আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ২৩, ২০২৩

আন্তর্জাতিক মানবিক আইন মানতে ইসরায়েলকে আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রসহ ছয় দেশের

ইসরায়েলকে জোরালো সমর্থন দিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানবিক আইন অনুসরণ করতে এবং নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখতেও দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশগুলো। ওই যৌথ বিবৃতিতে দেশগুলোর নেতারা বলেছেন, তাঁরা মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক সংকটের সমাধান ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি চান। ওই অঞ্চলে সহিংসতা নিরসনে প্রধান দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার কথাও বলেছেন দেশগুলোর নেতারা।এই ছয় দেশ জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার হামাসের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। সব জিম্মিকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে আহ্বানও জানিয়েছে দেশগুলো।গতকাল রোববার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ফোনালাপের উদ্যোগ নেন। ওই ফোনালাপে অংশ নেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং যুক্তরা জ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। সূত্র: প্রথম আলো

ইসরায়েলের হুমকি
যুদ্ধের ভয় পাচ্ছে লেবানন

ইসরায়েলি আক্রমণের ভয়ে দিন কাটাচ্ছে লেবাননের মানুষ। শিয়াপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর দিক থেকে আন্ত সীমান্ত হামলার কারণেই যুদ্ধ আশঙ্কা ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। কারণ ইসরায়েল গতকাল রবিবার সতর্ক করে, হিজবুল্লাহ লেবানন-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপট জোরালো করছে। যুদ্ধের ভয় পাচ্ছে লেবাননযুদ্ধাতঙ্কের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল জানায়, তারা লেবানন সীমান্তবর্তী আরো ১৪টি বসতি থেকে মানুষজনকে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র জোনাথন কনরিকাস বলেন, ‘হিজবুল্লাহ লেবাননকে যুদ্ধের দিকে চালিত করছে, যা কিছুই বয়ে আনবে না, ব্যাপক ধ্বংস ছাড়া।’ সূত্র: কালের কণ্ঠ

গাজায় নিহতদের ৬৪ শতাংশ নারী-শিশু

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৬৫১ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া হামাস-ইসরাইয়েলের মধ্যে এই সংঘাতে নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৮৭৩ জন শিশু রয়েছে। ছাড়া নারীর সংখ্যা ১ হাজার ১০১ জন। নিহতদের মধ্যে পুরুষ রয়েছে ১ হাজার ৬৭৭ জন। খবর-বিবিসি-হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলের মামলায় আহত হয়েছেন ১৪ হাজার ২৪৫ জন বেসামরিক ফিলিস্তিনি নাগরিক।
এতে আরও বলা হয়, হতাহতদের মধ্যে ৮৩৯ জন দক্ষিণ গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন যেখানে উত্তরাঞ্চলের লোকজনকে পালিয়ে যেতে বলা হয়েছে।পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হতাহতদের মধ্যে ৬৪ শতাংশ শিশু ও নারী। এছাড়া এখনও অনেক মানুষ বিধ্বস্ত বাড়িঘরের নিচে আটকা পড়ে আছেন। সূত্র: সমকাল

Nagad

মহামারি আতঙ্কে গাজা
পানি বাঁচাতে একই পরিবারের ২৭ জন দিনে মাত্র দুবার পানি ব্যবহার করছে টয়লেটে * ৬৫টি পয়ঃনিষ্কাশন পাম্পিং স্টেশন বন্ধ

