আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২২

ইরানে শিয়া মাজারে হামলায় জড়িত অভিযোগে ২৬ বিদেশি

ইরানে একটি শিয়া মাজারে রক্তক্ষয়ী হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২৬ বিদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় এই তথ্য দিয়েছে। খবর এএফপির। গত ২৬ অক্টোবর দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শিরাজ শহরের শাহ চেরাগ মাজারে সশস্ত্র হামলা হয়। দেশটির সরকারি তথ্যমতে, মাজারে বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ১৩ জন নিহত হন। হামলার দায় স্বীকার করে জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)।হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারের ব্যক্তিদের বিষয় ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, শিরাজে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত সব ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়। তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন
নিজের ঘাঁটিতে শেষ প্রচারণা

যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ মধ্যবর্তী নির্বাচনের ঠিক আগে নিজ ঘাঁটিতে শেষ মুহূর্তের প্রচারণা চালিয়েছেন ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান দলের শীর্ষ নেতারা। এর আগে সবাই একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্য পেনসিলভানিয়ায়।গত রবিবার নিউ ইয়র্কে সমাবেশ করেন ডেমোক্র্যাট নেতা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এ অঙ্গরাজ্যে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিপুল ব্যবধানে হারিয়েছিলেন তিনি।গতকাল সোমবার তাঁর মেরিল্যান্ডের এক সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার কথা। সেখানে গভর্নর পদে ডেমোক্র্যাটদের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন বিশ্লেষকরা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

জাতিসংঘের বিশ্লেষণ
মানুষের ভারে নুয়ে পড়েছে বিশ্ব
১৫ নভেম্বরের মধ্যে ৮শ কোটি হবে পৃথিবীর জনসংখ্যা * ২০৮০ সাল পর্যন্ত জনসংখ্যা হবে ১ হাজার ৪০ কোটি

যুদ্ধ-দ্বন্দ্ব, পরিবেশগত অবক্ষয় এবং মহামারির মতো বিপর্যয়ে দিন দিন পৃথিবীর সম্পদ কমলেও নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এসে গ্রহের জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৮০০ কোটি। কিন্তু এখানেই খ্যান্ত হবে না এ প্রক্রিয়া, বরং বেড়েই চলবে বৈশ্বিক জনসংখ্যা। সোমবার এএফপিতে প্রকাশিত জাতিসংঘের একটি বিশ্লেষণে সে চিত্রই ওঠে এসেছে। বিপুল জনসংখ্যার ভারে এমনিতেই নুয়ে পড়েছে বিশ্ব। এই চিন্তাতেই শঙ্কিত হয়ে উঠেছে জাতিসংঘ। কারণ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি বিশ্বের সম্পদের ওপর শুধু চাপ সৃষ্টি করে না, পাশাপাশি বাড়ে খাদ্য, পানি, আবাসন, জ্বালানি এবং স্বাস্থ্যসেবাসহ আরও অনেক চাহিদার।জনসংখ্যা বৃদ্ধির মন্থরতা : জাতিসংঘের জনসংখ্যা বিভাগের অনুমান অনুযায়ী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৮০০ কোটি (৮ বিলিয়ন)। ১৯৫০ সালে বিশ্বব্যাপী ২৫০ কোটি জনসংখ্যার যে গণনা করা হয়েছিল তার চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। ১৯৬০-এর দশকে এক লাফে শীর্ষে ওঠার পর থেকেই নাটকীয়ভাবে কমতে থাকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার। বার্ষিক জন্মহার ১৯৬২-৬৫ সালের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ১ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। ২০২০ সালের মধ্যেই নেমে এসেছিল ১ শতাংশেরও নিচে। জাতিসংঘ প্রকল্প অনুযায়ী জন্মহার ক্রমাগত হ্রাস পাওয়ার কারণে সংখ্যাটি ২০৫০ সালের মধ্যে ০.৫ শতাংশ নেমে আসতে পারে। সূত্র: যুগান্তর।

