আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৫৪ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৭, ২০২২

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ইউক্রেনে কঠিন পরিস্থিতির মুখে রাশিয়া, পুতিনের সামনে পথ কী?

ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে ঘোষণা করার পর প্রেসিডেন্ট পুতিন সতর্ক করেছেন এসব অঞ্চলে হামলা হলে তা রাশিয়ার ওপর হামলা হিসেবেই বিবেচিত হবে।কিন্তু ইউক্রেন এই অন্তর্ভুক্তিকে শুধু অস্বীকারই করছে না বরং এসব এলাকায় হামলা করে তাদের ভূমি পুনরুদ্ধারও করছে। এমন পরিস্থিতিতে মি. পুতিনের সামনে এখন বিকল্প কী? তিনি কি দখল ছেড়ে দেবেন নাকি যুদ্ধ চালিয়ে যাবেন? অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স কলেজের সেন্টার ফর ডিফেন্স স্টাডিজের সিনিয়র গবেষক ম্যাথিউ সাসেক্স, যিনি রাশিয়ার রাজনীতি এবং বিদেশ নীতি নিয়ে গবেষণা করেছেন, অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক দ্যা লোওয়ি ইন্সটিটিউটের এক সাময়িকীতে সম্ভাব্য কয়েকটি পথের কথা উল্লেখ করেছেন যেগুলো মি. পুতিন নিতে পারেন। তার মতে মি. পুতিন এখন যেটা করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে :১. ইউক্রেনে ব্যাপকভাবে সহিংসতা বাড়ানো, এবং রাশিয়ার ‘আক্রমণাত্মক সামরিক ডকট্রিন বা কৌশল’ প্রয়োগ, যেমন: শত্রু বাহিনীকে আটকে রাখা, শহরগুলোকে জিম্মি করে রাখা, নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে প্রতিরোধ গুড়িয়ে দেয়া। তবে এর সুবিধা এবং অসুবিধা তিনি উল্লেখ করেছেন। সূত্র: বিবিসি

মানবসভ্যতা-বিধ্বংসী পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকি দেখছেন বাইডেন

স্নায়ুযুদ্ধের পর বিশ্ব প্রথমবারের মতো মানবসভ্যতা-বিধ্বংসী পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকিতে (আরমাগেডন) পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি এ কথা বলেন। বাইডেন আরও বলেন, ইউক্রেন সংঘাতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রস্থানের পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন তিনি। খবর এএফপির। নিউইয়র্কে ডেমোক্রেটিক পার্টির এক তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘কেনেডি এবং ১৯৬২ সালে কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর থেকে আমরা এ ধরনের ঝুঁকির মুখোমুখি হইনি।’বাইডেন বলেন, ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার যে হুমকি পুতিন দিয়েছেন, তা কোনো তামাশা নয়।কিউবায় ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন নিয়ে ১৯৬২ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। কারণ, কিউবায় ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করা হলে কম দূরত্বের কারণে যুক্তরাষ্ট্র সহজেই হামলার আওতায় চলে আসত।ওই প্রসঙ্গ টেনে বাইডেন বলেন, ‘কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর আমাদের জন্য প্রথমবারের মতো পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সরাসরি হুমকি রয়েছে।’ সূত্র: প্রথম আলো

ইউরোপের ৪৪ দেশের সম্মেলন
ইউক্রেনের সমর্থনে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান

ইউক্রেনের সমর্থনে ঐক্য তুলে ধরতে ইউরোপীয় দেশগুলোর একটি সম্মেলন গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তাঁর আহ্বানে আয়োজিত এ সম্মেলনের উদ্বোধনীতে ইউরোপের দেশগুলোকে ইউক্রেন ইস্যুতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানান। এদিকে বৈঠক শুরুর দিন ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়ায় রুশ হামলায় তিনজন নিহত হয়।ইউরোপের ৪৪টি দেশের দুই দিনের এ সম্মেলন চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে শুরু হয়েছে।ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সাম্প্রতিক ‘পিছু হটার’ পরিপ্রেক্ষিতে ‘ইউরোপীয় রাজনৈতিক সম্প্রদায়ের’ এ অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য সম্পর্কে ইমানুয়েল মাখোঁ বলেন, ‘(রাাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ) পরিস্থিতি আমাদের ইউরোপকে কিভাবে প্রভাবিত করছে, তা নিয়ে পরস্পরের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করাই মূল লক্ষ্য এবং সঙ্গে রয়েছে অভিন্ন কৌশল প্রণয়নের লক্ষ্যও। ’ এ ছাড়া সম্মেলনের জন্য প্রাগে পৌঁছেই ফরাসি রাষ্ট্রপ্রধান সম্মেলন সম্পর্কে বলেন, এটি সবার আগে একটি ঐক্যের বার্তা পাঠায়। সূত্র: কালের কণ্ঠ

