আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১৮ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৪, ২০২৩

কে এই মেন্দি এন সাফাদি
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হকের সঙ্গে ইসরায়েলের নাগরিক মেন্দি এন সাফাদির ছবি প্রকাশের পর থেকে নতুন করে আলোচনা।

প্রায় সাত বছর পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে আবার ইসরায়েলের নাগরিক মেন্দি এন সাফাদিকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন কি না, তা নিয়ে চলছে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য। সাক্ষাতের খবর নাকচ করে দিয়ে নুর বলেছেন, এ সবই অপপ্রচার। তবে প্রথম আলোর প্রশ্নের জবাবে মেন্দি এন সাফাদি বলেছেন, তাঁর সঙ্গে নুরের সাক্ষাৎ হয়েছিল। গত ২৬ জুন মেন্দি এন সাফাদি মুঠোফোনে খুদে বার্তা দিয়ে এসব কথা জানিয়েছেন। তাঁর মুঠোফোন নম্বরটি প্রথম আলো সাফাদি সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোম্যাসি, রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস নামে ফেসবুক পেজ থেকে সংগ্রহ করেছে। প্রতিষ্ঠানের বোর্ড মেম্বার হিসেবে তাঁর নাম রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসরায়েলি করপোরেশনস অথরিটিতে নিবন্ধিত। সূত্র: প্রথম আলো

সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল
অনিয়ম, অব্যবস্থাপনায় অসন্তোষ
* মানা হয়নি প্রকল্প পরিকল্পনা * আলোচনায় উপাচার্যের অনিয়ম * প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১৬০ জনের মধ্যে কর্মরত ৩১ জন * লোকবল নিয়োগ ২০% * পরিচালন প্রস্তুতি সম্পন্ন ৩০% * আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন আগামীকাল

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল প্রকল্পের নানা অনিয়মের কারণে অসন্তুষ্ট অর্থায়নকারী দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান। অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে চিকিৎসক, নার্সদের প্রশিক্ষণ নিয়েও। কারণ হিসেবে জানা গেছে, প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করেনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হাসপাতাল পরিচালনার জন্য নীতিমালাও তৈরি করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।এ ছাড়া কর্মপরিকল্পনা ছাড়া হাসপাতাল চালু, হাসপাতালের ভেতরকার বিভিন্ন কাঠামো পরিবর্তন করা, প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়হীনতা, লোকবল নিয়োগে অস্বচ্ছতা ও অনিয়মের অভিযোগ, অপ্রয়োজনীয় ক্রয় নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে কোরীয় প্রতিষ্ঠান।এরই মধ্যে তারা বিএসএমএমইউ উপাচার্যকে একাধিক চিঠি দিয়ে হাসপাতালের লোকবল, পরিচালন নীতিমালা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। কিন্তু এর কোনো জবাব পায়নি বলে জানিয়েছে অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান সূত্র।কোরিয়ার এক্সিম ব্যাংকের চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অসন্তুষ্টির তেমন কোনো কারণ নেই। সূত্র: কালের কণ্ঠ

ঋণখেলাপিদের দিন শেষ
অনেকের বিরুদ্ধে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা আদালতের, বাংলাদেশ ব্যাংকেরও সতর্কতা

ঋণখেলাপি, অর্থ পাচারকারীদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। ঋণ বিতরণকারী ব্যাংক, দুর্নীতি দমন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি আদালত এ ধরনের বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞার কারণে আটক হয়েছেন নিউইয়র্কের আবুল কাশেম। তিনি একটি ব্যাংকের অনুমতি পেয়েছেন। এ ছাড়া আরও কিছু ব্যাংক খেলাপির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে আদালত ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। বিশ্লেষকরা বলেছেন, ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে শুধু দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেই হবে না। দ্রুত বিচারের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা বাতিল ও সম্পত্তি ক্রোক করার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র মো. জাকির হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যাংকগুলো চাইলে আদালতের মাধ্যমে সব ঋণখেলাপির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যবস্থা করতে পারে।জানা গেছে, শীর্ষ ঋণখেলাপি চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী গ্রুপ ইলিয়াছ ব্রাদার্সের পরিচালক আমিনুল করিম ও নুরুল আবছারের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন চট্টগ্রাম অর্থ ঋণ আদালত। ঢাকা ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গত ২৫ মে এই আদেশ দিয়েছেন। ঋণখেলাপি আমিনুল করিম ও নুরুল আবছার দুই ভাই। আমিনুল করিমের কাছে ব্যাংকের পাওনা ঋণ সুদ-আসলে ১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। ঋণের বিপরীতে উপযুক্ত কোনো সম্পত্তি বন্ধক নেই বলেও ব্যাংক আদালতকে জানিয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

