আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৬:০৬ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৬, ২০২৩

ফেসবুকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতারণা, আছেন দুই প্রকৌশলীও

এইচএসসি পরীক্ষা এলেই ফেসবুকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিজ্ঞাপন দেন তাঁরা। বিজ্ঞাপন দেখে কোনো শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকেরা আগ্রহী হলে টাকা নিয়ে পেজে যুক্ত করা হয় তাঁকে। পরীক্ষার আগে শতভাগ নিশ্চয়তাসহ প্রশ্ন দেওয়ার কথা বলে আরেক দফায় নেওয়া হয় টাকা। টাকা নেওয়ার পর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দেওয়া হয় ভুয়া প্রশ্ন। চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় শতাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে এভাবে টাকা নিয়ে প্রতারণা করেছে চক্রটি। গত মঙ্গল ও বুধবার ঢাকা, নারায়গঞ্জ ও জামালপুর এলাকা থেকে এই চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁরা হলেন আবদুল আহাদ ওরফে রাফিন খান, স্বাগতম চন্দ্র ওরফে মো. বাবুল মিয়া, সাব্বির আহমেদ, মইনুদ্দিন ও বাসুদেব চন্দ্র রায়। তাঁদের মধ্যে সাব্বির কিশোরগঞ্জ পলিটেকনিক থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে এবং স্বাগতম রংপুরের একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রনিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন। ডিবি বলছে, দুই ডিপ্লোমা প্রকৌশলী চাকরি না করে দুই বছর আগে এই চক্র গড়ে তোলেন। সূত্র: প্রথম আলো

করের চাপে প্লট-ফ্ল্যাট নিবন্ধনে ভাটা

চলতি বছর ফ্ল্যাট ও জমি নিবন্ধনে কর দ্বিগুণ বৃদ্ধির কারণে রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় কমেছে ফ্ল্যাট-প্লট নিবন্ধন। ফ্ল্যাট-প্লট কিনতে আগ্রহ হারাচ্ছে ক্রেতারা। এর ফলে সরকারের রাজস্ব আয়ও কমেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুসারে, শুধু ঢাকা শহরেই এই খাত থেকে আয়কর আদায় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমেছে। প্লটবর্তমানে জমি নিবন্ধনের সময় চুক্তিমূল্যের ৮ শতাংশ কর দিতে হয়। ফ্ল্যাট নিবন্ধনের ক্ষেত্রে প্রতি বর্গমিটারে ৮০০ টাকা বা চুক্তিমূল্যের ৮ শতাংশ, যেটি বেশি, সেটি কর হিসেবে দিতে হবে। এর ফলে জমির দাম আরো নাগালের বাইরে চলে গেছে। গুলশান, বনানী, ধানমণ্ডি, বারিধারা, ডিওএইচএস, উত্তরাসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট বেশি কেনাবেচা হয়। সূত্র: কালের কন্ঠ

বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা নিষ্পত্তিতে তোড়জোড়

বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে করা মামলা নিষ্পত্তি গতি পেয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু মামলার রায় হয়েছে। অনেক মামলার অগ্রগতি লক্ষণীয়। আবার অনেক মামলা দ্রুত শেষ করার নির্দেশনাও গেছে আদালতে। জাতীয় নির্বাচনের আগে শম্বুকগতির মামলার হঠাৎ গতি পাওয়াকে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা ‘রাজনৈতিক চাল’ হিসেবে দেখছেন। তাদের দাবি, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা আর আন্দোলন দমনই এর পেছনের উদ্দেশ্য। যদিও আদালত-সংশ্লিষ্টরা একে আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম হিসেবেই দেখছেন। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আমান উল্লাহ আমানের বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলার বিচার শেষ হয়েছে। শ্রম আদালতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। নারায়ণগঞ্জের বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকারের মামলা নিম্ন আদালতে চলবে বলে সম্প্রতি রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে করা মামলার বিচার নিম্ন আদালতে চলবে বলে আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। সূত্র: সমকাল

Nagad

রাজধানীতে বছরে হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি
ভাড়ায় খাটে রাস্তা ফুটপাত
আড়াই লাখের বেশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা তোলে ৫ শতাধিক লাইনম্যান

