আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৩৫ পূর্বাহ্ণ, জুন ৮, ২০২৩

সিপিডি ও নাগরিক প্ল্যাটফর্মের সংলাপ
রাজনৈতিক উপাদান বিবর্জিত আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় তৈরি এবারের বাজেট
এসডিজি বাস্তবায়নে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্ম এবং সিপিডির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছেন সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘এবারের বাজেটে নির্বাচনের বাজেট হয়নি। রাজনৈতিক উপাদানবিবর্জিত আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এ বাজেট তৈরি করা হয়েছে।’ এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম এবং সিপিডির যৌথভাবে আয়োজিত গতকাল বুধবার ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: অসুবিধাগ্রস্ত মানুষগুলো কী পেল?’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন।রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় এই আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোরগ্রুপ সদস্য ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘এবারের বাজেটে নির্বাচনের বাজেট হয়নি। রাজনৈতিক উপাদানবিবর্জিত আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এ বাজেট তৈরি করা হয়েছে।’এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম এবং সিপিডির যৌথভাবে আয়োজিত গতকাল বুধবার ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: অসুবিধাগ্রস্ত মানুষগুলো কী পেল?’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন। রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় এই আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোরগ্রুপ সদস্য ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল।সূত্র: প্রথমে আলো

বিএনপি নির্বাচনে এলে সংলাপে বসবে আ. লীগ
বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিলে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। এর আগে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে চায় না ক্ষমতাসীনরা। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা কালের কণ্ঠকে এমন তথ্য জানিয়েছেন।দলীয় সূত্র জানায়, নির্বাচন বিষয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে নানা মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ চলছে।
আপাতত আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনায় বসার সম্ভাবনা নেই। গত মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানানোয় অসন্তুষ্ট হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্যকে এলোমেলো বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ একজন নেতা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা গায়ে পড়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাব না। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এইচডিএমের জরিপ
সওজের ভাঙাচোরা সড়ক ২,১৫২ কিলোমিটার

দেশের প্রধান মহাসড়ক সম্প্রসারণ, উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)। জাতীয়, আঞ্চলিক আর জেলা সড়ক মিলিয়ে সংস্থাটির নেটওয়ার্কভুক্ত সড়কের পরিমাণ ২২ হাজার ৪৭৬ কিলোমিটার। এর মধ্যে ২০ হাজার ৫২৩ কিলোমিটার অংশে গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত জরিপ চালানো হয়েছে। হাইওয়ে ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট মডেল (এইচডিএম-৪) সফটওয়্যারের মাধ্যমে করা জরিপ থেকে জানা যায়, ভাঙাচোরা অবস্থায় রয়েছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ বা ২ হাজার ১৫২ কিলোমিটার সড়ক। এর মধ্যে ৩৭৭ কিলোমিটারের বেশি সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। সওজ প্রতি বছরই এইচডিএমের জরিপ প্রকাশ করে। এবারের জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে ৬ জুন। গত বছরের জরিপ প্রতিবেদনে দেশে ভাঙাচোরা সড়কের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৩৬ শতাংশ। সে হিসাবে চলতি বছর সওজের ভাঙাচোরা সড়কের পরিমাণ সামান্য বেড়েছে। ভাঙাচোরা এসব সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছর ৯ হাজার ৪৭৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। সূত্র: বণিক বার্তা ।

বিদ্যুৎ সংকটের নেপথ্যে ভুল নীতি, অব্যবস্থাপনা
নজিরবিহীন টানা তাপপ্রবাহে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। বিদ্যুতের চাহিদা এখন ১৬ হাজার মেগাওয়াট। যদিও প্রকৃত চাহিদা এর চেয়ে বেশি। বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে ২৩ হাজার ৩৭০ মেগাওয়াট। অর্থাৎ চাহিদার চেয়ে উৎপাদনের ক্ষমতা ৩২ শতাংশ বেশি। এরপরও দেশজুড়ে ভয়াবহ লোডশেডিং কেন– এ প্রশ্ন এখন ঘরে-বাইরে। গ্রামে ১০-১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। ঘাটতি ৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, ডলার সংকটে জ্বালানি (তেল, গ্যাস ও কয়লা) আমদানি বাধাগ্রস্ত হওয়ায় চাহিদা অনুসারে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। গ্যাস, কয়লা ও ফার্নেস আমদানি এবং বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিল বাবদ বর্তমানে ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ৪০ হাজার কোটি টাকা বকেয়া পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা ডলার সংকট ছাড়াও বর্তমান সংকটের পেছনে সমন্বয়হীনতা, অব্যবস্থাপনা ও ভুল নীতিকে দায়ী করছেন। তাঁরা বলছেন, সময় মতো ডলার ছাড় না করায় বর্তমান জ্বালানি সংকট হয়েছে। এখন চাপে পড়ে ঠিকই ডলার ছাড় করা হচ্ছে। কিন্তু যথাযথ সময়ে বিল পরিশোধ করলে কয়লা বা অন্যান্য জ্বালানি সংকট হতো না। চাহিদা অনুপাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হতো। এছাড়া অতিরিক্ত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন, দেশীয় উৎসের চেয়ে আমদানিনির্ভর জ্বালানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতো উদ্যোগ এ খাতের ব্যয় অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন ঘন ঘন দাম বাড়িয়ে এবং ভর্তুকি দিয়েও চাপ সামলানো কঠিন হয়ে পড়েছে। সূত্র: সমকাল

