আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ২৫, ২০২৩

‘অফিসে এসে কাজ করা বাধ্যতামূলক’, রাত আড়াইটায় টুইটার কর্মীদের মেইল ইলন মাস্কের
গতবছর টুইটারের সিইও হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে কোম্পানিটিতে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচিত হয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। এবার রাত আড়াইটায় টুইটার কর্মীদের মেইল করে রিমোট অফিস নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন তিনি। খবর বিজনেস ইনসাইডারের। গত বৃহস্পতিবার রাতে সিইও মাস্ক মেইলটি পাঠিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন টুইটারের ম্যানেজিং ইডিটর জো শিফার। তিনি বলেন, “মাস্ক রাতে মেইল করে কর্মীদের জানান, রিমোট অফিস করার সুযোগ নেই। অফিসে এসে কাজ করা বাধ্যতামূলক।”মূলত মেইলটির মাধ্যমে কর্মীদেরকে টুইটারের রিমোট অফিস নিয়ে বর্তমান পলিসি আরেকবার মনে করিয়ে দিলেন টেসলা প্রতিষ্ঠাতা।প্ল্যাটফর্মারের ম্যানেজিং এডিটর জো শিফারের টুইট অনুযায়ী, গত বুধবার কোম্পানিটির সান ফ্রান্সিসকোর অফিস প্রায় অর্ধেক কর্মীশুন্য ছিল। তবে এর পেছনে রিমোট অফিস করাই একমাত্র কারণ নয়। গত অক্টোবরে মাস্ক টুইটারের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর প্রায় ১৩০০ কর্মী ছাঁটাই করেছেন। তাই কোম্পানিটির কর্মী সংখ্যা এমনিতেও কমে এসেছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে চীনে যাচ্ছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী

চীন সফরে যাচ্ছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানসেজ। আগামী সপ্তাহে এ সফরের সময় তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এ সময় ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন এ দুই নেতা। গত বৃহস্পতিবার পেদ্রো সানসেজ তাঁর এই চীন সফরের কথা নিজেই সাংবাদিকদের জানান। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উপায় নিয়ে সফরকালে তিনি সি চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করবেন।ব্রাসেলসে পেদ্রো সানজেস বলেন, ‘আমরা (তিনি ও সি চিন পিং) ইউক্রেন সম্পর্কে কথা বলব। ইউক্রেনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একটি স্থিতিশীল ও টেকসই শান্তির নিশ্চয়তা দিতে পারা।’সি চিন পিংয়ের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে বেইজিংয়ে যাচ্ছেন পেদ্রো সানসেজ। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সম্প্রতি মস্কো সফর করে ফিরেছেন। ইউক্রেনে শান্তি ফেরাতে তিনি ১২ দফার প্রস্তাব দিয়েছেন। চীনা এ শান্তি প্রস্তাবকে ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের ভিত্তি বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সূত্র: প্রথম আলো

চাপের মুখে পড়ে আপসের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

ইসরায়েলের সরকার বিচার বিভাগের ‘সংস্কার’-এর নামে দেশটির গণতান্ত্রিক কাঠামো দুর্বল করার চেষ্টা করছে, এমন অভিযোগে পুরো ইসরায়েলজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ আরও তীব্র হচ্ছে৷বিক্ষোভকারীদের দাবি, বাস্তবে রাজনীতিকদের হাতে আদালতের তুলনায় বেশি ক্ষমতা তুলে দিতে বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু এমন বিতর্কিত পদক্ষেপ নিচ্ছেন৷ কারণ, প্রধানমন্ত্রী ও তার মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য তদন্ত ও শাস্তি এড়াতে এমন হাতিয়ার দিয়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছেন৷উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবারই সংসদে বিতর্কিত একটি আইন অনুমোদিত হয়েছে, যার আওতায় কোনো প্রধানমন্ত্রীকে পদের অযোগ্য ঘোষণা করতে শর্তগুলো আরও কঠিন করা হয়েছে৷ বিরোধী পক্ষের শীর্ষ নেতা ইয়াইর লাপিদ সেই পদক্ষেপকে নেতানিয়াহুকে নিজ পদ রক্ষার ‘ব্যক্তিগত আইন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন৷তিনি নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে ‘দায়িত্বশীল’ ব্যক্তিদের উদ্দেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানান৷ সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ।