রাজধানীর গুলিস্তান ও বায়তুল মোকাররম এলাকা। এখানকার দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার সড়ক ঘিরে ফুটপাত, সড়ক এবং অলিগলির রাস্তায় অন্তত আড়াই থেকে সাড়ে তিন হাজার দোকান বসে প্রতিদিন। একই জায়গায় দিন-রাত বিভিন্ন শিফটে ভাগ হয়ে বসে হরেকরকম পণ্যের এসব দোকান। এজন্য দৈনিক ৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় একেকজন হকারকে।গড়ে দুইশ টাকা করে দিলেও তিন হাজার দোকান থেকে দৈনিক ছয় লাখ টাকা ওঠে। মাসিক হিসাবে যার অঙ্ক দাঁড়ায় ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বছরের পর বছর ফুটপাত ও হাঁটার রাস্তায় বসছে এসব দোকান। কখনো কখনো পুরো রাস্তাই বন্ধ করে দেওয়া হয় দোকান বসিয়ে। রাজনৈতিক নেতা, একশ্রেণির অসাধু পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় চলছে ফুটপাত ও রাস্তা ভাড়ার এই মহাবাণিজ্য। এই চিত্র শুধু গুলিস্তান ও বায়তুল মোকাররম এলাকার নয়। ঢাকার প্রায় সব এলাকাতেই একই চিত্র বিরাজমান। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফুটপাত, সড়ক ও ফ্লাইওভারের নিচের খালি জায়গায় ছোট চৌকি, বস্তার চট কিংবা ভ্যানের ওপর ব্যবসা করছেন আড়াই লাখ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। এদের থেকে চাঁদা তোলেন পাঁচ শতাধিক লাইনম্যান ও তাদের সহযোগী। একই স্থান দৈনিক দুই থেকে পাঁচবারও বিক্রি হয়। এজন্য একেকজন হকারকে গুনতে হয় ৫০ থেকে ৩০০ টাকা। সূত্র: যুগান্তর

ভাঙাচোরা সড়কে নগরে ভোগান্তি
♦ সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি ♦ অধিকাংশ সড়ক বেহাল ♦ তিন বছরে দুই সিটির খরচ ৯০৮ কোটি টাকা

রাজধানীর অধিকাংশ এলাকার সড়ক খানাখন্দে ভরা। কোথাও পিচ উঠে গেছে, কোথাও ছোট ছোট গর্ত হয়েছে। আবার কিছু কিছু জায়গায় সৃষ্ট গর্তের আকার বেশ বড়। এসব গর্তে বিভিন্ন সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। যাত্রী ও চালকদের ঝুঁকি নিয়ে এসব সড়কে চলতে হচ্ছে। পাড়ামহল্লার অলিগলিরও একই অবস্থা। এ ছাড়া যখন তখন বিভিন্ন সংস্থার অপরিকল্পিত সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি চলছেই। এসব কারণে অন্তহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীকে। সরেজমিন দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী-কুতুবখালী সড়কের এক কিলোমিটার অংশে কার্পেটিং, পিচ, পাথর, সুরকি উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটির সংস্কার শুরু হলেও কাজের ধীরগতির কারণে দুর্ভোগ আরও বেড়ে গেছে। একই অবস্থা গুলশান-বনানী-বারিধারা লেকড্রাইভ সড়কে। সড়কটি ২০১৮ সালে সংস্কার করা হয়। এরপর পাঁচ বছরে আর এখানে হাত দেওয়া হয়নি। পুরো সড়কেই ছোট-বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। কোথাও কোথাও গর্ত এমন বড়, বৃষ্টি হলে সেখানে ছোট পুকুরের মতো দেখায়। কয়েকবার রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। অনেক ঝুঁকি নিয়ে এ সড়কে মোটরসাইকেল, কাভার্ডভ্যান ও প্রাইভেট কার চলাচল করে। লেকড্রাইভ সড়ক নিয়ে কথা হয় গ্যারেজ কর্মচারী ইসমাইলের সঙ্গে। তিনি বলেন, মরিয়ম টাওয়ার থেকে গুদারাঘাট পর্যন্ত সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। সড়কটি এক বছরে খানাখন্দে ভরে গেছে। অনেক জায়গায় বড় গর্তও হয়েছে। যেখানে প্রায়শই রিকশা উল্টে যায়। প্রাইভেট কার গর্তে পড়ে যায়। ওই গাড়ির বডির বিভিন্ন অংশ ভেঙে যায়। একই অবস্থা মেরুল বাড্ডার পোস্ট অফিসগলির। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

