আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:২৪ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৮, ২০২২

ফুটবল চলে কাতারে, মানুষ মরে এখানে
ফুটবল নিয়ে চার বছর পরপর সারা দুনিয়া এককাট্টা হয়ে উৎসবে মাতে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। সারা বিশ্ব ফুটবল–জ্বরে আক্রান্ত। কার হাতে উঠবে ফিফা বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি, তা নিয়ে চলছে জল্পনাকল্পনা। তবে আমার কেবলই মনে পড়ছে আবদুল মতিনের কথা। ফেনীর দাগনভূঞার ১ নম্বর সিন্দুরপুর ইউনিয়নের এই বাসিন্দার সঙ্গে ২০১৪ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে দেখা হয়েছিল। আইসিইউতে ছিলেন ২৭ দিন। সাড়ে তিন মাস ধরে তাঁর চিকিৎসা চলেছিল। শেষ পর্যন্ত সংক্রমণ ঠেকানো যায়নি। প্রাণ বাঁচাতে তাঁর হাত-পা কেটে ফেলতে হয়েছে। প্রিয় দল আর্জেন্টিনার পতাকা টাঙাতে নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লক্ষ্মীপুর আজিম শাহ মার্কেটের তিনতলার ছাদে উঠেছিলেন মতিন। ছাদ ঘেঁষেই চলে গেছে ৩৩ হাজার ভোল্টের বিদ্যুতের তার। পতাকাটি বেঁধেছিলেন একটা লোহার রডে। রডের এক মাথায় বিদ্যুতের লাইন লেগে যায়। ছিটকে পড়ে জ্ঞান হারান তিনি। প্রতি বিশ্বকাপে মতিনের দশা নিয়ে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তরুণ–কিশোরেরা আসেন। কেউ বাড়ি ফেরেন পঙ্গু হয়ে। কেউ ফেরেন গোরস্থান বা শ্মশানে। সূত্র: প্রথম আলো

১০ মাসে মাদকের ৮৪ হাজার মামলা

সরকারের জিরো টলারেন্স এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ধারাবাহিক অভিযানের পরও ঠেকানো যাচ্ছে না মাদকের বিস্তার। সরকারের বিভিন্ন বাহিনী প্রতিদিন উদ্ধার করছে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য। গ্রেপ্তার করা হচ্ছে মাদক ব্যবসায়ী ও সেবীদের। করা হচ্ছে মামলাও।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি), পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও কোস্ট গার্ড-এই পাঁচ সংস্থার নথিপত্রে দেখা গেছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে মাদকের ঘটনায় ৮৩ হাজার ৬১১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় এক লাখ চার হাজার ১৯৫ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেই হিসাবে গড়ে প্রতি মাসে মামলা হয়েছে আট হাজার ৩৬১টি, আর আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে ১০ হাজার ৪২০ জন। এর আগে ২০২১ সালে গড়ে প্রতি মাসে সাত হাজার ৭৬৬টি মামলার বিপরীতে ১০ হাজার ১৭৯ জন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছিল। সূত্র: কালের কণ্ঠ

কুয়াশাচ্ছন্ন রাজধানী

রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের আকাশ আজ ভোর থেকে কুয়াশার চাদরে ঢাকা। শিশিরকণা মিশ্রিত ঠাণ্ডায় জবুথুব জনজীবন। ঘন কুয়াশা পড়ায় সড়কে যান চলাচল করছে কম। গাড়িচালকরা হেড লাইট জ্বালিয়ে সড়ক পাড়ি দিচ্ছেন ধীরগতিতে।রোববার সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সড়কে এমন চিত্র দেখা গেছে। রাজধানীর ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন সড়কে দেখা যায়, কুয়াশা আর ঠাণ্ডার মধ্যে ঘুম থেকে উঠেই জীবনের তাগিদে কর্মস্থলে ছুটছেন অফিসগামীরা। সকালে কুয়াশার মধ্যে রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের সংখ্যা ছিল হাতে গোনা।কোনো কোনো এলাকায় দেখা যায়, কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে গরম পোশাক শরীরের জড়িয়ে স্বাস্থ্য সচেতনরা বেরিয়ে পড়েছেন শরীরচর্চায়। সূত্র: সমকাল

