আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৪৯ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২২

সোনার দাম কেন বাড়ছে, আর কত বাড়বে
বিশ্ব অর্থনীতিজুড়েই এই অনিশ্চয়তা। আর অনিশ্চয়তা বাড়লে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পণ্যে পরিণত হয় সোনা।

সোনার ভরি এখন দেশে ৮৪ হাজার ৫৬৪ টাকা। সোনার দামে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন রেকর্ড। দাম বেড়েছে বিশ্বব্যাপীই। সবারই এখন একই প্রশ্ন—কেন সোনার দর এভাবে বেড়েই চলছে, কোথায় থামবে দর। সোনার দামের সঙ্গে বিশ্ব অর্থনীতির একটি গভীর সম্পর্ক আছে। বিশ্ব অর্থনীতি এখন কেমন আছে, এর উত্তর একটাই—‘অনিশ্চয়তা’। আগামী দিনগুলোতেও এই অনিশ্চয়তা এবং ঝুঁকি থাকবে বলেই বিশেষজ্ঞরা বলছেন। অতিমারি কোভিড–১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনিশ্চয়তাই অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। কিন্তু অনিশ্চয়তার সময়টাই আসলে সোনার স্বর্ণসময়। যত বেশি অনিশ্চয়তা, তত বেশি সোনা বিক্রি। যত বেশি মূল্যস্ফীতি, তত বেশি সোনার দাম বৃদ্ধি। ঐতিহাসিকভাবেও দেখা গেছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়েই সোনার দাম সবচেয়ে বেশি বাড়ে। এমন নয় যে সোনার দাম কেবল লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছেই। মাঝেমধ্যে কমছেও। এটাও অনিশ্চয়তার ফল। সুদের হার বাড়ানো নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতা বা অর্থনীতি মন্দায় আক্রান্ত হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার ওপরও নির্ভর করছে সোনার দরের ওঠানামা। এই দাম আপাতত কমবে, এমন পূর্বাভাসও কেউ দিচ্ছেন না। যখনই মনে হয় অর্থনীতির সংকট হয়তো কেটে যাচ্ছে, তখনই সোনার দাম খানিকটা পড়ে যায়। আবার যখন মনে হয় সুদহার বাড়িয়েও কাজ হচ্ছে না, তখনই দাম বাড়ে সোনার। সূত্র: প্রথম আলো।

মাশরুম চাষ শিখতে বিদেশ যেতে চান ৩০ কর্মকর্তা

চলমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে নেওয়া প্রকল্পেও বিদেশ ভ্রমণ গুরুত্ব পাচ্ছে। এবার মাশরুম চাষ শিখতে বিদেশ যাবেন ৩০ জন কর্মকর্তা। ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে এক কোটি ২০ লাখ টাকা। আর দেশে প্রশিক্ষণের জন্য চাওয়া হয়েছে ১৯ কোটি তিন লাখ টাকা।‘মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পে এমন প্রস্তাব দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। প্রকল্প প্রস্তাব পর্যালোচনা করে একনেকে অনুমোদনের জন্য পাঠিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। আজ তা একনেকে অনুমোদনের জন্য ওঠার কথা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

৯০ হাজার পদে নেই কোনো শিক্ষক

সারা দেশে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৯০ হাজার পদে কোনো শিক্ষক নেই। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের এসব স্কুল, মাদ্রাসা, কারিগরি প্রতিষ্ঠান ও কলেজের প্রতিটিতে গড়ে ৩ জন শিক্ষকের পদ শূন্য। এর মধ্যে ২৯ হাজার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানেই আছে ৬৫ হাজার। বাকি পদগুলো এমপিওবিহীন প্রতিষ্ঠানে। শিক্ষকের ঘাটতি থাকায় সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। বিপরীত দিকে হাজার হাজার বেকার যুবক হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজছে। চাকরিপ্রত্যাশীদের একটি অংশ কয়েক মাস ধরে জাতীয় জাদুঘর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে অনশনসহ আন্দোলন করে যাচ্ছেন। জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সচিব মো. ওবায়দুর রহমান রোববার যুগান্তরকে বলেন, ২০১৬ সাল থেকে তার সংস্থা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শূন্যপদে নিয়োগের দায়িত্ব পেয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনটি গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ৮০৬৬৮ প্রার্থী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ তৃতীয় বিজ্ঞপ্তিতে ৩৪ হাজার এবং বিশেষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আরও ১৫ হাজার নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। এরপরও চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এর অংশ হিসাবে ইতোমধ্যে সারা দেশের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান শূন্যপদের তালিকা সংগ্রহের কাজ শেষ পর্যায়ে আছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ৬০ হাজারের কিছু বেশি পদে নিয়োগের লক্ষ্যে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শূন্যপদ পূরণে ডিসেম্বরের দিকে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। সূত্র যুগান্তর।