Nagad

যুদ্ধের মধ্যেও যোগাযোগ চালু রাখবে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

ইউক্রেন যুদ্ধে পরস্পর বিরোধী অবস্থান থাকার পরেও মস্কো এবং ওয়াশিংটনের যোগাযোগের চ্যানেল খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।সুলিভান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থেই ক্রেমলিনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। কিন্তু যাদের সঙ্গে দরবার করা হচ্ছে, সেটা কর্মকর্তারা ভালো করেই জানেন। খবর বিবিসির। এদিকে ইউক্রেনে যাতে কোন পারমাণবিক উত্তেজনা তৈরি না হয়, সেজন্য জ্যাক সুলিভানের নেতৃত্বে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা চলছে, এরকম একটি খবর কয়েকদিন আগে ওয়াশিংটন জার্নালে প্রকাশিত হয়।তবে সেই তথ্য স্বীকার করেছে হোয়াইট হাউজ।ওই খবরে বলা হয়, রাশিয়ার নিরাপত্তা কাউন্সিলের সেক্রেটারি নিকোলাই পেত্রুশেভ আর ক্রেমলিনের জ্যেষ্ঠ বৈদেশিক নীতি বিষয়ক সহকারী ইউরি উশাকভের সঙ্গে গত কয়েকমাস ধরে গোপনে আলোচনা করছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।মার্কিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কীভাবে ইউক্রেন যুদ্ধে পারমাণবিক উত্তেজনা নিরসন করা যায়, তা নিয়ে এই কর্মকর্তারা আলোচনা কছেন। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি বিষয়ক কোন আলোচনায় তারা অংশ নেননি।গত মাসেই সুলিভান বলেছিলেন, পারমাণবিক অস্ত্রের কোনরকম ব্যবহার রাশিয়ার জন্য ‘মারাত্মক বিপর্যয়কর’ হবে।তবে হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জেন-পিয়ের সোমবার বলেছিলেন, রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার অধিকার আছে যুক্তরাষ্ট্রের। ইউক্রেনে অবৈধভাবে সংযুক্ত করা চারটি অঞ্চল রক্ষায় রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের আশ্রয় নিতে পারে, গত কয়েক মাস ধরে এরকম একটি আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র; সমকাল

হংকংয়ে বাড়ির দামে বড় পতন

হংকংয়ে বেড়েছে ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার, যার প্রভাব পড়েছে সম্পদের বাজারে। গত ৩০ অক্টোবর শেষ হওয়া সপ্তাহে সেকেন্ডারি পর্যায়ের বাড়ির দাম আগের সপ্তাহের চেয়ে ২ শতাংশ কমেছে। আগের বছরের তুলনায় কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ। ২০১৬ সালের পর এবারই বাড়ির দামে এমন তীব্র পতন দেখল হংকংয়ের বাজার।
বৈশ্বিক নিম্ন সুদহারের সবচেয়ে বড় উপকারভোগী ছিল হংকংয়ের সম্পত্তির বাজার। কিন্তু সে বাজারের পরিস্থিতিই এখন উল্টো পথে হাঁটছে। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, ঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়াকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অর্থনীতির সংকোচন। ফলে সেকেন্ডারি পর্যায়ের বাড়ির দাম ২০২১ সালের তুলনায় ১৪ শতাংশ কমেছে। সে সময় বাড়ির দাম রীতিমতো চূড়ায় অবস্থান করছিল।গত সেপ্টেম্বরে দেশটির মুদ্রানীতি কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, শহরটির এক মাসের ঋণের সুদের হার বা হিবর (হংকং ইন্টার ব্যাংক অফারড রেট) ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চে রয়েছে। হংকংয়ের ৯৬ শতাংশ বন্ধকই হিবর ব্যবহার করে নেয়া। বর্তমান পরিস্থিতিতে চলতি বছর যে পরিমাণ বাড়ি বিক্রি হবে বলে প্রত্যাশা করা হয়েছিল তার ৫০ শতাংশই কেবল পূরণ হতে পারে। গত দুই দশকের মধ্যে যা সর্বনিম্ন। এ মুহূর্তে শহরটিতে প্রচুর পরিমাণ বাড়ি, ফ্ল্যাট ও স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট খালি পড়ে আছে। যা বিক্রি করতে ডেভেলপার কোম্পানিগুলোকে হয়তো বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দিতে হবে। কারণ স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্টের মতো স্থাপনার ভোক্তা চাহিদা এখন একেবারেই কম। সূত্র; বণিক বার্তা।