আইএটিএর অভিযোগ
আটকে আছে বিদেশী এয়ারলাইনসের ২০.৮ কোটি ডলার

Nagad

কভিডের ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে বৈশ্বিক এভিয়েশন খাত। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের (আইএটিএ) তথ্য বলছে, বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতের বাজারও বর্তমানে নভেল করোনাভাইরাসের আগের অবস্থার কাছাকাছি চলে এসেছে। দেশের এভিয়েশন খাত ঘুরে দাঁড়ালেও রাজস্ব প্রত্যাবাসন নিয়ে সংকটে পড়েছে বিদেশী এয়ারলাইনসগুলো। আইএটিএর তথ্য বলছে, বাংলাদেশে বিদেশী এয়ারলাইনসগুলোর রাজস্ব আটকে থাকার পরিমাণ ২০ দশমিক ৮ কোটি ডলার। এ নিয়ে ৭ ডিসেম্বর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। এতে বলা হয়েছে, বিশ্বের যেসব দেশে বিদেশী এয়ারলাইনসগুলোর রাজস্ব আটকে আছে, সেগুলোর মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে বাংলাদেশ। এয়ারলাইনসের রাজস্ব আটকে রাখার ক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে নাইজেরিয়া ও পাকিস্তান। ডলার সংকট এবং বিদেশী মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক রাজস্ব অর্থ আটকে রেখেছে এয়ারলাইনসগুলোর—এমন অভিযোগ করছেন বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনা করা বিদেশী এয়ারলাইনসগুলোর কর্মকর্তারা। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বিষয়টি মানতে রাজি নন। তারা বলছেন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক থাকলে বিদেশী এয়ারলাইনসের রাজস্ব প্রত্যাবাসনের অনুমোদন দেয়া হচ্ছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

রেমিট্যান্স প্রেরকদের জন্য বিশেষ সুবিধাসহ বাধ্যতামূলক সঞ্চয়ী স্কিম চালুর কথা ভাবছে সরকার

দেশে ফেরত আসা অভিবাসী শ্রমিকদের একটি প্যাকেজের আওতায় নানাবিধ সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব রেখে একটি নতুন নীতির খসড়া তৈরি করছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। প্যাকেজটির আওতায় তাদের জন্য এই প্রথম বাধ্যতামূলক করা হবে বিশেষ কিছু সুবিধাযুক্ত সঞ্চয়ী স্কিম।ঞ্চয়ী স্কিমে রেমিট্যান্স প্রেরকদের আয়ের একটি অংশ রাখা হবে, তার সঙ্গে সরকার নিজেও কিছু অর্থ দেবে। দেশে আসার পর সমুদয় অর্থ সুদসহ ফেরত পাবেন তারা। প্রবাসীরা দেশে ফিরে আসার পর এই তহবিল– নতুন উদ্যোগ শুরু, ব্যাংকিং পরিষেবায় অংশগ্রহণ এবং ক্ষুদ্র ঋণের মতো উৎপাদনশীল উদ্যোগ ও ব্যবসায়িক সম্ভাবনায় কাজে লাগাতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে (টিবিএস) জানান, ‘ন্যাশনাল রিইন্টিগ্রেশন পলিসি ফর মাইগ্রেন্টস’ শীর্ষক এ নীতি প্রধানত দুটি কারণে– রেমিট্যান্স প্রবাহ শক্তিশালী করে দেশের ক্রমহ্রাসমান বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বৃদ্ধি এবং প্রবাস ফেরতদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে প্রণয়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘সেভিং স্কিমের মূল ধারণাটি হলো– রেমিট্যান্স প্রেরকরা সরকারকে তাদের আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ দেবে এবং তার সাথে সরকারও কিছু অর্থ যোগ করবে। তারা যখন দেশে ফিরবেন, তখন সুদসহ সম্পূর্ণ অঙ্কটা তারা ফেরত পাবেন’। ‘যেমন কোনো প্রবাসী যদি ১০০ টাকা রেমিট্যান্স পাঠান, আমরা সেখান থেকে ১০ টাকা নেব এবং তার সাথে আরও ৫ টাকা যোগ করব। এই ১৫ টাকা ব্যাংক হিসাবে রাখা হবে। যখন তিনি দেশে আসবেন তাকে সুদসহ এই টাকা ফেরত দেয়া হবে’। রেমিট্যান্স প্রাপ্তির ওপর ভিত্তি করে প্রবাস ফেরত ও তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে কিছু বিশেষ সুবিধা (সেটা হতে পারে বিভিন্ন অফার বা উপহার) প্যাকেজ আকারে দেওয়া হবে। অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার প্রসঙ্গে সচিব এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান মুনিরুছ সালেহীন বলেন, ‘ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে এটা নির্ধারণ করা হবে’। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

বিদেশ যাত্রা: কুমিল্লায় বছরে প্রতারিত হন ৫ হাজার মানুষ

মুদ্রার মান বিবেচনায় দ্রুত অধিক আয়ের আশায় গত বছর দুবাই পাড়ি জমান কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার জসিম উদ্দিন। সেখানে তার একটি হোটেলে কাজ করার কথা ছিল। কিন্তু বিমানবন্দরে নামার পর থেকে জসিমের কাছে সব পরিস্থিতি বদলাতে থাকে। বৈধ ভিসা না থাকায় কয়েক মাস পর আবার দেশে ফিরে আসতে হয় জসিমকে। মাঝে যে দালালদের মাধ্যমে দুবাই গিয়েছিলেন তাদের কাছে খোয়াতে হয় সাড়ে ৩ লাখ টাকা। উপজেলার বানাশুয়া গ্রামে জসিম এখন একটি মুদি দোকান চালান। যাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে বিদেশ গিয়েছিলেন তারা এখন টাকার জন্য প্রায়ই জসিমের বাড়িতে ভিড় করেন।কুমিল্লা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক দেবব্রত ঘোষের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর জেলাটি থেকে ৭০ হাজার মানুষ কাজের সন্ধানে বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। তাদের মধ্যে গড়ে ৫ হাজার জনই দালালদের আশ্রয় নেয়ায় প্রতারণার শিকার হন। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