এনআইডি সংশোধনে বছর পার
ভোগান্তির আরেক নাম হয়ে উঠেছে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) ভুল সংশোধন প্রক্রিয়ার। এনআইডি সংশোধন করতে গিয়ে পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে অনেককে। নির্বাচন কমিশনের এনআইডি অনুবিভাগ নতুন এনআইডি তৈরি ও ভুল হলে তা সংশোধন করে। সংশোধনের ক্ষেত্রে কর্মকর্তারা একের পর এক নানারকম কাগজ চেয়ে থাকেন। সঠিক কাগজ উপস্থাপনের পরও সংশোধন করতে হয়রানি হতে হয় নাগরিকদের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন অফিসের ইলেকটোরাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনের নিচে প্রতিদিনই থাকে মানুষের জটলা। তথ্যকেন্দ্রের সামনে থাকে লম্বা সারি। সরেজমিনে এনআইডি সংশোধন, হারিয়ে যাওয়ার পর নতুন করে তুলতে আসা লোকজনের ভিড় লেগে থাকতে দেখা যায়। সপ্তাহখানেক আগে এনআইডি ট্রান্সফার সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আগারগাঁওয়ে আসেন নুরুল ইসলাম গাজী। এ সময় তার সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি বলেন, তার বড় ভাই আগে ধানম-ির ভোটার ছিলেন। গত কয়েক বছর ধরে বেশ অসুস্থ। তাই তিনি গ্রামে চলে যাবেন। তার এনআইডি ঢাকা থেকে চাঁদপুরের কচুয়াতে গ্রামের ঠিকানায় ট্রান্সফার করতে এসেছিলেন। তাকে বলা হয়, উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে। সেখানে যাওয়ার পর কিছু কাগজপত্র দিতে বলা হয়। যেমন জন্ম নিবন্ধন, বিদ্যুৎ বিলের কাগজ, প্রত্যয়নপত্র। ইউনিয়ন পরিষদে গেলে বলা হয় জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করা নেই। এটা অনলাইন করতে হবে। তারা নানা অজুহাতে ঘুরাতে থাকে। বেশ কয়েক দিন পর জন্ম নিবন্ধন ও প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়। তার জন্য বাড়তি টাকাও দিতে হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী সব কাগজ জমা দিয়েছেন। এখন অপেক্ষা করছেন, কবে ট্রান্সফার হবে। সূত্র; দেশ রুপান্তর

মাদকাসক্ত হচ্ছেন পুরুষেরা, চোলাই মদ বিক্রি বন্ধের দাবিতে রাস্তায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারীরা

চোলাই মদের ব্যবসা বন্ধের দাবিতে উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল, ওঁরাও এবং মুসোহর সম্প্রদায়ের নারী ও শিশুরা গত কয়েক দিন ধরে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছেন।তাঁদের অভিযোগ, কিছু সংখ্যক পরিবার এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চোলাই মদ তৈরি বিক্রি করছে। এতে পুরুষদের মধ্যে মাদকাসক্তি বাড়ছে এবং মাতাল পুরুষদের হাতে পরিবারে নারী নির্যাতনের ঘটনা বাড়ছে। জেলার পাঁচ উপজেলায় প্রায় ৪০ হাজার সাঁওতাল, ওরাঁও, মুন্ডা ও মুসোহর জনগোষ্ঠীর বাস। তাঁদের বেশির ভাগই সাঁওতাল এবং ওঁরাও সম্প্রদায়ের।কয়েক দিন ধরে সেখানে দশ–বারোটি গ্রামের নারী, শিশু ও কিশোরীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করছেন। গত ১৮ আগস্ট রাতে শহরের কলেজ পাড়া মহল্লার স্টিফান তির্কী নামে ওঁরাও জনগোষ্ঠীর এক সদস্য দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন। ঘটনাটি এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারীদের আহত করেছে। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) বিক্ষোভের সময় নয়মী টপ্প নামে মধ্যবয়সী এক নারী চোখের পানি মুছে বলেন, ‘স্টিফান তির্কী তো চলেই গেছেন। কিন্তু তার দুই শিশু সন্তান ও স্ত্রী ভেরোনিকার এখন কী হবে? ভেরোনিকারা আর কত দিন এভাবে চোখের জল ফেলবে!’ জেসপিনা এক্কা নামে আরেকজন নারী আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, সুত্র; আজকের পত্রিকা।