ব্রিটেনের অলাভজনক দাতব্য সংস্থা অক্সফামের পানি ও স্যানিটেশন বিভাগের অফিসার ওয়াসিম মুশতাহা বলেছেন, ফিলিস্তিনের মানুষের ঘরে খাবার নেই, নেই কোনো স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা। নেই জীবনের নিরাপত্তা। এ করুণ পরিস্থিতেই আবার নতুন করে আবির্ভাব হচ্ছে মহামারির প্রাদুর্ভাব। দেখা দিচ্ছে ভয়াবহ প্রাণনাশক কলেরা। বিপজ্জনক পানিবাহিত রোগের সংক্রমণ নিমিষেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। ধ্বংসযজ্ঞে ভরা অঞ্চলটিতে রোগের প্রভাবে শুরু হতে পারে আরেক সর্বনাশা বিনাশের খেলা। আলজাজিরা।ফিলিস্তিনি ছিটমহল সম্পূর্ণ অবরোধ ঘোষণা করার পর ইসরাইল গাজায় তার পানির পাইপলাইন, জ্বালানি ও বিদ্যুতের ব্যবস্থাসহ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। ফলে পানি সংকটে হিমশিম খাচ্ছে বাসিন্দারা। গাজার ৬৫টি পয়ঃনিষ্কাশন পাম্পিং স্টেশনের বেশিরভাগগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে পাঁচটি বর্জ্য পানি শোধনাগারের কাজও বন্ধ হয়ে গেছে। অক্সফামের মতে, অপরিশোধিত পয়ঃনিষ্কাশন এখন সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। এদিকে কেনা পানির দামও বেড়েছে দ্বিগুণ। ব্যক্তিগত বিক্রেতারা যারা ছোট সৌরচালিত ডিস্যালিনেশন সুবিধাগুলো চালাত, তাদের বিক্রি করা পানির দাম ৭ অক্টোবর যুদ্ধের পর থেকে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। দাম ৩০ শেকেল (৭.৪০ ডলার) থেকে ৬০ শেকেলে (১৫ ডলার) বেড়েছে। গাজার কিছু লোক ছিটমহলের একমাত্র জলাশয় থেকে কলের নোনা পানির ওপর নির্ভর করছে। কেউ কেউ আবার নর্দমা অথবা সমুদ্রের পানি পান করার আশ্রয় নিয়েছে। অন্যরা খামারের কূপ থেকে পান করতে বাধ্য হচ্ছে। মুশতাক বলেন, ‘আমরা অন্ধকার চোখেই ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছি।’ সূত্র: যুগান্তর

ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ

গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবিতে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে। তারা অবিলম্বে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ হয়েছে জার্মানিতে। দেশটির একাধিক এলাকায় এ বিক্ষোভ হয়েছে। সবচেয়ে বড় জমায়েতটি হয়েছে ডুসেলডর্ফ শহরে। এ ছাড়া বেলফাস্ট ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের দ্বিতীয় শহর লন্ডনডেরিতে জড়ো হয়েছিলেন শত শত বিক্ষোভকারী। এখানে আইনপ্রণেতা কলাম ইস্টউডও উপস্থিত ছিলেন। ফ্রান্সের রেনেসাঁস, মন্টপেলিয়ার, ডিজন, মার্সেই ও লিয়নসহ কয়েকটি শহরে জড়ো হন ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারীরা। এসব সমাবেশে ‘আমরা সবাই ফিলিস্তিনি’ বলে স্লোগান দেন। জার্মান পুলিশ জানিয়েছে, ডুসেলডর্ফে ফিলিস্তিনপন্থিরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করেছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

চীনের কড়াকড়িতে ড্রোন সংকটে ইউক্রেন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে বড় ভূমিকা পালন করছে ড্রোন। শত্রুদের মোকাবিলায় দুপক্ষই এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করছে। তার ফলে রণাঙ্গনে উভয়পক্ষই বিপুলসংখ্যক ড্রোন হারাচ্ছে। এ অবস্থায় ড্রোন রপ্তানিতে চীনের কঠোর বিধিনিষেধের কারণে যুদ্ধরত দুই দেশেই সরবরাহ ঘাটতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, বিশেষ করে ইউক্রেনে।লন্ডনভিত্তিক থিংকট্যাংক রয়াল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের (রুসি) মতে, ইউক্রেন প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার ড্রোন হারাচ্ছে। যুদ্ধে ইরানের তৈরি শাহেদ ড্রোন ব্যবহার করছে রাশিয়া আর ইউক্রেন ব্যবহার করছে তুরস্কের তৈরি বায়রাক্টার ড্রোন। এ ধরনের সামরিক ড্রোনের পাশাপাশি বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ড্রোনও ব্যবহার করছে তারা।গত ১ সেপ্টেম্বর ড্রোন রপ্তানিতে নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে চীনা সরকার। চার কেজির বেশি ওজনের দূরপাল্লার ড্রোনের পাশাপাশি ড্রোন-সম্পর্কিত সরঞ্জাম; যেমন ক্যামেরা, রেডিও মডিউলগুলো রপ্তানিতেও কড়াকড়ি আরোপ করেছে বেইজিং। এ ধরনের সরঞ্জামের চীনা উৎপাদকদের এখন রপ্তানি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে এবং সর্বশেষ ব্যবহারকারীর শংসাপত্র প্রদান করতে হবে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