বাইডেনের বড় পরীক্ষার মধ্যবর্তী নির্বাচন আজ

মার্কিন কংগ্রেসের মধ্যবর্তী নির্বাচন আজ। এই নির্বাচনে রিপাবলিকানদের জয় হলে গণতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়বে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রিপাবলিকান নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও মার্কিন নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। ভোটের আগে গতকাল প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যস্ত সময় পার করেছেন। রিপাবলিকানরা নিম্ন প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিনিয়ে নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে এবং অনেক ডেমোক্র্যাট ভয় পাচ্ছেন যে সিনেটও এমন ফলাফল হতে পারে। যা বাইডেনের শত্রু শিবির অর্থাৎ রিপাবলিকানরা পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা নিজেদের মধ্যে রাখতে পারে।এরমধ্যে অনেক জরিপ হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, বেশিরভাগ আমেরিকান অর্থনীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং মনে করেন যে দেশটি ভুল পথে রয়েছে। যা রিপাবলিকান প্রার্থীদের জন্য সহায়ক ভূমিকা রাখছে। নির্বাচনের প্রচারণায় গতকাল নিউইয়র্ক ও ফ্লোরিডায় পৃথক সমাবেশে বক্তব্য দেন বাইডেন ও ট্রাম্প। বাইডেন বলেন, জ্বালানি শক্তিতে ভারসাম্য আনতে প্রণোদনা দেওয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সেতু নির্মাণ প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

প্রকল্পে বৈদেশিক সহায়তার অর্থ ব্যবহার যেভাবে বাড়ছে

গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি অর্থবছরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলির বৈদেশিক সহায়তার অর্থ ব্যয় বেড়েছে। দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে আরও বেশি বৈদেশিক সহায়তার অর্থছাড় নিশ্চিত করতে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশনা ও বিশেষজ্ঞদের আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে এ ঘটনা প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। এতে করে, উন্নয়ন কাজ কিছুটা গতি লাভ করেছে বলেও মনে করা হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অস্থিতিশীল বৈশ্বিক জ্বালানি বাজার। এতে দেশে গ্যাস ও বিদ্যুতের সংকট গভীরতর হচ্ছে। এ বাস্তবতায়, বৈদেশিক সহায়তা ব্যবহারের পরিমাণ বেশি হচ্ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রকল্পগুলোয়। এদিক থেকে শীর্ষ পারফর্মার বিদ্যুৎ বিভাগ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই- সেপ্টেম্বর সময়ে তারা প্রকল্প সহায়তার ২ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার এক-পঞ্চমাংশের বেশি ব্যবহার করেছে। এরপর রয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে। তারা যথাক্রমে বৈদেশিক তহবিল ছাড়ের ১৪% ও ১১% ব্যবহার করেছে। তাদের প্রকল্পে মোট বৈদেশিক অর্থ বরাদ্দ ছিল যথাক্রমে ১৪২ এবং ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা। এসব তথ্য জানা গেছে, সরকারের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)-র প্রতিবেদন সূত্রে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