মিত্রদের নিয়ে জেলেনস্কির হতাশা

Nagad

ইউরোপীয় নেতাদের বিরুদ্ধে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, আধুুনিক যুদ্ধবিমানসহ কার্যকর অস্ত্র সরবরাহে দেরি করার অভিযোগ করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, এ জন্য যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হতে পারে। এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি এ মনোভাব প্রকাশ করেন। তাঁর শব্দচয়ন ও কথার ধরনে স্পষ্ট হতাশা প্রকাশ পেয়েছে বলেই মত পর্যবেক্ষকদের। চলন্ত ট্রেনে ধারণ করা ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, ক্ষেপণাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান সরবরাহের সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করছে ইউরোপীয়রা। তারা ইউক্রেনকে ইইউর সদস্য করতেও দেরি করছে।বার্তায় ইউরোপীয় মিত্রদের কাছে জেলেনস্কি আরো অস্ত্র চেয়েছেন। আধুনিক এসব অস্ত্র দ্রুততর সময়ে সরবরাহের পাশাপাশি রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরো কঠোর করার আহ্বানও জানান তিনি। অন্যথায় যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হবে বলে সতর্ক করেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট।জেলেনস্কি বলেন, ‘এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে দমানোর পদক্ষেপ নেওয়ার দায়িত্ব ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)। যদি ইউরোপ দেরি করে (অস্ত্র সরবরাহে) তাহলে শত্রুরা পুনর্গঠিত হয়ে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে পারবে। তা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা এখন আপনাদের হাতে রয়েছে।’ সূত্র: কালের কণ্ঠ

মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে
ভারত, চীন, মেক্সিকো, ফিলিপাইন, মিসরসহ অনেক দেশেরই অন্যতম রেমিট্যান্স উৎস মধ্যপ্রাচ্য। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সমীক্ষা অনুসারে, মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত অভিবাসী শ্রমিকের চারজনের মধ্যে তিনজনই মনে করছেন আগামী ১২ মাসে পরিবার-পরিজনের কাছে আরো বেশি রেমিট্যান্স পাঠাতে হবে তাদের। চলমান মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতির জের ধরে পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধির কারণে আগের তুলনায় বেশি অর্থ প্রেরণের বিষয়টি বিবেচনায় নিচ্ছে তারা। খবর দ্য ন্যাশনাল।ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের তথ্যানুসারে, মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত ৬৬ শতাংশ গ্রাহকই মাসে এক বা একাধিকবার অর্থ প্রেরণ অথবা গ্রহণ করেন। পেপ্যালের পর ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থ লেনদেনকারী সংস্থা। জরিপের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ উত্তরদাতা জানান, উচ্চজীবনযাত্রার ব্যয়ের মতো অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জে আগের বছরের তুলনায় তারা বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন। এদিকে অর্থগ্রহণ করেন, এমন ৭৯ শতাংশ গ্রাহক জানিয়েছেন তাদের আরো অর্থের প্রয়োজন।গত ৩১ অক্টোবর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২০টি দেশের ৩০ হাজার ৬০০ জন গ্রাহকের ওপর জরিপটি পরিচালিত হয়। এ প্রসঙ্গে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট জিন ক্লদ ফারাহ বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিগুলো মহামারী-পরবর্তী পুনরুদ্ধারের দিকে অগ্রসর হওয়ায় আমরা সবাই অনেকটা স্বস্তি অনুভব করেছি। তবে সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে আরো চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে।’ সূত্র: বণিক বার্তা।

আলোচনায় পুতিনের গ্রেফতার
ইউক্রেনে পুতিনের সেনা যুদ্ধাপরাধ করেছে, এই অভিযোগ জানিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা হয়েছিল। সম্প্রতি আদালত সেই মামলার রায় ঘোষণা করেছে। যুদ্ধের জন্য এবং যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর দায়ে পুতিনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত রাশিয়া। দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ও পুতিনের ঘনিষ্ঠ দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছেন, পৃথিবীর কোনো দেশে রাশিয়ার প্রধান গেলে তাকে যদি গ্রেফতার করা হয় তাহলে রাশিয়া সে দেশের বিরুদ্ধে পুরোদস্তুর যুদ্ধ ঘোষণা করবে। তিনি টেলিগ্রামে প্রকাশিত এক ভিডিওবার্তায় বিষয়টির উদাহরণ হিসেবে জার্মানির কথা তুলে বলেন, ধরা যাক পুতিন জার্মানি গেলেন এবং সেখানে তাকে গ্রেফতার করা হলো। সেক্ষেত্রে রাশিয়ার সব মিসাইল বার্লিনের পার্লামেন্ট লক্ষ্য করে ছোড়া হবে। বার্লিনকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হবে।। এদিকে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ের পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন এরই মধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে, যদি পুতিন ইইউভুক্ত কোনো দেশ সফর করতে যায়, তাহলে সে দেশ তাকে গ্রেফতার করবে। অবশ্য ইইউভুক্ত দেশ হাঙ্গেরি জানিয়ে দিয়েছে, পুতিনকে গ্রেফতারের কোনো পরিকল্পনা নেই এবং পুতিন যদি হাঙ্গেরি সফরে যান তাহলে তাকে গ্রেফতার করা হবে না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

বিজেপির চাপে বিরোধীরা পাশাপাশি

ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির দমনমূলক নীতির চাপে পড়ছে বিরোধী দল কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেস, আমআদমি পার্টিও সাম্প্রতিক সময়ে রাষ্ট্রীয় সংস্থার চাপে পড়ছে বিজেপির রোষে। সর্বশেষ রাহুল গান্ধীর কারাদণ্ড ও লোকসভায় তার সদস্যপদ বাতিল যেন সব সীমা ছাড়িয়ে গেল। তবে বিজেপির এই প্রবল চাপ একদিকে শাপে বর হয়ে দেখা দিল ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে। রাজনৈতিক বিরোধ ভুলে রাহুল ইস্যুতে অনেকটাই একাট্টা বিজেপিরবিরোধীরা। তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিক্ততা ভুলে কার্যত রাহুলের পাশে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল শুক্রবার এক টুইট বার্তায় মমতা বলেছেন, ‘যেখানে অপরাধের ইতিহাস থাকা বিজেপির নেতারা মন্ত্রিসভায় জায়গা পাচ্ছেন, সেখানে বিরোধী নেতাদের বরখাস্ত করা হচ্ছে ভাষণ দেওয়ার অপরাধে। এ ঘটনায় আজ গণতন্ত্র নতুন নীচতায় পৌঁছাল।’শুক্রবারই কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে মোদিবিরোধী ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে এ নিয়ে দেশজুড়ে তীব্র আন্দোলন করার আহ্বান জানান। কংগ্রেস নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন, রাহুলের বিরুদ্ধে বিজেপির দমনমূলক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এদিকে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণার পরপরই গত বৃহস্পতিবার আমআদমি পার্টির প্রধান ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মোদি সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন। তার অভিযোগ, গুজরাট ও কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছে যে বিজেপি, তারা অ-বিজেপি দল ও তার নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা করে চুপ করানোর ষড়যন্ত্র করছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