Nagad

প্রচারণায় সরগরম চার সিটি
তিন দিন পরই ভোট বরিশাল খুলনায়। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি ছুটে বেড়াচ্ছেন প্রার্থীরা। শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও নানা সমীকরণে শঙ্কা কাটছে না ক্ষমতাসীন শিবিরে। প্রচারণায় ঘাম ঝরাচ্ছেন রাজশাহী সিলেটের প্রার্থীরাও

বরিশাল সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের খোকন সেরনিয়াবাত ৩৫ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। এতে নতুন ও জনবান্ধব বরিশাল নগরী বিনির্মাণ, হোল্ডিং ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়নের অঙ্গীকার করেছেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা ও প্রশাসনের অপতৎপরতার অভিযোগ করেছেন। খোকন সেরনিয়াবাত গতকাল নগরীর বগুড়া রোডের ক্রাউন কনভেনশন হলে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। এতে অগ্রাধীকার দেওয়া হয়েছে, জনবান্ধব নগরী বিনির্মাণ, অযৌক্তিক হোল্ডিং ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়ন ও কর ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনায়ন, ট্রেড লাইসেন্স সহজীকরণকে। এ ছাড়া অনলাইন সেবা চালু, বাড়ির প্ল্যান অনুমোদন সহজীকরণ ও ভীতিমুক্ত, খাল খননে বিশেষ উদ্যোগ, বর্ধিত এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ, বিশুদ্ধ পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, ‘জনতার মখোমুখি মেয়র’ শীর্ষক নিয়মিত মতবিনিময়, সিটি করপোরেশন দুর্নীতিমুক্ত, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিত, অসাম্প্রদায়িক নগরী প্রতিষ্ঠা, তরুণদের জন্য আইটি নগরী প্রতিষ্ঠাসহ ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে তিনি গুরুত্ব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

লোডশেডিংয়ে নাকাল দেশ

একদিকে তীব্র গরম, অন্যদিকে ঘন ঘন লোডশেডিং। এতে সারা দেশে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কোথাও কোথাও ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। কাজ শেষে বাসায় ফিরে একটু বিশ্রাম বা শান্তিতে ঘুমানোরও জো নেই। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের কষ্ট সবচেয়ে বেশি।কেউ কেউ আইপিএস বা জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুতের অভাব মেটালেও দুর্মূল্যের বাজারে গরিব-খেটেখাওয়া মানুষের পক্ষে মোমবাতি জোগাড় করাই কষ্টসাধ্য। বিদ্যুৎ সংকটে বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে লোকসানের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে প্রচণ্ড গরমে হিটস্ট্রোক, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগবালাই দেখা দিয়েছে।মঙ্গলবার কুমিল্লার দাউদকান্দিতে দাবদাহে অসুস্থ হয়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। চাঁদপুরে হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন আরও এক নারী। বুধবার কুমিল্লা, চাটখিল ও ফুলবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অসুস্থ হয়েছেন অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী। এদিন দুপুর পর্যন্ত ঠাকুরগাঁও আড়াইশ শয্যা হাসপাতালে গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্তত ৭০০ জন ভর্তি হয়েছেন। ব্যুরো ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) : উপজেলায় ছোট-বড় প্রায় দুই হাজার শিল্প-কারখানা রয়েছে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে এসব কারখানার উৎপাদন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এতে লোকসানের মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। গোলাকান্দাইল এলাকার জুনায়েত ফ্যাশন গার্মেন্টের মালিক ইমরান হোসেন বলেন, আমার কারখানায় টি-শার্ট তৈরি হয়। কারখানাটি বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল। সূত্র: যুগান্তর

অর্থনীতির সার্বিক স্থিতিশীলতার জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি টাকার দুর্বল মান