Nagad

তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা ওপেক প্লাসের

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রতিদিন ২০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল উত্তোলন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক প্লাস। এ সিদ্ধান্তের পর আমেরিকার অভিযোগ, ওপেক প্লাস রাশিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। উল্লেখ্য, এই গ্রুপের সদস্য রাশিয়াও। মূলত তেলের দাম বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওপেক প্লাস। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। খবরে জানানো হয়, গত জুন মাস থেকে বিশ্ব বাজারে কমেছে তেলের দাম। রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পর এ দাম আকাশ ছুঁয়েছিল। তবে পরবর্তীতে তা অনেকটাই স্বাভাবিক অবস্থায় নেমে আসে। কিন্তু তেলের দাম আবারও বৃদ্ধির লক্ষ্যে এখন এর উৎপাদন কমিয়ে দিচ্ছে ওপেক প্লাস। ২৩ রাষ্ট্র মিলে তৈরি এ গ্রুপটি প্রায়ই তেলের দাম ও উৎপাদনের মাত্রা নির্ধারণে মিলিত হয়। বিশ্বের মোট তেলের ৩০ শতাংশই উৎপাদন করে এই দেশগুলো। বুধবার অস্ট্রিয়ার রাজধানীর ভিয়েনায় ওপেকভুক্ত দেশগুলোর জ্বালানিমন্ত্রীরা ২০২০ সালের পর প্রথমবারের মতো বৈঠকে বসেন এবং তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নেন। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্য পিয়েরে এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে ভ্রমণের সময় বলেন, ‘আজকের ঘোষণার মাধ্যমে এটি সুস্পষ্ট যে, ওপেক প্লাস রাশিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

পুতিনের পারমাণবিক হামলার হুমকির নেপথ্যে বাস্তবতা কী?

পশ্চিমা দুনিয়ার ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছে ইউক্রেন। ইতোমধ্যেই তাতে মোড় ঘুরছে কৃষ্ণসাগর অঞ্চলের দেশটিতে চলমান যুদ্ধের । এই বাস্তবতায় ইউক্রেন থেকে অধিকৃত চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আর হুঁশিয়ার করেই বলেছেন, অঞ্চলগুলি এখন রাশিয়ান ফেডারেশনের অংশ। আর নিজ ভুখণ্ড রক্ষায় ক্রেমলিন গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহারে পিছপা হবে না। পুতিন বলেছেন, তার হুমকি ‘ধাপ্পা’ নয়; পশ্চিমাদের মতো রাশিয়ারও পারমাণবিক নখর আছে–আর ভূখণ্ডের নিরাপত্তা বিধানে রাশিয়া এ শক্তি ব্যবহারও করবে।এশিয়া টাইমসে লেখা কলামে এ হুমকির প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করেছেন প্রভাবশালী মার্কিন দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিবেদক ড্যানিয়েল উইলিয়ামস। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা তার। ছিলেন লস এঞ্জেলস টাইমস ও মিয়ামি হেরাল্ডের-ও পররাষ্ট্র প্রতিবেদক। একাধারে তিনি মানবাধিকার গোষ্ঠী– হিউম্যান রাইটস ওয়াচের-ও সাবেক গবেষক। এশিয়া টাইমসে ৬ অক্টোবর প্রকাশিত তার বিশ্লেষণটির ঈষৎ পরিমার্জিত, ভাবানুবাদ টিবিএসের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো— বার বার পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন পুতিন। রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণ থেকে দখলীকৃত এলাকা মুক্ত করতে ইউক্রেনীয় বাহিনী অগ্রসর হতে থাকলে– এই হুমকিকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সম্ভাবনা স্পষ্ট হয়েছে তার বক্তব্যে। এমনকী ইউক্রেনের সমর্থক বৃহত্তর পশ্চিমা জোটের বিরুদ্ধেও একই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

