আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:৩৬ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৩, ২০২২

আসামে পুনরায় শুরু বাঙালি উচ্ছেদ, মুসলমানদের জন্মনিয়ন্ত্রণের বার্তা

পূর্ব ভারতের আসাম রাজ্যে আবার বাঙালি-অধ্যুষিত অঞ্চলে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে। উচ্ছেদ অভিযান নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের কাছে প্রতিবেদন চেয়েছে আসাম মানবাধিকার কমিশন।অন্যদিকে মুসলমান সম্প্রদায়কে জন্মনিয়ন্ত্রণ করার বার্তা দিয়েছেন রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।আসাম সরকার গত সোম ও মঙ্গলবার মধ্য আসামের নওগাঁও জেলার বটদ্রবায় প্রায় দেড় বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে দখল হয়ে যাওয়া জমি পুনরুদ্ধারে অভিযান চালায়। এক হাজার পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আসাম পুলিশ। আসামে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সরকার ক্ষমতায় আসার পর ধারাবাহিকভাবে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হচ্ছে। এই উচ্ছেদ অভিযান প্রধানত চলছে সেই সব এলাকায়, যেখানে বাস করছে বাঙালি মুসলমান সম্প্রদায়। সূত্র: প্রথম আলো

জো বাইডেনের ঘোষণা
যত দিন প্রয়োজন ইউক্রেনের পাশে থাকব

রাশিয়ার আক্রমণ শুরুর পর থেকে প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেলে হোয়াইট হাউসে তাঁর সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ‘যত দিন প্রয়োজন’ ইউক্রেনের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। চলমান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রই কিয়েভের সবচেয়ে বড় সহায়তাদাতা। এদিকে এরই মধ্যে জেলেনস্কির যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানানো ক্রেমলিন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ‘পরোক্ষভাবে যুদ্ধ’ করছে।
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তাঁর প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্রকে বেছে নেওয়াকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ মনে করা হচ্ছে। বুধবার বিকেলে তিনি হোয়াইট হাউসে পৌঁছলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁকে উষ্ণভাবে স্বাগত জানান। পরে তাঁদের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠক হয়। এরপর কিয়েভকে আরো ২০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হোয়াইট হাউস। ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষায় শক্তিশালী প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থাও দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনে মার্কিন কংগ্রেসে আইন প্রণেতাদের উদ্দেশে জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেন এখনো টিকে আছে এবং লড়ে যাচ্ছে। কখনো আত্মসমর্পণ করবে না। ’ সূত্র: কালের কণ্ঠ

মার্কিন কংগ্রেসকে জেলেনস্কি
আপনাদের সহায়তা ‘দান নয়, বিনিয়োগ’

যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেছেন রুশ হামলায় বিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। সেখানে গিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণও দিয়েছেন তিনি। এ সময় তুলে ধরেছেন যুদ্ধের বিভিন্ন দিক। যুদ্ধে টিকে থাকতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অব্যাহত আর্থিক সহায়তাও চেয়েছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, আপনাদের অর্থ কোনো সাহায্য নয়। এটা হচ্ছে বৈশ্বিক গণতন্ত্র ও নিরাপত্তায় বিনিয়োগ।ভাষণে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জোরালো করতে কংগ্রেসের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান জেলেনস্কি। তিনি রাশিয়াকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আখ্যা দিয়ে বলেন দেশটিকে অবশ্যই জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, ইউক্রেনের শহরগুলোর বিরুদ্ধে রাশিয়া সব কিছু ব্যবহার করছে। কিন্তু ইউক্রেন তার অবস্থান ধরে রাখবে ও আত্মসমর্পণ করবে না। তিনি আরও বলেন, নৃশংস যুদ্ধ চলা সত্ত্বেও ইউক্রেনবাসী এ বছর বড়দিন উদযাপন করবে। বিদ্যুৎ না থাকলেও নিজেদের প্রতি আমাদের বিশ্বাসের আলো নিভে যাবে না। ইউক্রেন নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করবে এই বলে জেলেনস্কি তার বক্তব্য শেষ করেন। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

