জাতীয় আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৪৬ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

কর্মকর্তা বদলি নিয়ে নাখোশ অনেক মন্ত্রী-এমপি

মাঠ প্রশাসনে চলছে নির্বাচনী রদবদল। গতকাল শনিবার দু’জন জেলা প্রশাসককে বদলি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) চাওয়া অনুযায়ী এক বছরের বেশি একই স্থানে থাকা ইউএনওদের তালিকা করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ছয় মাসের বেশি একই থানায় থাকা ওসিদের তালিকা করতে পুলিশ সদরদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ। মাঠ প্রশাসনে হঠাৎ এই রদবদলের প্রক্রিয়ায় বিপাকে পড়েছেন অনেক কর্মকর্তা। অনেকের সন্তানের বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। কেউ কেউ সমকালকে জানিয়েছেন, অনেক কষ্ট করে কাঠখড় পুড়িয়ে সরকারি কর্মকর্তা স্ত্রীকে নিজ কর্মস্থলের কাছে বদলি করিয়ে এনেছেন। এখন বদলি করা হলে পরিবার নিয়ে বিপদে পড়বেন। এদিকে ইউএনও, ওসিদের বদলি প্রক্রিয়ায় সন্তুষ্ট হতে পারছেন না অনেক এমপি ও মন্ত্রী। আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের বদলিতে তারা বিপাকে পড়বেন বলে দলের নীতিনির্ধারক নেতাদের গতকালই জানিয়ে দিয়েছেন। সূত্র: সমকাল

বিরোধী সব দলকে এক জায়গায় আনার চিন্তা বিএনপির

আন্দোলনরত বিরোধী দলগুলোকে এক জায়গায় আনার চিন্তা করছে বিএনপি। আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের দিনটি সামনে রেখে এই চিন্তা করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের এই পর্যায়ে এসে বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন, নির্বাচন বর্জনকারী সব রাজনৈতিক দল এক জায়গায় এসে ভূমিকা রাখলে আন্দোলনের গতি বাড়বে।বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে দলের নীতিনির্ধারণী নেতারা সব রাজনৈতিক দলকে এক জায়গায় আনার বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছেন। তবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। তা ছাড়া বিষয়টি নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গেও এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা হয়নি। শিগগিরই আলোচনা হবে। সূত্র: প্রথম আলো

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
কুমিল্লায় পদদলিত হয়ে আহত ৮০ পোশাক শ্রমিক * হলের দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ ঢাবি শিক্ষার্থীর

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শনিবার সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, কুমিল্লাসহ অনেক জায়গায় কেঁপে উঠে ঘরবাড়িসহ বড় বড় ভবন। ঢাকা আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা রবিউল হক জানান, রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। উৎপত্তিস্থল লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ। ভূমিকম্পে বড় ধরনের ক্ষতি না হলেও মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। অনেকে বাসাবাড়ি ছেড়ে দ্রুত সড়কে নেমে আসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে ভয়ে ছোটাছুটি করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় দ্বিতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত হন এক শিক্ষার্থী। একটি হলের বিভিন্ন স্থানের পলেস্তারা খসে পড়ে। ভেঙে যায় পাঠকক্ষের দরজার কাচ। কুমিল্লায় কারখানা থেকে দ্রুত নামতে গিয়ে অন্তত ৮০ পোশাক শ্রমিক পদদলিত হয়ে আহত হয়েছেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি হলে ফাটল দেখা দিয়েছে। ব্যুরো ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-ঢাবিতে শিক্ষার্থী আহত, খসল পলেস্তারা, ভাঙল পাঠকক্ষের কাচ : ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কে সূর্যসেন হলের দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পায়ের গোড়ালিতে আঘাত পেয়েছেন শিক্ষার্থী মিনহাজ (২১)। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র। থাকেন হলের ২৩৩ নম্বর রুমে।সহপাঠীরা জানান, সকালে মিনহাজ ঘুমাচ্ছিলেন। হঠাৎ ভূমিকম্পের টের পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে রুমের জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়েন। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাবির মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