বাংলাদেশের নির্বাচনে ‘ভারত ফ্যাক্টর’ নিয়ে যা বলছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি

বাংলাদেশে আসছে সাধারন নির্বাচনে ভারতের ভূমিকা কী হবে? এনিয়ে রাজনীতিতে চলছে নানা অনুমান ও বিশ্লেষণ। ভরত কি বরাবরের মতোই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ নেবে নাকি ‘নিরপেক্ষ’ ভূমিকা পালন করবে? বিষয়টি নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছে রাজনৈতিক দলগুলো।
আগামী নির্বাচন ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ করার জন্য সরকারকে বারবার তাগাদা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র একটি ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। যেখানে বলা হয়েছে – বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে যারা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে তাদের ও পরিবারের সদস্যদের আমেরিকার ভিসা মিলবে না।এমন প্রেক্ষাপটে ভারতের অবস্থানের বিষয়টিও আলোচনায় এসেছে। কারণ, ভারত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র। শেখ হাসিনার সরকারের উপর চাপ কমাতে ভারত কী ধরণের ভূমিকা নেয় সেটির দিকে অনেকের দৃষ্টি রয়েছে।নির্বাচন বাংলাদেশের একটি অভ্যন্তরীণ বিষয় হলেও এক্ষেত্রে পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রতিবেশী দেশ ভারত কী ভূমিকা নেয় সেটি প্রভাব ফেলে তাতে সন্দেহ নেই। বিগত দুটি জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে বিতর্ক থাকায় ভারতের অবস্থান কী হয় সেটিকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সূত্র; বিবিসি বাংলা।

জয়পুরহাটে এমটিএফই ১১ কোটি টাকা নিয়ে উধাও

অনলাইনভিত্তিক এমটিএফই অ্যাপে বিনা পরিশ্রমে ডলারের বিপরীতে টাকা কামাতে গিয়ে জয়পুরহাট জেলায় হাজার হাজার মানুষ প্রতারিত হয়েছেন। হঠাৎ করেই তারা অ্যাপটিতে বিনিয়োগের বিপরীতে অ্যাকাউন্টের টাকা পাচ্ছেন না। এ কারণে পথে বসেছেন অনেকে। এই জেলা থেকে অ্যাপটিতে প্রায় ১১ কোটির বেশি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছিল। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বেশির ভাগই নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ। পরিশ্রম ছাড়াই রাতারাতি ধনী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর একশ্রেণির লোক অ্যাপটিতে বিনিয়োগ করেছিলেন। এমটিএফই টাকা নিয়ে উধাও হওয়ায় দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

ডেঙ্গুর ভরা মৌসুমে রক্তের ব্যাগের জন্য হাহাকার

ঢাকার রাজউক উত্তরা মডেল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী সৌরদ্বীপ চারদিন আগে ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি হন। প্লেইটলেট ২৫ হাজারের নিচে নেমে যাওয়ায় চিকিৎসকদের পরামর্শে রক্ত জোগাড় করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন তার স্বজনরা। রদ্বীপের ভাই সজীব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, অনেক জায়গায় খুঁজেও রক্তের ব্যাগ পাননি তারা। পরে তার বন্ধুরা বিষয়টি কলেজের শিক্ষকদের জানান। তারা পুলিশ হাসপাতাল থেকে রক্তের একটি ব্যাগ যোগাড় করে দিয়েছেন। “উনাদের সহযোগিতা না পেলে আমার ভাইয়ের জন্য হয়ত রক্ত ম্যানেজ করা সম্ভব হত না,” বলেন সজীব। যাদের ডাবল বা ট্রিপল ব্লাড ব্যাগ লাগবে, তারা রক্ত সংগ্রহে বিপাকে পড়ছেন বেশি।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করা আবদুল্লাহ অর্পণ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ওয়ারীর শহীদ খালেক-ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি আছেন। সূত্র: বিডি নিউজ