Nagad

পুরোদমে এগিয়ে চলছে ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের কাজ

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এইচএসআইএ) তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণ কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী। সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলেন, “১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নির্মাণ কাজের ৪৪.১৫ শতাংশ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নির্মাণ কাজ শেষ হবে।”২০২৩ সালের অক্টোবরের মধ্যে টার্মিনালটি উদ্বোধন করা যেতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, “যাত্রীরা তৃতীয় টার্মিনালে বিশ্বমানের বিমানবন্দরের মতো মানসম্পন্ন সেবা পাবেন।”জাপানের মিৎসুবিশি ও ফুজিতা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং দ্বারা বাস্তবায়িত এই প্রকল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, “মানের সঙ্গে কোনো আপস করা হবে না।”
সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ (সিএএবি) জানিয়েছে, প্রায় ৪ হাজার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কর্মী এই প্রকল্পে কাজ করছেন।কাজ সম্পন্ন হলে, টার্মিনালটি নিজের বর্তমান ক্ষমতার তুলনায় দ্বিগুণ যাত্রী পরিষেবা দিতে পারবে। সূত্র: বিজিনেস স্ট্যান্ডার্ড।

সিলেটে পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে ব্যাপক দুর্ভোগ

পাঁচ দফা দাবিতে সিলেট পরিবহন শ্রমিকদের ডাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড থেকে দূরপাল্লার বাস, মাইক্রোবাস কিংবা অন্য কোন পরিবহন ছেড়ে যায়নি। বন্ধ রয়েছে অটোরিকশাসহ সব ধরনের যান চলাচল। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন অফিসগামী সাধারণ মানুষ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলায় ভুক্তভোগী হচ্ছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র প্রস্তুতিতে বাধা পড়ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।সকাল ৯টায় কর্মঘণ্টা শুরু হওয়ায় আগেই অফিসের উদ্দেশ্যে বের হতে হয়। সড়কে গাড়ি না থাকায় অনেকে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন। অফিসগামী রফিকুল ইসলাম বলেন, কিছু দিন পর পর ধর্মঘট ডাকা সিলেটের পরিবহন শ্রমিকদের নৈমিত্তিক কার্যক্রম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারকে এর বিহিত করা প্রয়োজন। সরকার নয় মনে হয় জনগণই তাদের টার্গেট।বিভাগীয় হাসপাতাল সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আগত রোগীর স্বজনরা পড়েছেন চরম বিপাকে। নারী-পুরুষ অনেককে পায়ে হেঁটে যেতে দেখা যায়। জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের আসা রোগীদের স্বজনদেরও একই অবস্থা। সূত্র: বণিক বার্তা।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল : ঠিকাদারের মামলা খারিজ, নতুন পরিচালক নিয়োগ

পাবনা মানসিক হাসপাতালে খাবার সরবরাহকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রোজ এন্টারপ্রাইজের দায়ের করা মামলাটি খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পাবনা সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক এ আদেশ দেন।এদিকে, হাসপাতালটির নতুন পরিচালক হিসেবে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাফকাত ওয়াহিদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।৪৮ ঘণ্টা রোগী ভর্তি বন্ধ থাকার পর পাবনা মানসিক হাসপাতাল নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ পেলে টনক নড়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের।সোমবার সকালে মৌখিকভাবে এবং দুপুরে জরুরি ফ্যাক্স বার্তায় খাবার ও আর্থিক সংকট নিরসনের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের জারিকৃত আদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। এরপর বিকেলে ঠিকাদারের দায়ের করা মামলাটি খারিজ করেন আদালত।
অন্যদিকে, একই সময়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালককে সরিয়ে নতুন পরিচালক পদায়ন করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। সূত্র: আরটিভি অনলাইন।