রাশিয়ার কাছে অস্ত্র বিক্রি করিনি, করার পরিকল্পনাও নেই: উ. কোরিয়া

টানা সাড়ে আট মাস ধরে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। এই অভিযানে সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের ড্রোন ব্যবহার করছে রুশ সেনারা। এ নিয়ে সমালোচনার মধ্যেই উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে গোপনে রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ তোলে যুক্তরাষ্ট্র।তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই অভিযোগকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে পিয়ংইয়ং। এমনকি ভবিষ্যতেও রাশিয়ার কাছে অস্ত্র বিক্রির কোনো পরিকল্পনা নেই বলে দাবি করেছে দেশটি। মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য পিয়ংইয়ং রাশিয়াকে গোপনে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে যুক্তরাষ্ট্র যে দাবি করেছে, সেটি প্রত্যাখ্যান করেছে উত্তর কোরিয়া। পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির দাবি, তারা মস্কোর কাছে কখনও অস্ত্র বিক্রি করেনি এবং ভবিষ্যতে সেটি করার কোনও পরিকল্পনাও নেই। হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা মুখপাত্র জন কিরবি গত সপ্তাহে বলেন, উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে ‘উল্লেখযোগ্য’ সংখ্যক আর্টিলারি শেল সরবরাহ করছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তথ্য রয়েছে। তবে তার সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার সরকারি কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ)-এর মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানাল কিমের প্রশাসন। সূত্র: ঢাকা পোস্ট।

আমেরিকায় এবারের সংসদীয় নির্বাচনটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

মঙ্গলবার ৮ই নভেম্বর মার্কিন সংসদীয় নির্বাচনটি হোয়াইট হাউসে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট এবং তার দলের ভাগ্য নির্ধারণের পাশাপাশি গোটা জাতির দিকনির্দেশনার ওপর এক বিরাট প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে। এই নির্বাচনে জো বাইডেনের ওপর কোন ব্যালট হচ্ছে না। তবে প্রেসিডেন্টের মেয়াদের মাঝামাঝি (যে জন্য এর নাম মিড টার্ম ইলেকশন) এই নির্বাচনে সিদ্ধান্ত হবে কংগ্রেসের পাশাপাশি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আইনসভা এবং গভর্নরের অফিসগুলিকে কে নিয়ন্ত্রণ করবে।তবে এই নির্বাচন প্রেসিডেন্টের কর্মকাণ্ড এবং দেশের বর্তমান হালচাল সম্পর্কে পরোক্ষভাবে ভোটারদের মতামত প্রকাশের সুযোগ এনে দেয়।মার্কিন অর্থনীতির বর্তমান সমস্যা এবং অপরাধ ও অবৈধ অভিবাসন নিয়ে ভোটাররা যখন উদ্বিগ্ন, তার মধ্যে নির্বাচনের এই রায় বর্তমান প্রেসিডেন্টের জন্য বেশ কঠোর হতে পারে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যবর্তী নির্বাচন: বাইডেন-ট্রাম্পের ভিন্ন পরীক্ষা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখতে লাখ লাখ আমেরিকান ভোট দেবেন তাদের পছন্দের প্রার্থীদের। এবারের নির্বাচন হোয়াইট হাউজে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও তার দলের ভাগ্য নির্ধারণের পাশাপাশি আমেরিকানদের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেষ মুহূর্তে ভোটারদের চাঙা করতে চূড়ান্ত প্রচারাভিযানও চালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।যুক্তরাষ্ট্রে এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে বাইডেন ও ট্রাম্পের ব্যালট নেই। এটি শুধু কংগ্রেসের নির্বাচন। যেটির দুটি অংশের মধ্যে একটি হলো হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ এবং অপরটি সিনেট। সংসদীয় এই ভোট প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর হয়। প্রেসিডেন্টের ৪ বছরের মেয়াদের মাঝামাঝি সময়ে হয় বলে এটিকে মধ্যবর্তী মেয়াদের নির্বাচন বলা হয়। এই নির্বাচনের ফলে কংগ্রেসে সিদ্ধান্ত হবে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আইনসভা ও গভর্নরের কার্যালয় কে নিয়ন্ত্রণ করবে। প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে দুজন সিনেটর থাকেন, যারা ছয় বছর মেয়াদের জন্য হন। রিপ্রেজেনটেটিভরা দুই বছরের জন্য কাজ করেন এবং ছোট জেলাগুলোর প্রতিনিধিত্ব করেন। সূত্র: জাগো নিউজ