আদালতে ঝুলছে রাহুলের ভাগ্য
ছাড়লেন সরকারি বাংলো

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্যের শাস্তি ঘোষণার পরদিনই সংসদ-সদস্য পদ হারালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। বৃহস্পতিবার ওই রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি জামিনে মুক্তি দিয়ে ৩০ দিনের মধ্যে উচ্চতর আদালতে (হাইকোর্ট) আপিল করার অনুমতি দেন গুজরাটের সুরাট আদালত। ওই রায়ের জেরেই শুক্রবার লোকসভা থেকে রাহুলকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। এরপর সন্ধ্যায় মা সোনিয়া গান্ধীকে নিয়ে সরকারি বাংলো ছাড়েন রাহুল। এখন প্রশ্ন হলো-এর শেষ কোথায়? কী হবে রাহুলের পরিণতি? তিনি কি পরবর্তী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন? তা নিয়ে আসছে নানান প্রশ্ন। রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যাম, ভক্ত-সমর্থকদের নানামুখী এসব জিজ্ঞাসার সব উত্তর ঝুলে আছে এখন আদালতের কাছে। আদালতের হাতেই ঝুলছে রাহুল গান্ধীর ভাগ্য। রাহুলকে এখন করতে হবে আপিল যুদ্ধ। এই নেতার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ফৌজদারি মানহানির মামলায় সাজা বাতিল করতে উচ্চ আদালতে (গুজরাট হাইকোর্ট) নিজের পক্ষে রায় আনা। দেশটির আইন অনুসারে, সাধারণত একজন এমপির অযোগ্যতা প্রত্যাহার করা যায় যদি উচ্চ আদালত দোষী সাব্যস্ত হওয়ার ওপর তার স্থগিতাদেশ দেয়। জনপ্রতিনিধি আইন, ১৯৫১ এর ৮(৩) ধারা অনুসারে, যে ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হন এবং কমপক্ষে দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন তাহলে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার তারিখ থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে। তার মুক্তির পর আরও ছয় বছরের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। রাহুল কি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে লড়তে পারবেন? যদি নির্বাচনের আগে উচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ততা স্থগিত বা বাতিল না করেন তবে রাহুল ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না পারার ঝুঁকিতে আছেন। আরপি আইন অনুসারে, পরবর্তী আট বছরের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। ২০১৯ সালে, রাহুল কেরালার ওয়েনাদ কেন্দ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সূত্র: যুগান্তর

ফ্রান্সে পেনশন নিয়ে জনরোষ যেভাবে বাড়ছে

ফ্রান্সে পেনশন পদ্ধতিতে আনা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে লাগাতার প্রতিবাদ ক্রমেই সহিংস হয়ে উঠছে। বিক্ষোভের সময় বহু জায়গায় অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বোর্দো শহরের ঐতিহাসিক পৌর ভবনের দরজায় আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার নবম দিনের বিক্ষোভে দশ লাখ মানুষ অংশ নেয়। তবে ট্রেড ইউনিয়নগুলো বলছে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে ৩৫ লাখ মানুষ।ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেরাল্ড ডারমানিন বলেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ৪৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর ৪৪১ জন সদস্য আহত হয়েছে। বেশ কিছু শহরে দাঙ্গা পুলিশের ছোঁড়া স্টান গ্রেনেডে আহত হয়েছে বেশ কিছু বিক্ষোভকারীও।বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু কিছু বিক্ষোভ মিছিল শান্তিপূর্ণ হলেও প্যারিস ও বোর্দোসহ আরও কয়েকটি শহরে মিছিলের বাইরে সহিংসতা হয়েছে। ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজধানী প্যারিসের রাস্তাতেই ৯০৩টি অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সূত্র: সমকাল

ফ্রান্সে পেনশন নিয়ে জনরোষ যেভাবে বাড়ছে

ফ্রান্সে পেনশন পদ্ধতিতে আনা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে লাগাতার প্রতিবাদ ক্রমেই সহিংস হয়ে উঠছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নবম দিনের বিক্ষোভে দশ লাখ মানুষ অংশ নিয়েছে বলে জানিয়েছে ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে ট্রেড ইউনিয়নগুলো বলছে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে ৩৫ লাখ মানুষ। বিক্ষোভের সময় গতকাল বহু জায়গায় অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটেছে। বোর্দো শহরের ঐতিহাসিক পৌর ভবনের দরজায় আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়েছে।ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেরাল্ড ডারমানিন বলেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ৪৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর ৪৪১ জন সদস্য আহত হয়েছে।
বেশ কিছু শহরে দাঙ্গা পুলিশের ছোঁড়া স্টান গ্রেনেডে আহত হয়েছে বেশ কিছু বিক্ষোভকারীও।কিছু কিছু বিক্ষোভ মিছিল শান্তিপূর্ণ হলেও প্যারিস ও বোর্দোসহ আরও কয়েকটি শহরে মিছিলের বাইরে সহিংসতা হয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।