Nagad

আন্তর্জাতিক
করোনাভাইরাসের প্রকোপ, চীনে হাসপাতালে বাড়ছে রোগী

চীনে হু হু করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছে, চীনে কোভিড-১৯-এর নতুন ঢেউয়ের আঘাতে দেশটির বিভিন্ন হাসপাতাল রোগীতে ভরে যাচ্ছে। সংস্থাটির কর্মকর্তা ডা. মাইকেল রায়ান বলেছেন, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রগুলোও (আইসিইউ) খুবই ব্যস্ত, কিন্তু চীনা কর্তৃপক্ষ রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম বলে দাবি করছেন।চীনের রাজধানী বেইজিংসহ বিভিন্ন শহরে করোনাভাইরাসের নতুন ভেরিয়েন্ট বিএফ-৭ সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। দেশটিতে গত বুধবার পর্যন্ত ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৭৬ জনের শরীরে সাব-ভ্যারিয়েন্টি শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন ৫ হাজার ২৪২ জন। ২০২০ সাল থেকে চীন তাদের জিরো কোভিড নীতি অনুযায়ী কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে এসেছে। কিন্তু কঠোর ওই নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভের পর দেশটির সরকার দুই সপ্তাহ আগে অধিকাংশ বিধিনিষেধই তুলে নিয়েছে। এরপর থেকে রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এতে বয়স্কদের মধ্যে উচ্চ মৃত্যুহারের আশঙ্কাও বাড়তে শুরু করে। সরকারি পরিসংখ্যানে জানানো হয়, চলতি সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। রোগীর এই বৃদ্ধি সত্ত্বেও চলতি সপ্তাহের পাঁচ দিনে মাত্র ৭ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে।চীনের পরিসংখ্যানগুলোতে বুধ ও বৃহস্পতিবার কোভিডে কেউ মারা যায়নি বলে জানাচ্ছে, কিন্তু দেশটিতে রোগটির প্রকৃত বিস্তার নিয়ে সন্দেহ রয়েই গেছে, জানিয়েছে বিবিসি। এসব দেখে ডব্লিউএইচওর জরুরি স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রধান ডা. রায়ান করোনাভাইরাসের সাম্প্রতিক বিস্তারের বিষয়ে চীনকে আরও তথ্য দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের ফুটবলার নিহত

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ফিলিস্তিনের ২৩ বছর বয়সী এক ফুটবলার নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হন। বৃহস্পতিবার ভোরে পশ্চিমতীরের নাবলুস শহরে ইসরায়েলি বাহিনী ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ফিলিস্তিনের চিকিৎসকদের উদ্ধৃতি দিয়ে আলজাজিরা এ খবর জানিয়েছে। দু’পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে ফুটবলার আহমেদ দারাঘমেহ গুরুতর আহত হন। তিনি পার্শ্ববর্তী তুবাস শহরের বাসিন্দা। ফিলিস্তিনের গণমাধ্যম জানায়, দারাঘমেহ পশ্চিম তীরের ফুটবল দল থাকাফি তুলকারেমের হয়ে খেলতেন। আরবি ভাষার জনপ্রিয় ফুটবল ওয়েবসাইট কুউরা চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে দারাঘমেহের নাম শীর্ষ স্থানে রেখেছে। তিনি এ মৌসুমে ছয় গোল দিয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যমটি জানায়, এ ফুটবলার আদৌ সংঘর্ষে অংশ নিয়েছিলেন কিনা, তা পরিস্কার নয়। সূত্র সমকাল

নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের নিরাপদ টেকসই ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের আহ্বান