জ্বালানি তেল-ডলারে অস্থিরতা, উন্নয়নকাজে পদে পদে বাধা

দেশের প্রায় প্রতিটি উন্নয়ন কাজে কমবেশি বিদেশি সংশ্লিষ্টতা থাকে। প্রয়োজনীয় উপকরণ কেনা, পরিবহন কিংবা পরামর্শক ব্যয় মেটাতে হয় ডলারে। বিদেশ থেকে কোনো প্রকল্পের মালামাল পরিবহন করতে হয় জাহাজ কিংবা উড়োজাহাজে। সেখানে ডলারের পাশাপাশি জ্বালানিও গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে বিশ্বজুড়ে অস্থির ডলার ও জ্বালানি তেলের বাজার। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে দেশের উন্নয়নকাজে। বেড়ে যাচ্ছে প্রকল্পব্যয়-সময়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলার ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে পদে পদে ব্যয় বাড়ছে। বেড়েছে জাহাজ ভাড়া। বিদেশের পোর্ট থেকে অনেক পণ্য ছাড়তেও দেরি হচ্ছে।পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, ডলার ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে সব প্রকল্পে। এসব বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনকে চিঠি দিয়ে অবগত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকল্প নেওয়ার সময় ডলারের একটা রেট ধরা হয়। হয়তো এমন প্রকল্প আছে ডলারের রেট ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ধরে বাস্তবায়ন শুরু হয়। কিন্তু এখন তা বেড়ে ১১০ থেকে ১১৫ টাকা ছাড়িয়েছে। অনেক নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধিসহ পরিবহন খরচও বেড়েছে। এসব প্রভাব পড়েছে প্রকল্পে। এমন অনেক সমস্যার কথা জানিয়ে পরিকল্পনা কমিশনে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। সূত্র: জাগো নিউজ

মেঘলা আকাশ আর বৃষ্টিতে কাটবে দিন

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ স্থলভাগে ওঠে আসায় এবং মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তায় বেড়েছে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা। রাজধানীতেও হচ্ছে ঝুম বৃষ্টি।আর দেশের কোথাও কোথাও হচ্ছে ভারী বৃষ্টিপাত। মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩২ মিলিমিটার। এরপর থেকে ৯টা পর্যন্ত হয়েছে ৭ মিলিমিটার। আর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়, ১১৪ মিলিমিটার।এসব তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন।এ আবহাওয়াবিদ বলেন, আজ সারাদিন পরিস্থিতি প্রায় একই রকম থাকবে। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) থেকে পরিস্থিতির কিছুটা পরিবর্তন হবে-সূত্র: বাংলানিউজ

পেশিশক্তি ঠেকাতে নতুন ৮ ধারা

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ বড় সংশোধনী আনার প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট কেন্দ্রে পেশিশক্তির ব্যবহার রোধে নতুন আটটি ধারা সংযোজনসহ মোট ১৯টি বিষয়ে সংশোধনীর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন ছয়টি ধারাই ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা-সংক্রান্ত। পাশাপাশি পক্ষপাতদুষ্ট বা আইন লঙ্ঘনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও শাস্তির আওতায় আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচনী কাজে বাধা দানকারীর শাস্তি এবং গণমাধ্যমকর্মী, পর্যবেক্ষক, ভোটারদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত ও পেশিশক্তির ব্যবহার চিরতরে বন্ধ করতে একাধিক নতুন ধারা সংযোজনের প্রস্তাব করেছে ইসি। এসব ধারা-উপধারায় সর্বোচ্চ সাত বছরের জেল ও জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবিত সংশোধনী প্রস্তাবগুলো যাচাই-বাছাই (ভেটিং) করছে আইন মন্ত্রণালয়। তাদের সম্মতি সাপেক্ষে অনুমোদনের জন্য শিগগিরই মন্ত্রিসভায় আইনটি উপস্থাপন করা হবে। আগামী বছর নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সংশোধনীর উদ্যোগ গ্রহণ করে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এই সংশোধনী প্রস্তাব গ্রহণের আগে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন মহলের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে সংলাপ করে ইসি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন