আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:২৪ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ১০, ২০২৩

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত
ইসলামী ব্যাংকের কোনো শাখা ঋণ দিতে পারবে না
নতুন এই সিদ্ধান্তে গ্রামীণ উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়ার সুযোগ কমবে। দেশের অর্থনীতিতেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন।

ইসলামী ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকেরা (ব্রাঞ্চ ম্যানেজার) আর কোনো ঋণ দিতে পারবেন না। এমনকি বিভাগীয় ও জোন প্রধানেরাও কোনো ঋণ অনুমোদন করতে পারবেন না। পাশাপাশি ঋণের সীমাও বাড়াতে পারবেন না তাঁরা। তবে কৃষি খাতে তাঁদের ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা বহাল রাখা হয়েছে। ব্যাংকটির মোট ঋণের মাত্র ৩ শতাংশ দেওয়া হয়েছে কৃষিতে। আগে সবক্ষেত্রে শাখা ব্যবস্থাপক ও জোন প্রধানেরা পদক্রম ভেদে সর্বোচ্চ ৭০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন করতে পারতেন, যার বড় অংশই যেত গ্রামীণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের কাছে। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে গ্রামীণ উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়ার সুযোগ কমে এসেছে। এখন সব ঋণ দেওয়া হবে প্রধান কার্যালয়ের অনুমোদনে। এর মধ্যে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন করতে পারবেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)।গত ১৯ জুন ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩২৪তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। ওই সভাতেই পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ দেন আহসানুল আলম। তিনি চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ছেলে। এর আগে আহসানুল আলম ইউনিয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের মালিকানা নেওয়ার পর এবারই প্রথম পরিবারের সদস্যদের ব্যাংকে যুক্ত করে এস আলম গ্রুপ। সূত্র: প্রথম আলো

সুদের হার বাড়ছে শোধের অঙ্ক বাড়বে

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতি অন্য রকম পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। একদিকে বাড়ছে বৈদেশিক ঋণের সুদ, অন্যদিকে কমছে ঋণ পরিশোধের সময়। সুদহার বাড়ার কারণে ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। বাংলাদেশ তুলনামূলক সহজ শর্তে ঋণ নিলেও গত অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছে ঋণ পরিশোধের চাপ। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য মতে, করোনা-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশের সুদহার ১ থেকে ৫ শতাংশ বেড়েছে। অন্যদিকে বৈশ্বিক সুদহার নির্ধারণের অন্যতম মাপকাঠি লন্ডন ইন্টার ব্যাংক অফারড রেটের (লাইবর) পরিবর্তে সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট (সোফর) নামে নতুন ব্যবস্থা চালুর ফলেও সুদহারে পরিবর্তন এসেছে। ইআরডির কর্মকর্তারা জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সোফর রেট বেড়ে ৫ শতাংশের বেশি হয়েছে। এ কারণে বাজারভিত্তিক ঋণের জন্য বাংলাদেশকে এখন ৫ শতাংশের বেশি সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্নে মহাসচিবের প্রতিনিধি
শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতিসংঘ
কেমন ভোট হবে আগামীতে

জাতিসংঘ মহাসচিবের উপ-মুখপাত্র ফারহান হক বলেছেন, ‘আমরা বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ, বিশ্বাসযোগ্য ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনকে উৎসাহিত করব। প্রতিবাদ সমাবেশের ব্যাপারে, বিশ্বের যে কোনো স্থানেই হোক না কেন, আমরা চাই সব দেশের নিরাপত্তা বাহিনী শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ এবং সমাবেশকারীদের অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে, এ ধরনের সমাবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।’ গত ৮ আগস্ট নিউইয়র্ক জাতিসংঘের সদর দফতরে সংস্থার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্ন ছিল, বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল সে দেশ সফর করছে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ তাদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছে। তবে সফরকারী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসতে অনীহা প্রকাশ করেছে বিএনপি। বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির চলমান ভাঙচুর ও রাস্তায় বিক্ষোভের মধ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা ঢাকার গণমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ কি মনে করে যে, বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপির মনোভাব সহায়ক? সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

বড় ক্ষতি নতুন রেলপথের
বন্যার ভয়াবহতা
পেছাতে পারে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকায় নির্মিত এ রেলপথের উদ্বোধন
বাঁধ ও পাথর ভেসে গিয়ে রেলট্র্যাকও হতে পারে আঁকাবাঁকা
রেলওয়ের দাবি, পানি নিষ্কাশনে বাধা নেই

উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকায় নির্মিত চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার রেলপথ বন্যায় ডুবেছে। যে বাঁধের (এমব্যাংকমেন্ট) ওপর রেলপথ তৈরি করা হয়েছে, সেটির মাটি ও রেললাইনের পাথর (ব্যালাস্ট) বানের তোড়ে ভেসে বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয়দের ভাষ্য, তাদের ক্ষতিও বাড়িয়েছে নতুন রেলপথটি। বাঁধ, রেললাইনের সেতু ও কালভার্টে পানি আটকে বন্যার ভয়াবহতা বেড়েছে। এ দাবি নাকচ করলেও রেলওয়ে জানিয়েছে, বন্যার ক্ষতির কারণে সরকারের অগ্রাধিকারের (ফাস্ট ট্র্যাক) দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথের উদ্বোধন পিছিয়ে যেতে পারে।সরেজমিন দেখা গেছে, চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ; কক্সবাজারের চকরিয়া, ঈদগাহ ও রামুতে রেলপথের দুই পাশে থইথই পানি। কোথাও কোথাও রেলপথ ডুবে গেছে। দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেলপথের কতটুকু ডুবেছে, তা জানা যায়নি। প্রকল্প পরিচালক মো. মফিজুর রহমান সমকালকে বলেন, বন্যার কারণে সড়ক বন্ধ থাকায় গাড়ি নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে এখনই বলা যাচ্ছে না, কত কিলোমিটার রেলপথ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি নামার পর বলা যাবে। এর পর মেরামতের বিষয়টি আসবে।গত বছর সুনামগঞ্জ এবং সিলেট এলাকায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় রেলপথের বড় ক্ষতি হয়েছিল। এবার দোহাজারী-কক্সবাজার সেকশনেও পানির তোড়ে বাঁধের মাটি এবং ব্যালাস্ট ওয়াশআউটের (ধুয়ে যাওয়া) শঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক। তিনি বলেন, যদি ওয়াশআউট হয়, তাহলে রেলট্র্যাক বেঁকে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। গত বছর সুনামগঞ্জে এমনটি হয়েছিল। সূত্র: সমকাল

নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কোন্দল নিরসন নিয়ে সংশয়

টানা সাড়ে ১৪ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে দলীয় নেতাদের একাংশ যেমন বৈষয়িক দিক দিয়ে লাভবান হয়েছেন, তেমনি তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সুবিধাভোগী নেতাদের বেড়েছে দূরত্ব। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতার সংখ্যাও বেড়েছে। বিভিন্ন আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতারা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নিজ নিজ প্রার্থীকে জয়ী করার চেষ্টা চালানোর পাশাপাশি দলীয় কমিটিতে প্রাধান্য বিস্তারের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। সব নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় কোন্দল আরও মাথাচাড়া দেওয়ার আশঙ্কা আছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা অবশ্য মনে করেন, এই কোন্দল দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করা পর্যন্ত থাকবে। তাঁদের আশা, প্রার্থী চূড়ান্ত হয়ে গেলে বিভেদ ভুলে সবাই তাঁর পক্ষে নামবেন। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

জানুয়ারি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পুরোদমে চলবে মেট্রোরেল

দেশের প্রথম মেট্রোরেল বা এমআরটি লাইন-৬ গত বছর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চালু হয়েছে। এই অংশে মেট্রোরেল এখন নিয়মিত চলছে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অক্টোবরের শেষে যাত্রী পরিবহনের জন্য খুলে দেয়া হবে। মতিঝিল পর্যন্ত শুরুতে ৩ স্টেশন চালু হবে। এর দুই মাস পরে আগামী জানুয়ারি মাসে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল পুরোদমে চলবে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। মেট্রোরেলের নিচের সড়ক বিভাজকের অংশে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে গতকাল বুধবার ডিএমটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক বলেন, ‘ইতোমধ্যেই উদ্বোধনের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। আগামী অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে যখন প্রধানমন্ত্রী মেট্রোরেলের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশ উদ্বোধন করবেন, তার পরদিন থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হবে। তার আগে আমরা আশা করছি ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ হয়ে যাবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী আমাদের যেকোনো দিন সময় দেবেন, সেদিনই মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচলের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হবে।’ সূত্র; দৈনিক বাংলা।

১২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের চাপ

সরকারি ও বেসরকারি খাতে নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে প্রায় ১২ বিলিয়ন বা ১ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার। সরকার ও সরকারি গ্যারান্টিতে নেওয়া ঋণের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে ৩১৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার। বাকিটা পরিশোধ করতে বেসরকারি খাত। ঋণ পরিশোধের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বিদেশি মুদ্রার সংকট কাটাতে আরও বেশি ঋণের জন্য দৌড়ঝাঁপ করতে হচ্ছে সরকারকে। এর বড় কারণ হচ্ছে পুরনো ঋণ পরিশোধের চাপ।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর মার্চ পর্যন্ত দেশের সরকারি-বেসরকারি বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫৭১ কোটি ডলার বা ৯৫ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) সরকার ও সরকারি গ্যারান্টিতে পাওয়া ঋণের যে ৩১৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার পরিশোধ করতে হবে তার ২৪৩ কোটি ডলার আসল। বাকি ৭৬ কোটি ডলার সুদ।
বেসরকারি খাতের ৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণের মধ্যে চলতি বছর প্রথম ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বেসরকারি খাতের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের মধ্যে ১৬২ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণের মধ্যে আরও প্রায় ৬০০ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে আরও প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু চলতি বছরের প্রথমার্ধে ঋণপ্রাপ্তির যে গতি তাতে জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে সর্বোচ্চ ১০-১১ বিলিয়ন পাওয়া যেতে পারে। সূত্র; দেশ রুপান্তর