Nagad

ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র
♦ বিশেষ অভিযান ও বৈধ অস্ত্র জমাদানের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ইসি ♦ দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তায় ব্যস্ত র‌্যাব

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এ চিন্তা বেড়ে চলছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ বিভিন্ন মহলে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর ৩৫ দিন বাকি থাকলেও নির্বাচন কমিশন থেকে এখনো দেওয়া হয়নি বৈধ অস্ত্র জমা কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিশেষ নির্দেশনা। এলিট ফোর্স-র‌্যাবের বড় একটি অংশ ব্যস্ত সময় পার করছে দূরপাল্লার যানবাহন, জ্বালানি তেলের লরিসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল পরিবহনের কাজে নিয়োজিত বাহনের নিরাপত্তা রক্ষায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক দেশে প্রবেশ করেছে। এর বাইরে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের মণিপুর রাজ্য এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈধ অস্ত্র জমাদান কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে কমিশন এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা জানানো হবে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর বাইরে রাজনৈতিক কর্মসূচি ও প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করার পরও পার পেয়ে যাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সমর্থকরা। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

নির্বাচনী প্রদীপের আলোয় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী যেন খোদ আওয়ামী লীগ। দলের ছাড় পেয়ে ঘরের ছেলেরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এখন স্বতন্ত্রের সংখ্যাধিক্যই অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠছে। কারণ দলের মাঠ পর্যায়ে বার্তাটি পরিষ্কার হয়নি। আবার আওয়ামী লীগের শরিক ও মিত্র দলগুলোর মধ্যেও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে অস্বস্তি আছে, বিশেষ করে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়ানো আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে শরিক দলের অনেক প্রার্থী উদ্বিগ্ন।এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন গতকাল স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছে। ফলে এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত বেশি দৃষ্টি কাড়ছেন বলা যায়। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়ে যাঁরা নৌকা পাননি, তাঁদের একটি বড় অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

মিগজাউমের প্রভাবে বিক্ষুব্ধ সাগর, দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে। ফলে সমুদ্র বন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।আজ শনিবার (০৩ ডিসেম্বর) আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (ক্রমিক নম্বর-১০) এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম-এ পরিণত হয়েছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

শ্রমিকের অধিকার বিষয়ে সতর্ক না হলে বিপদের শঙ্কা

বিশ্বব্যাপী শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষার লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল মেমোরেন্ডামের ঘোষণা দেওয়ার সময় উদাহরণ টানা হয় বাংলাদেশের। এর কয়েক দিনের মধ্যে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস সতর্ক করেছে যে মার্কিন নীতির লক্ষ্য হতে পারে বাংলাদেশ। এর পরপরই ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) জানিয়ে দিয়েছে, তাদের ভূখণ্ডে পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত অগ্রাধিকার সুবিধা বা জিএসপি অব্যাহত রাখতে চাইলে মানবাধিকার পরিস্থিতিতে গুরুত্ব দিতে হবে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর পরপর এসব বাংলাদেশের রপ্তানি খাত ও সার্বিক অর্থনীতির জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা। এসব বার্তাকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন তাঁরা।অর্থনীতিবিদদের মতে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের শ্রম আইন ও শ্রমিকের অধিকার নিয়ে যেসব বিষয় সামনে নিয়ে আসছে, সেগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। সমাধানে ব্যর্থ হলে বাণিজ্য-সুবিধা স্থগিত হওয়াসহ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে সার্বিক অর্থনীতিতে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।


বৈশ্বিক জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি মোকাবেলার জন্য ৫ নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ প্রকল্প

বিদ্যমান প্রকল্পের পাশাপাশি– অনুমোদিত ও পর্যালোচনার অধীন থাকা এসব প্রকল্পে থেকে – নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের মোট সক্ষমতা হবে ২,৭০০ মেগাওয়াট।

