ভাগ বিদ্যুৎ গ্যারেজ মালিকরা অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ঘরে-বাইরে নানা চাপে দুদল

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ও সরকারবিরোধী আন্দোলন সামনে রেখে ঘরে-বাইরে বহুমুখী চাপে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় করণীয় নিয়ে ব্যস্ত দুদলের নীতিনির্ধারকরা। বিশ্লেষকদের মতে, অন্তত এক ডজন চ্যালেঞ্জের মুখে ক্ষমতাসীনরা। অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে দেখা দিয়েছে বৈদেশিক চাপ। এ ইস্যুতে ইতোমধ্যে প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছে নতুন ভিসানীতি। প্রকাশ্যে গুরুত্ব না দিলেও ভেতরে ভেতরে এ নিয়ে দলের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।আওয়ামী লীগের মতো বিএনপির সামনেও রয়েছে নানা চ্যালেঞ্জ। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা। এছাড়া জোটগতভাবে ভোটে অংশ নেওয়া, আসন ভাগাভাগি, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা দলটির সামনে চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা দেবে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, নির্বাচন সামনে রেখে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে রয়েছে দুস্তর অবস্থানগত পার্থক্য। আওয়ামী লীগ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। নির্বাচনকালীন একটি নতুন সরকার প্রতিষ্ঠায় চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত বিএনপি। রাজপথে দুদলের অবস্থান মুখোমুখি। দুদলেরই সামনে রয়েছে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হলে সময় আর বেশি নেই। স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নির্বাচনি বৈতরণী পাড়ি দেওয়া কতটা সহজ হবে তা ভাবাচ্ছে নেতাদের। এরপর সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে কার হাতে উঠবে রাজদণ্ড-এই মুহূর্তে সেই সুতোর ওপর দিয়ে হাঁটছে দুই দল। সূত্র: যুগান্তর

মাসে লোকসান ৩০০ কোটি
অবশেষে বন্ধ হয়ে গেল দেশের সর্ববৃহৎ পটুয়াখালীর পায়রায় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। গতকাল সোমবার দুপুরে কেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। কয়লা সংকটে গত ২৫ মে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট বন্ধ হয়। ২০২০ সালে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার পর এবারই প্রথম কয়লা সংকটে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন বন্ধ হলো।চীন ও বাংলাদেশের যৌথ বিনিয়োগের এই বিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠানটিকে কয়লা ক্রয়ে ঋণ দিয়ে আসছে চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানি (সিএমসি)। এপ্রিল পর্যন্ত কয়লার ৩৯০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় কয়লা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সিএমসি। পরে ১০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হলে কয়লা আমদানির এলসি খোলার শর্ত দেয় চীনা প্রতিষ্ঠান। গতকাল পর্যন্ত ৯৮ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। এ মাসের শেষদিকে কয়লা দেশে আসার কথা রয়েছে।কয়লার অভাবে দেশের সবচেয়ে বড় এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এক মাসে লোকসান হবে অন্তত ৩০০ কোটি টাকা। আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি লোডশেডিংয়ের কারণে জনদুর্ভোগ ও কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিলে পুরো ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি। এদিকে উৎপাদিত বিদ্যুতের দামের বাইরে শুধু কয়লাবাবদ পিডিবির কাছে কেন্দ্রটির বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০০ মিলিয়ন ডলার। ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে থাকা এ বকেয়ার টাকা পরিশোধের জন্য দফায় দফায় চিঠি দিয়েও তা পরিশোধ করা হয়নি। অভিযোগ উঠেছে, আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অবহেলার কারণেই কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে গেছে। যদিও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো নিজেদের দায় অস্বীকার করে বলছে, বৈশ্বিক মন্দার পরিস্থিতিতে ডলার সংকটের কারণেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