বিদেশ যাওয়ার নিশ্চয়তা নেই বেশি টাকা দিয়েও

দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও অভিবাসন খাতে এখনো চলছে নানামুখী প্রতারণা। একদিকে দালাল চক্র, অন্যদিকে সরকারি সেবায় অব্যবস্থাপনা—সব মিলিয়ে পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন কাজের জন্য অভিবাসনে আগ্রহীরা। এমনিতেই বাংলাদেশি কর্মীদের অভিবাসন ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। তার ওপর আছে টাকা দেওয়ার পর দালাল চক্রের মাধ্যমে প্রতারিত হওয়ার শঙ্কা। এখানেই শেষ নয়, ভিন দেশে পাড়ি জমানোর পরও নানা সংকটে দিন কাটান প্রবাসী কর্মীরা। এ অবস্থায় বিদেশে কর্মসংস্থান ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে নিরাপদ অভিবাসনই এখন বাংলাদেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিবছর প্রায় ২১ লাখ মানুষ নতুন করে শ্রমবাজারে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু বিপুল এই জনগোষ্ঠীর জন্য সৃষ্টি হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ। নতুন শ্রমশক্তির মধ্যে মাত্র সাত লাখ দেশে-সূত্র: কাল বেলা।

স্বাধীনতার ৫১ বছরেও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকরী হচ্ছে না
পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের ৫১ বছর পেরিয়ে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সফলতা যেমন আছে তেমনি অনেক কিছু না পাবার হতাশাও রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। অর্থনৈতিকভাবে গত ৫১ বছরে বাংলাদেশের অগ্রগতি হলেও গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি মানুষের। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, একটি দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর হতে হলে কিছু রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও শক্তিশালী হতে হয়।উল্টো দিক থেকে বলা যায়, গণতন্ত্র কার্যকরী থাকলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও শক্তিশালী হয়।রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে যেগুলো রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করার কথা।কিছু রয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং কিছু প্রতিষ্ঠান আছে আলাদা আইনের দ্বারা গঠিত।এর মধ্যে রয়েছে নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, অডিটর জেনারেলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা আছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

গুম খুন সংস্কৃতি চালু করেন জিয়া : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে গুম-খুনের সংস্কৃতি চালু করেছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়ার আদেশ পালন করা জেলখানার জল্লাদরাও অবাক হয়ে যাচ্ছিলেন কী ঘটছে এসব। সে সময়ে সাদা মাইক্রোবাসে যাদের তুলে নিয়ে গেছে তাদের লাশও আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। এতে জাতীয় কমিটির অধিকাংশ নেতাই উপস্থিত ছিলেন। মঞ্চে দলীয় সভানেত্রীর সঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।২৪ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে জাতীয় কমিটি বৈঠকে বসে। বৈঠকে আসন্ন সম্মেলনের বাজেট পেশ করা হয় এবং যারা বিভিন্ন সাংগঠনিক অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে আবেদন করেছেন, তাদের বিষয়টিও তোলা হয়। এ ছাড়া জাতীয় কাউন্সিল সম্পর্কে জাতীয় কমিটির সদস্যদের কাছ থেকে পরামর্শ চাওয়া হয়। দীর্ঘ তিন বছর পর অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আওয়ামী লীগের আয়-ব্যয়ের হিসাব পাস করানো হয়। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে যতটা হাঁটা জরুরি

হৃদরোগের ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ কমিয়ে আনা যায় ‍যদি নিয়ম করে হাঁটা যায়। অনেকে দেশেই মৃত্যুর অন্যতম কারণ হৃদরোগ। তবে হাঁটা এই ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রিয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার প্রাক্তন পরিচালক ডা. টম ফ্রিডেন, হার্ভার্ডহেল্থ ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “এটা আশ্চর্য ওষুধগুলোর মধ্যে একটা। এখানে কোনো প্রেসক্রিপশন অনুসরণের প্রয়োজন নেই।” তবে কতটা হাঁটা এক্ষেত্রে কার্যকর? ‘হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল’য়ের সমন্বয়ে এই বিষয়ের ওপর করা গবেষণার ভিত্তিতে ডা. ফ্রিডেন বলেন, “সপ্তাহে আড়াই ঘন্টা হাঁটা- যা কেবল প্রতিদিন ২১ মিনিট। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে।” সূত্র: বিডি নিউজ