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো মিয়ানমার পরিস্থিতি বিষয়ক একটি প্রস্তাব (রেজুলেশন) বৃহস্পতিবার গৃহীত হয়েছে।এতে মিয়ানমারের বিদ্যমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, জরুরি অবস্থা, বন্দি মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের বিষয়টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদ রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণগুলো চিহ্নিত করে তাদের নিরাপদ, টেকসই ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবসনে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়। প্রস্তাবটির ওপর ভোট আহ্বান করা হলে তা ১২-০ ভোটে অনুমোদিত হয়। ভোটাভুটি পর্বে এই প্রস্তাবনার বিপক্ষে কোনো সদস্য ভোট অথবা ভেটো প্রদান করেনি। চীন, ভারত ও রাশিয়া ভোটদানে বিরত ছিল। ভোটদান শেষে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফ্রান্স, মেক্সিকো, গ্যাবন এবং নরওয়ে তাদের বক্তব্যে প্রস্তাবটিতে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার প্রশংসা করে। তারা এ সমস্যা সমাধানে নিরাপত্তা পরিষদের জোরালো ভূমিকার দাবি জানান। সূত্র; যুগান্তর

ই-ফুয়েল উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে পোরশে

জলবায়ু নিরপেক্ষ ই-ফুয়েল উৎপাদনে ঝুঁকছে পোরশেসহ বিখ্যাত বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। লক্ষ্য হলো, প্রচলিত ইন্টারনাল কমবাসশন ইঞ্জিনের গাড়িতে গ্যাসোলিনের বদলে এ জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো। ই-ফুয়েল মূলত এক ধরনের সিনথেটিক মিথানল, যা পানি, হাইড্রোজেন এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের মিশেলে একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি হয়। জার্মানির ফক্সওয়াগনের মালিকানাধীন পোরশে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিকল্প এ জ্বালানির বাণিজ্যিক উৎপাদনে এরই মধ্যে চিলিতে একটি কারখানা স্থাপন করা হয়েছে। পাইলট প্রকল্প হিসেবে সেখানে উৎপাদন শুরু হলেও পোরশের পরিকল্পনা হলো এ কারখানা থেকে লাখ লাখ গ্যালন ই-ফুয়েল উৎপাদন করা।প্রাথমিকভাবে মোটর স্পোর্টস এবং পারফরম্যান্স এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারগুলোয় এ জ্বালানি ব্যবহারের কথা ভাবা হচ্ছে। পরবর্তী বছরগুলোয় ধীরে ধীরে অন্যান্য ক্ষেত্রে ই-ফুয়েলের ব্যবহার বাড়ানো হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ের পরিকল্পনা হলো এসব ই-ফুয়েল তেল কোম্পানি ও অন্যান্য পরিবেশকদের কাছে বিক্রি করা। পোরশের পাইলট প্রকল্পে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার লিটার ই-ফুয়েল উৎপাদনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। দুই বছর পরে এ উৎপাদন ৫৫ কোটি লিটারে উন্নীতের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ২০২০ সালে চিলির কারখানাটির কথা জানায় পোরশে। সেখানে ২ কোটি ৪০ লাখ ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে উন্নয়নের ঘোষণা দেয়া হয়। এ কারখানার সঙ্গে অংশীদার হিসেবে রয়েছে চিলির পরিচালন প্রতিষ্ঠান হাইলি ইনোভেটিভ ফুয়েলস, সিমেন্স রিনিউয়েবল এনার্জিসহ বিভিন্ন কোম্পানি। সূত্র: বণিক বার্তা।

জেলেনস্কির যুক্তরাষ্ট্র সফর: রিপাবলিকানরা ভবিষ্যৎ সহায়তায় ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে আগ্রহী নয়