কিউবার মিসাইল সংকটের পর পুতিনের পারমাণবিক হুমকি সবচেয়ে বড় ঝুঁকি: বাইডেন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, কিউবার মিসাইল সংকটের পর এ ধরনের সবচেয়ে বড় হুমকি নিয়ে আসার ঝুঁকি তৈরি করেছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার হুঁশিয়ারি।পুতিন ওই পথে যাবেন কি না, ওয়াশিংটন তা ‘বোঝার চেষ্টা করছে’ বলে জানিয়েছেন তিনি। হোয়াইট হাউস বারবার বলে আসছে, পুতিন ‘পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারের হুমকি’ দেওয়া সত্ত্বেও রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন কোনো ইঙ্গিত তারা দেখেনি।কিন্তু বৃহস্পতিবার বাইডেন পরিষ্কার করেছেন, রাশিয়ার দখলদারদের বিরুদ্ধে ইউক্রেইনের সামরিক বাহিনী সাফল্য পেতে থাকায় পুতিন কী প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারেন তা বোঝার চেষ্টা করছেন ও তার ওপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন তিনি।নিউ ইয়র্কে ডেমোক্রেটিক পার্টির দাতাদের এক সমাবেশে বাইডেন বলেন, “কিউবার মিসাইল সংকটের পর এই প্রথম আমরা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সরাসরি হুমকি পেয়েছি, যেভাবে পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে যদি তা চলতে থাকে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

যুক্তরাষ্ট্রে ছুরি হামলায় নিহত ২, আহত ৬

যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যে লাস ভেগাস স্ট্রিপে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে দুইজন নিহত ও ছয়জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) এ হামলার ঘটনা ঘটে। লাস ভেগাস পুলিশ ক্যাপ্টেন ডোরি কোরেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, পুলিশ সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে লাস ভেগাস বুলেভার্ডে ধারাবাহিকভাবে ছুরি হামলার খবর পায়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। কোরেন আরও বলেন, তিনজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে একজনকে আটকের পর পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি। ঘটনাস্থল থেকে ছুরি ও অস্ত্র উদ্ধারের কথাও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হতাহতদের পর্যটক ও স্থানীয় বলে চিহ্নিত করেছেন। লাস ভেগাস মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগের জেমস লারোচেল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, হামলাকারী ফুটপাতে ব্লেড ও একটি বড় ছুরি নিয়ে প্রথমে একজনের ওপর আক্রমণ করে। এরপর আরো কয়েকজনকে ছুরিকাঘাত করে সে। হামলাকারীর বয়স ৩০ বছর। তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। সূত্র: জাগো নিউজ

 

অগ্নিকাণ্ডে ইস্টার দ্বীপের রহস্যময় মূর্তির অপূরণীয় ক্ষতি

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইস্টার দ্বীপের বিস্ময়কর মূর্তিগুলো। এর মধ্যে কিছু কিছু ক্ষতিকে অপূরণীয় বলে উল্লেখ করেছে চিলির কালচারাল হেরিটেজ কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসি।ইস্টার দ্বীপে হাজার খানেক রহস্যময় মেগালিথ রয়েছে, যা মোয়াই নামে পরিচিত। সাধারণত মাথা বড় বিশিষ্ট এ সব মূর্তির উচ্চতা ৪ মিটার। তবে ৭৪ টন ওজনের সবচেয়ে বড় মূর্তিটি ১০ মিটার উঁচু।৫০০ বছরেরও বেশি আগে একটি পলিনেশিয়ান উপজাতি মূর্তিগুলো খোদাই করেছিল। মূর্তির নির্মাণ কৌশল ও উদ্দেশ্য নিয়ে নানা ধরনের তত্ত্ব প্রচলিত রয়েছে। সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১৪৮ একর ভূমি পুড়ে গিয়েছে৷ এর মধ্যে রানো রারাকু আগ্নেয়গিরির আশপাশের ইউনেস্কো বিশ্ব্ ঐতিহ্য সাইটগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র সহায়তা সরাসরি সামরিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়াবে: মস্কো

ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের আরও ৬২৫ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তার ঘোষণাকে সরাসরি সংঘাতের উস্কানি হিসেবে দেখছে রাশিয়া। এর পরিণাম ভয়াবহ হতে পারে বলে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করেছে মস্কো।
গত কয়েক সপ্তাহে ইউক্রেনে যুদ্ধ পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টে গেছে। দেশটির দক্ষিণ-পূর্বের বিভিন্ন অঞ্চল রুশ বাহিনীর হাতছাড়া হচ্ছে। কিয়েভের অপ্রত্যাশিত এই সফলতায় বড় ভূমিকা রাখছে মার্কিন সামরিক সহায়তা। ইউক্রেনে আরেক দফা অত্যাধুনিক যুদ্রাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের সামরিক সহায়তাকে তাৎক্ষণিক হুমকি হিসেবে দেখছে মস্কো। এতে পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি সামরিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়বে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত আনাতলি আন্তোনভ। সূত্র: চ্যানেল আই অলাইন।