যেসব কারণে পাহাড়ি অঞ্চল বন্যার পানিতে ডুবে গেল
বাংলাদেশের পাহাড়ি জেলাগুলো বন্যায় আক্রান্ত হওয়ার পর সেখানকার বাসিন্দারা বলছেন, এই এলাকায় এরকম ভয়াবহ বন্যা তারা আগে আর দেখেন নি।বান্দরবানের লামার বাসিন্দা আব্দুল্লাহর বাড়ি পানিতে ডুবে যাওয়ায় ঘরবাড়ি ছেড়ে পুরো পরিবার উঁচু একটি জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে। তিনদিন ধরে তাদের এলাকায় বিদ্যুৎ নেই, ফলে চার্জ করতে না পেরে মোবাইলও চলছে না। তাদের কাছে খাবারও খুব কম রয়েছে। সোলার ব্যবহার করে বুধবার তিনি ১০ মিনিটের জন্য মোবাইল চালু করতে পেরেছিলেন। সেই সময় বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথা হয় আব্দুল্লাহর।‘’পরিস্থিতি খুব খারাপ। কোন দিন এভাবে এখানে পানি উঠবে ভাবি নাই, তাই কারো কোনরকম প্রস্তুতিও ছিল না। অনেকটা হঠাৎ করে ঘরবাড়ি ছেড়ে উঠে আসতে হয়েছে। কারও সাথে যোগাযোগও করতে পারছি না,’’ তিনি বিবিসি বাংলাকে বলেন।গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলের কারণে সাঙ্গু আর মাতামুহুরি নদী উপচে বান্দরবান, খাগড়াছড়ি আর কক্সবাজারের বহু অঞ্চল তলিয়ে গেছে। পাহাড়ি এলাকাগুলোয় এর আগে এরকম বন্যা আর দেখা যায়নি। সূত্র; বিবিসি বাংলা।

জ্বালানি খাতে ডলার সংকট কেটেছে, বকেয়া শোধ ২ মাসেই: সচিব

তেল-গ্যাস সরবরাহ বাবদ আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পাওনা সরকার আগামী দুই মাসের মধ্যে পরিশোধ করে ফেলবে জানিয়ে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এখন প্রতি সপ্তাহে ৮ থেকে ৯ কোটি ডলার ছাড় করা হচ্ছে। বুধবার জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে জ্বালানি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক ওয়েবিনারে তিনি এমন আশাবাদের কথা শোনান।এতে সচিব দেশের গ্যাসক্ষেত্র থেকে উৎপাদন বাড়া এবং আমদানি করা এলএনজিসহ দৈনিক ৩১০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করার তথ্যও দেন।ইউক্রেইন যুদ্ধের কারণে ডলার সংকটে পড়ে বেশ কিছুদিন থেকে জ্বালানি খাতে টানাটানি চলছে। ব্যয় সাশ্রয়ের অংশ হিসেবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার নীতিতে বেশ কিছুদিন ধরে চলছে সরকার। এতে চাহিদার তুলনায় তেল ও গ্যাসের সরবরাহ কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে শিল্প কারখানা, বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ দৈনন্দিন জীবনযাত্রায়। সূত্র: বিডি নিউজ

বাইডেনকে হত্যার হুমকিদাতা এফবিআইয়ের গুলিতে নিহত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে হত্যার হুমকিদাতা দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এফবিআই) অভিযানের সময় নিহত হয়েছেন। ওই ব্যক্তি বাইডেন ছাড়া আরও কয়েকজন কর্মকর্তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে অনলাইনে বেশ কিছু পোস্ট করেছিলেন। খবর বিবিসির। স্থানীয় সময় বুধবার এফবিআইয়ের অভিযানের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন তিনি। ওই ব্যক্তি উতাহ অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা। ওই অঙ্গরাজ্য বাইডেনের সফর করার কথা। তার সফরের কয়েক ঘণ্টা আগেই এ ঘটনা ঘটলো।ক্রেগ রবার্টসন নামের ওই ব্যক্তি বাইডেনকে ও অন্য কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি দেওয়ায় তার বাড়িতে গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানোর চেষ্টা করেছিলেন এফবিআইয়ের এজেন্টরা। সূত্র: জাগো নিউজ