ইউক্রেন যুদ্ধের অভিঘাতে বিশ্ববাজারে বেড়ে যায় জীবাশ্ম জ্বালানির দাম। তারপর বিদ্যুতের দামও বাড়ানো হয় বাংলাদেশে। এই অবস্থায়, আগামীতে দাম বাড়ার এই চাপ মোকাবিলায় এবং টেকসই উন্নয়নের প্রতিশ্রুতির কারণে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎখাতে বিনিয়োগে ইতিবাচক সাড়া দিচ্ছে বাংলাদেশ। বর্তমানে মোট ৭০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাঁচটি নতুন প্রকল্প প্রস্তাব পর্যালোচনা করা হচ্ছে। লতি বছরে ১,২০০ মেগাওয়াটের বেশি সক্ষমতার নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ প্রকল্প অনুমোদন ও সই হয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে, ডেনমার্কের ১৩০ কোটি ডলারের অফশোর বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প প্রস্তাব। অক্টোবরে এ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চালানোর অনুমোদন দেয় সরকার। বিদ্যমান প্রকল্পের পাশাপাশি– অনুমোদিত ও পর্যালোচনার অধীন থাকা এসব প্রকল্পে থেকে – নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের মোট সক্ষমতা হবে ২,৭০০ মেগাওয়াট। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের ৯টি প্রকল্প থেকে ১,২৪১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনার ট্যারিফ অনুমোদন করেছে সরকার। জাপান, চীন, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশ থেকে এসব প্রকল্পের বিনিয়োগ আসছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রম নীতি বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির জন্য কতটা শঙ্কার?

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের মিশন থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি চিঠি আলোচনায় উঠে এসেছে । শ্রম ইস্যুতে সম্ভাব্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সরকারকে সতর্ক করা সেই চিঠিতে বাংলাদেশ এই শ্রমনীতির অন্যতম লক্ষ্য হতে পারে বলে বলা হয়েছে।শ্রমিক অধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নীতি কতটা উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের জন্য?নভেম্বর মাসে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে বাংলাদেশে যখন সপ্তাহখানেক ধরে শ্রমিক আন্দোলন চলছিলো সেরকম সময়েই যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন শ্রমিক অধিকার নীতি ঘোষণা করে। শ্বজুড়ে যারা শ্রমিক অধিকার হরণ করবে, শ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখাবে এবং আক্রমণ করবে তাদের উপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞাসহ নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা

পোশাক রফতানির অর্থপ্রাপ্তিতে চ্যালেঞ্জ দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংক

বিশ্ব অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। মূল্যস্ফীতির কারণে চাপে পড়েছে পশ্চিমা বাজারগুলোর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে অনিশ্চিত করে রেখেছে। সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে পোশাক রফতানির বিপরীতে অর্থপ্রাপ্তিতে চ্যালেঞ্জ দেখছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা বিভাগের এক্সটার্নাল ইকোনমিকস শাখা থেকে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করা হয় তৈরি পোশাকের প্রান্তিক পর্যালোচনা শীর্ষক প্রতিবেদন। যার জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৩-২৪ সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে গত সপ্তাহে। প্রতিবেদনটিতে পোশাক রফতানির বিপরীতে অর্থপ্রাপ্তির প্রবাহ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে বলে প্রক্ষেপণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বলা হয়, সংকটপূর্ণ বৈশ্বিক আর্থিক পরিস্থিতির প্রভাবে দেশের অর্থনীতির অন্যতম অবলম্বন তৈরি পোশাক এখন মন্থর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক জুলাই-সেপ্টেম্বরে লক্ষ্যের চেয়ে ১ দশমিক ৪৯ শতাংশ রফতানি কম হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকের চেয়ে রফতানি কমেছে ১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, বৈশ্বিক অর্থনীতি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও উচ্চ সুদের হারের মতো বিষয়গুলোর কারণে চাপের মধ্যে রয়েছে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। এছাড়া ভূ-অর্থনীতির ভবিষ্যৎ ল্যান্ডস্কেপ, উৎপাদনশীলতার দুর্বলতা এবং জটিল আর্থিক পরিবেশে চলতি অর্থবছরের আগামী মাসগুলোয় পোশাক খাতের রফতানির বিপরীতে অর্থপ্রাপ্তি কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। সূত্র: বণিক বার্তা ।