ডলারের বিপরীতে টাকার মান আর এক টাকা কমলে আগামী অর্থবছর শুধু বিদ্যুৎখাতেই সরকারের ভর্তুকি বাবদ ব্যয় ৪৭৩.৬ কোটি টাকা বেড়ে যাবে। শুধু ডলারের বিপরীতে টাকার মান ১০ শতাংশ কমলেই ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারি ও সরকারি গ্যারান্টিযুক্ত ঋণের পরিমাণ ৩,৮০০ কোটি টাকা বেড়ে যাবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রক্ষেপণে বলা হয়েছে।এসব উদাহরণ তুলে ধরে একটি নথিতে টাকার অবমূল্যায়নকে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য মধ্যমেয়াদে (আগামী ৩ বছর) সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে অর্থমন্ত্রণালয়। কারণ, এটি মূল্যস্ফীতি উস্কে দিয়ে শুধু জনগণকেই ভোগাচ্ছে না, টাকার অবমূল্যায়নে আরো আর্থিক চাপ বাড়ছে সরকারেরও। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, ক্রমে দুর্বল হয়ে চলা টাকার মান – কীভাবে ভর্তুকিতে সরকারের সার্বিক ব্যয় বাড়াবে, ঋণ পরিশোধ ও প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচের চাপ বাড়াবে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

‘নীরব এলাকা’ আর কবে নীরব হবে
কথা ছিল সচিবালয় ও আশেপাশের এলাকাকে ‘নীরব’ করে হাত দেওয়া হবে নগরীর অন্য এলাকায়। প্রাধান্য পাবে হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, এমন এলাকা। কিন্তু ‘বিসমিল্লায় গলদে’ আটকে গেছে বাকি সব কাজ। সাড়ে তিন বছর আগে সচিবালয়ের চারপাশকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা করেও তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি সরকার। ওই এলাকায় হর্ন বাজানো নিষেধ থাকলেও কেউ তা মানেন না, আসলে জানেই না বেশিরভার মানুষ। সেখানকার শব্দ দূষণের মাত্রা আগের মতই থেকে গেছে। কয়েক দফা ভ্রাম্যমাণ আদালত চালিয়েও সুফল মেলেনি। তীব্র শব্দ দূষণের এই নগরের বাসিন্দাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে এই এলাকাটিকে ‘নীরব করে’ পরে ধাপে ধাপে নগরের অন্য এলাকাকেও একই ব্যবস্থাপনার আওতায় আনার পরিকল্পনা ছিল। কথা ছিল হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে– এমন এলাকাগুলোতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।কিন্তু ‘বিসমিল্লায় গলদে’ আটকে গেছে বাকি সব কাজ। এখন সরকার শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা সংশোধন করে হর্ন বাজানোর শাস্তি বাড়ানোর চিন্তা করছে। ২০১৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর সচিবালয় এলাকাকে ‘নীবর’ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করে এর চারপাশের সড়কে হর্ন বাজানো নিষিদ্ধ করা হয়। সূত্র: বিডি নিউজ

এবার বিএনপিকে সংলাপ চাপ
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করতে ঘুরেফিরে সংলাপের বিষয়টি আসছে। ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে প্রভাবশালী যেসব দেশ বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় তারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের বারবার সংলাপের রাস্তা বাতলেছেন। সেই রাস্তায় না চলে দফায় দফায় অনীহা দেখিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। হঠাৎ গত মঙ্গলবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের জনসভা থেকে বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমুর জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সংলাপে বসা সংক্রান্ত বক্তব্য ঘিরে আবার আলোচনায় এসেছে বিষয়টি। অবশ্য এ প্রস্তাব বিএনপির প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন ক্ষমতাসীন দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আমুর মাধ্যমে আসা প্রস্তাবটি হাওয়া থেকে আসেনি। এটা যুক্তরাষ্ট্রকে এড়িয়ে তৃতীয়পক্ষকে সামনে এনে দায় এড়ানোর এক ধরনের কৌশল হতে পারে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সংলাপ নিয়ে যে অবস্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি
আওয়ামী লীগের একজন প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমু বলেছেন, প্রয়োজনে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় তারা বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান।মঙ্গলবার ঢাকায় ১৪-দলীয় জোটের একটি সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করার পর থেকেই দেশ জুড়ে আলোচনা শুরু হয়েছে যে, এটি কি দলীয়, নাকি তার ব্যক্তিগত মন্তব্য। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিরোধী দল বিএনপি বহুদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হয়েছে, সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘের মধ্যস্থতার বিষয়ে কোন পক্ষ থেকেই এর আগে কিছু বলা হয়নি।যদিও ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর মধ্যস্থতায় উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছিল, যদিও শেষ পর্যন্ত তাতে কোন সমাধান আসেনি। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।