এশিয়া–আফ্রিকার কিছু দেশে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের কথা ভাবছে চীন: পেন্টাগন

চীনের সামরিক শক্তির বিষয়ে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগন। চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে গত এক বছরে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ সব পরিবর্তন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। প্রতিবেদনের কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—পারমাণবিক অস্ত্র
-বর্তমানে চীনে ৫০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০৩০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালের প্রতিবেদনে পেন্টাগন বলে, বেইজিংয়ের কাছে ৪০০ টিরও বেশি সক্রিয় পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। এদিকে এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, কেবল আত্মরক্ষার জন্য পারমাণবিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এ নিয়ে অন্য দেশগুলোর ভয়ের কোনো কারণ নেই। সূত্র: আজরে পত্রিকা।

গাজায় জাতিসংঘের ২৯ কর্মী নিহত
ইউএনআরডব্লিউএ-র নিহত কর্মীদের অর্ধেকই শিক্ষক ছিলেন।

হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় নিজেদের ২৯ কর্মী নিহত হওয়ার খবর জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা-ইউএনআরডব্লিউএ। এত সহকর্মী নিহতের ঘটনায় তারা ‘হতবাক এবং শোকাহত’ জানিয়ে সংস্থাটির পক্ষ থেকে আরো বলা হয়, “নিহত সহকর্মীদের অর্ধেই শিক্ষক ছিলেন।”এর আগে সংস্থাটি ১৭ কর্মী নিহত হওয়ার খবর দিয়েছিল।গত ৭ অক্টোবর হামাসের অতর্কিতে হামলার পর প্রতিশোধ নিতে ওই দিন থেকেই গাজায় তীব্র বিমান হামলা চলাচ্ছে ইসরায়েল।হামাসের হামলায় ইসরায়েলে ১৪শ’র বেশি মানুষ নিহত হয়। যা দেশটির ইতিহাসে নজিরবিহীন। হামাস ওই দিন ইসরায়েল থেকে আরো দুইশ’র বেশি মানুষকে ধরে নিয়ে যায়। জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলি ছাড়াও অন্যান্য দেশের নাগরিকরা রয়েছেন। সূত্র: বিডি নিউজ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কি আর সম্ভব? কে নেবে উদ্যোগ?

আরব-ইসরায়েলের মধ্যে ১৯৪৮ সালের যুদ্ধের পর থেকে ফিলিস্তিনে যে যুদ্ধ শুরু, সেটা চলছে এখনো। পঞ্চাশ বছর আগে ১৯৭৩ সালে তৃতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধের পর আরব দেশগুলোর সঙ্গে আর কোন যুদ্ধ না হলেও ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব-সংঘাত বন্ধ হয়নি।
যদিও সংঘাত বন্ধে শান্তির ফরমুলা হিসেবে বিভিন্ন সময় দুই রাষ্ট্র সমাধানের কথা বলা হয়েছে, কিন্তু সেটা আর বাস্তবে রূপ নেয়নি।ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েল দুটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্রের সমাধান প্রথম এসেছিলো ১৯৪৭ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের মাধ্যমে। সে সময় বলা হয়, ইসরায়েল হবে ইহুদিদের জন্য এবং ফিলিস্তিন আরবদের জন্য।তবে ইহুদিরা মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশের মালিক হলেও তাদের দেয়া হয় মোট জমির অর্ধেক। যেটা আরবরা মানেনি। এর ধারাবাহিকতাতেই হয় প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ। কিন্তু একটা সময়ে এসে ঠিকই ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন উভয়পক্ষই দুই রাষ্ট্র সমাধানে ঐকমত্য হয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা।


গাজার শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৩০

গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বোমা হামলার পরে ভবনের ধ্বংসাবশেষ থেকে ৩০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গাজার সিভিল ডিফেন্স ইউনিটের বরাতে আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গতকাল রোববার রাতে গাজা উপত্যকার আটটি শরণার্থী শিবিরের মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি আবাসিক ভবনে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এ ঘটনায় অন্তত ২৭ জন আহত হয়েছেন।স্থানীয় হাসপাতালগুলো জানিয়েছে, আহতদের চিকিৎসা দিতে তারা হিমশিম খাচ্ছে। উত্তর গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালের পরিচালক আল-জাজিরাকে বলেন, আমরা ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের তীব্র সংকটে ভুগছি। সূত্র: ইত্তেফাক