বুধবার যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি। আশা করেছিলেন, মার্কিন নীতিনির্ধারকদের নির্দলীয় সমর্থন, যাতে তারা ইউক্রেনকে রক্ষায় বিপুল সহায়তার অনুমোদন অব্যাহত রাখেন। খবর পলিটিকোর-যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনেই এপর্যন্ত রুশ আগ্রাসন প্রতিরোধ করতে পারছে ইউক্রেন। দেশটির আইনপ্রণেতাদের কাছে তাই জেলেনস্কির প্রত্যাশা বিপুল। মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া ভাষণেও তিনি এটি অব্যাহত রাখা এবং আরও বৃদ্ধির অনুরোধ করেন। জেলেনস্কির ভাষণকে দাঁড়িয়ে সম্মান জানান রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেট দুই শিবিরের আইনপ্রণেতারাই। পান সজোর করতালি। আপাতদৃশ্যে এটি উষ্ণ অভিবাদন হলেও, কংগ্রেসের পরবর্তী অধিবেশন যখন শুরু হবে তখন ইউক্রেনের প্রতি বড় অঙ্কের সহায়তা অনুমোদনে রাজি নন অনেক রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা। এদের মধ্যে দলটির এমন প্রভাবশালীরাও আছেন, যারা নতুন বছরের অধিবেশনে প্রতিনিধি পরিষদে (কংগ্রেস) নেতৃত্বমূলক পদে থাকবেন। সহায়তার বড় প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পক্ষেও নন তারা। ২০২০ সালের জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় ডেমোক্রেট দল। কিন্তু, মধ্যবর্তী নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে রিপাবলিকানদের। নতুন কংগ্রেস জানুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করবে। তখন তাদের হাতেই থাকবে পার্লামেন্টের এই কক্ষের নিয়ন্ত্রণ। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

ভিয়েনা কনভেনশন কী? দ্বিপক্ষীয় কূটনীতিতে এটির গুরুত্ব কী?

বাংলাদেশে সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের নানা মন্তব্য ও কর্মকান্ড নিয়ে রাজনীতি ও কুটনৈতিক মহলে নানা আলোচনা চলছে। গত নভেম্বরে বাংলাদেশের ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোট দেয়া নিয়ে মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি তার বক্তব্যে গত নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তির প্রসঙ্গটি এনেছিলেন।ভিয়েনা কনভেনশন কী ?অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় সম্পন্ন হওয়া যেকোন চুক্তিই ভিয়েনা কনভেনশন হিসেবে পরিচিত হতে পারে।তবে কূটনীতিকদের আচরণ বিষয়ে যে চুক্তিটি ১৯৬১ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণে সই করা হয়েছিল সেটি ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপলোম্যাটিক রিলেশন হিসেবে পরিচিত।
এই কনভেনশনে মোট ৫৩টি আর্টিকেল বা ধারা রয়েছে।এই চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল কিছু নিয়ম-নীতি এবং সেগুলো অনুসরণের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়ন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

রাশিয়া যুদ্ধের অবসান চায়: পুতিন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেইনে যুদ্ধের অবসান চায় তার দেশ। আর সব সশস্ত্র সংঘাতই শেষ হয় কূটনৈতিক আলোচনার মধ্য দিয়ে। তিনি বলেন, “সামরিক সংঘাতের চলন্ত চাকা ঘোরানো আমাদের লক্ষ্য নয়। বরং যুদ্ধ শেষ করাটাই লক্ষ্য। আমরা এ যুদ্ধ শেষ করার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাব। তা যত তাড়াতাড়ি হয় সেটি অবশ্যই মঙ্গল। ইউক্রেইনের প্রেসিডে ন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির যুক্তরাষ্ট্র সফরের পরদিন বৃহস্পতিবার পুতিন সাংবাদিকদের বলেছেন, “আমি বহুবার বলেছি: বৈরিতা বেড়ে গেলে তা অহেতুক ক্ষয়ক্ষতি ডেকে আনে।”রাশিয়া লাগাতার বলে আসছে তারা আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত রেখেছে। কিন্তু ইউক্রেইন এবং যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি নিয়ে সন্দিহান। তাদের ধারণা, ইউক্রেইনে ১০ মাসের যুদ্ধে কয়েকদফায় পরাজয় এবং পিছু হটার পর রাশিয়া আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে চাইছে।রাশিয়া বলছে, ইউক্রেইন আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। আর কিইভ বলছে, রাশিয়াকে হামলা বন্ধ করতে হবে এবং তাদের ভূখন্ড ছেড়ে দিতে হবে। সূত্র: বিডি নিউজ