জুলাইজুড়ে কূটনৈতিক চাপ, প্রভাব পড়বে রাজনীতিতে

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা আয়োজন করবেন, তা জানতে ঢাকা আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জিয়া। আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করা হবে কিনা, তা যাচাই করতে আসছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক প্রতিনিধি দল। সেই সঙ্গে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহে আসছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকারবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ইমোন গিলমোর। তবে অর্থনীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি হোসে ডব্লিউ ফার্নান্দেজের ঢাকা সফর এখনও শর্তের বেড়াজালে আটকে রয়েছে। ফলে জুলাই মাসেই মিলতে পারে বাংলাদেশের আগামী কয়েক মাসের রাজনৈতিক গতিপথের পূর্বাভাস। কূটনৈতিক সূত্রে এ তথ্যগুলো জানা গেছে। নাম না প্রকাশের শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, উজরা জিয়ার সফরটি নিশ্চিত। তবে হোসে ডব্লিউ ফার্নান্দেজের ঢাকা সফর এখনও নিশ্চিত হয়নি। হোসে ডব্লিউ ফার্নান্দেজের ঢাকা সফরের সঙ্গে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। সেগুলো পূরণ হলেই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র উচ্চ পর্যায়ের অর্থনৈতিক সংলাপে যোগ দিতে তিনি আসবেন। এক্ষেত্রে শ্রম আইনটি সংশোধনের শর্তটি অন্যতম। সূত্র: সমকাল

ভূরাজনীতি বড় বাধা আ.লীগের সামনে
বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলনকে পাত্তা দিতে নারাজ ক্ষমতাসীনরা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের ভেতরে ও বাইরে বেশ চাপের মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ। বিষয়টি দলের নীতিনির্ধারক মহল প্রকাশ্যে স্বীকার না করলেও পর্দার আড়ালে চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করে তা মোকাবিলার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ পর্যায় মনে করে, ১৫ বছরের টানা শাসনে তারা অভূতপূর্ব উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছে। এর মধ্যে কিছু ভুলত্রুটি থাকলেও পরবর্তী মেয়াদে ক্ষমতায় এসে তারা জন-অসন্তোষের সবকিছু সফলভাবে উতরাতে চায়। তবে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসার জন্য সরকার বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলনকে পাত্তা দিতে নারাজ। তাদের বিশ্বাস, রাজপথের আন্দোলনে কেউ আওয়ামী লীগকে কোণঠাসা করতে পারবে না। তবে তাদের মাথাব্যথার একটিই কারণ; সেটি হলো-বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের মিত্ররা যদি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ আদায়ের জন্য আরও চাপ বৃদ্ধি করে, একই সঙ্গে রাজপথের বিরোধী দলগুলোকে ব্যবহার করার পন্থা বেছে নেয়। পাশাপাশি আরও স্যাংশন দিতে চায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতা সরকারি দলের চ্যালেঞ্জের বিষয়গুলো যুগান্তরের কাছে এভাবে ব্যাখ্যা করেন। সূত্র: যুগান্তর