কর্মসংস্থানে দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান নোমান গ্রুপ বিপদে
দেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টির দিক থেকে অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান নোমান গ্রুপ। গ্রুপটির আওতাভুক্ত ৩৬ প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান হয়েছে ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষের। ইউরোপ-আমেরিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে বড় বাজার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল বস্ত্র শিল্প খাতের জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। শীর্ষ রফতানিকারক হিসেবে বেশ কয়েকবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে নোমান গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ প্রতিষ্ঠান জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফ্যাব্রিকস লিমিটেড। যদিও প্রতিষ্ঠানটি এখন কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন নোমান গ্রুপের উদ্যোক্তা-কর্মকর্তারা। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, বিদ্যুৎ-জ্বালানির সংকট এবং মূল্যবৃদ্ধিতে বেড়েছে উৎপাদন ব্যয়। কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় বেড়েছে ডলারের বিনিময় হারে ঊর্ধ্বমুখিতায়। আবার প্রাপ্যতা সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে এ কাঁচামালেরও দাম বেড়েছে। উৎপাদনের সব অনুষঙ্গে ব্যয় বাড়লেও যুদ্ধসৃষ্ট মূল্যস্ফীতির কারণে পশ্চিমা বাজারগুলো থেকে আগের মতো ক্রয়াদেশ পাচ্ছে না নোমান গ্রুপ। দীর্ঘদিন ধরে বড় বিনিয়োগে শিল্প সক্ষমতা ক্রমেই বাড়ানো হলেও এখন এর অর্ধেকই অব্যবহৃত পড়ে আছে। ২০২১-২২ অর্থবছরেও প্রতিষ্ঠানটির রফতানির অর্থমূল্য ছিল ১২০ কোটি ডলারের কাছাকাছি। বর্তমানে এটিও নেমেছে অর্ধেকে। প্রতিষ্ঠানটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে আরো চাপে ফেলে দিয়েছে জনবল ও অব্যবহৃত সক্ষমতা। তবে ব্যবসায়িক পরিবেশের বহিঃস্থ উপাদানগুলো নিয়েই নোমান গ্রুপের কর্ণধারদের দুশ্চিন্তা সবচেয়ে বেশি। নিকট ভবিষ্যতে কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ নিয়েও দেখা দিয়েছে সংশয়। সূত্র: বণিক বার্তা।

কেমন হতে পারে বাংলাদেশের নির্বাচনকালীন

বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্র বিশেষ ভিসা নীতি ঘোষণা করার পর নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হয়েছে।
রবিবার আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী যখন মনে করবেন, তখন ছোট সরকার বা নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করবেন। প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে বলে দিয়েছেন, নির্বাচনকালীন সরকারে কারা কারা থাকতে পারেন, সে ব্যাপারে একটি রূপরেখা তিনি দিয়েই দিয়েছেন।এর আগে গত ১৫ই মে একটি সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বাংলাদেশ ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্র অনুসরণ করে। তাই ব্রিটেনে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেভাবেই করা হবে। ”এর মধ্যে আমরা এইটুকু উদারতা দেখাতে পারি, পার্লামেন্টে সংসদ সদস্য যারা আছে, তাদের মধ্যে কেউ যদি ইচ্ছা প্রকাশ করে যে, নির্বাচনকালীন সময়ে তারা সরকারে আসতে চায়, আমরা রাজি আছি,” তিনি বলেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

রিসাইক্লিংয়ে নতুন মাত্রা আনবে প্লাস্টিক টাইলস?

টাইলস বলতেই চোখে ভেসে ওঠে নান্দনিক নকশার ঘরের মেঝে কিংবা দেয়ালের ঝা-চকচকে সিরামিকস। কিন্তু প্লাস্টিক থেকেও যে টাইলস তৈরি হয়, তা হয়ত অনেকেরই অজানা।দেশে তেমন টাইলস প্রথমবারের মতো হাজির করেছে রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) নামের একটি বেসরকারি সংস্থা। প্রতিষ্ঠানটি সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্টের (এসইপি) আওতায় পণ্যটি ব্যবহার উপযোগী করেছে।এ প্রকল্পের ব্যবস্থাপক আশফাকুর রহমান আশার সঙ্গে সোমবার কথা হচ্ছিল বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। পরিবেশ মেলায় নিজেদের স্টলে প্লাস্টিক টাইলস দেখিয়ে তিনি বলেন, “এই টাইলস তৈরিতে ভার্জিন প্লাস্টিক নয়, আসলে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবহার করা হয়েছে। পুরান ঢাকায় গেলেই আমরা দেখতে পাব- প্লাস্টিকের বিশাল রিসাইকেল ইন্ডাস্ট্রি। কিন্তু ওখানে ওরা বোতল থেকে আবার বোতল তৈরি করে, পলিথিন থেকে পলিথিন বানায়। সূত্র: বিডি নিউজ