জলাবদ্ধতা রোধের তিন হাজার কোটিই জলে
আসে একের পর এক প্রকল্প

প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা থেকে যেন নিস্তার নেই রাজধানীবাসীর। বিপুল অর্থ ব্যয়ে একের পর এক প্রকল্প বাস্তবায়নের পরও জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি মেলেনি। ব্যর্থতা মাথায় নিয়ে আড়াই বছর আগে এই দায়িত্ব ছাড়ে ঢাকা ওয়াসা। এরপর নানা প্রকল্প হাতে নিয়েছে দুই সিটি করপোরেশন।সব মিলিয়ে গত এক যুগে বিভিন্ন সংস্থা খরচ করেছে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। তবে কোনো কিছুতেই তেমন ফল আসেনি। এখনো এক-দেড় ঘণ্টার মাঝারি বৃষ্টিতেই পানিতে থইথই করে ঢাকার অলিগলি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিকল্পনায় দুর্বলতা, বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা এবং বরাদ্দ অর্থের সঠিক ব্যবহার না হওয়াই এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী।নগর পরিকল্পনাবিদ এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান কালবেলাকে বলেন, শুধু প্রকল্পের মাধ্যমে টাকার অঙ্ক বাড়ালেই জলাবদ্ধতা নিরসন হবে না। পানি কোন পথ দিয়ে নামবে সেই কাজ আগে করা উচিত। উন্নয়ন কাজ করার পর তা আর রক্ষণাবেক্ষণ না করার কারণে খাল ও ড্রেনের মুখ আবার ভরাট হয়ে যায়। সিটি করপোরেশন, রাজউক, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে না। একে অন্যকে দোষারোপ করে। দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতা নিরসনে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তারা ব্যর্থ হয়েছে। সূত্র: কাল বেলা

পানি বাড়ছে নদীতে, বন্যার আশঙ্কা

পাহাড়ি ঢল আর ভারী বর্ষণের কারণে দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদ-নদীতে পানি বেড়েছে। সুনামগঞ্জে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ইতোমধ্যেই প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এদিকে উত্তরাঞ্চলে তিস্তার পানি কিছুটা কমলেও বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র, করতোয়া, ঘাঘট নদীর পানি। বিস্তারিত প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে।
গত পাঁচ দিনে বেড়েছে সুরমা, যাদুকাটা, রক্তি, পাটলাই, খাসিয়ামারা, চলতি, বৌলাই, নলজুরসহ সব কটি নদীর পানি। ইতোমধ্যেই সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, শান্তিগঞ্জ, মধ্যনগরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। উজানে ঢলের পানিতে ডুবে গেছে নিচু সড়ক। তাহিরপুর উপজেলার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। নিম্নাঞ্চলের নিচু সড়কে চলাচলের জন্য অনেকেই ব্যবহার করছেন নৌকা।পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সোমবার (দুপুর ২টায়) সুনামগঞ্জের ছয়টি পয়েন্টের সব কটিতে পানি বেড়েছে। সুনামগঞ্জ জেলার ৬টি পয়েন্টের মধ্যে ৩টি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে-সূত্র: দৈনিক বাংলা।

পত্রিকা: “ডলারের বিপরীতে টাকার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দরপতন”

ডলারের সংকটকে ঘিরে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান শিরোনাম, “Taka sees biggest fall against dollar”। অর্থাৎ ডলারের বিপরীতে টাকার সবচেয়ে বড় দরপতন হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হচ্ছে যে, বাংলাদেশের ইতিহাসে টাকার সর্বোচ্চ অবমূল্যায়ন ঘটেছে সোমবার। এদিন বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ থেকে ১০৮.৮৫ টাকা আন্তঃব্যাংক হারে মার্কিন ডলার বিক্রি শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।এতে একদিনে স্থানীয় মুদ্রার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২ টাকা ৮৫ পয়সা অবমূল্যায়ন হয়।একাধিক বিনিময় হার-ভিত্তিক ব্যবস্থা থেকে সরে এসে, বাজার-ভিত্তিক একটি একক বিনিময় হার চালুর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক।মূল্যস্ফীতি নিয়ে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, “সারা বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমছে, বাংলাদেশে নয়”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কোভিড-১৯ সৃষ্ট বৈশ্বিক দুর্যোগ আর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দামামায় বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই বাড়তে থাকে মূল্যস্ফীতি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

জলাবদ্ধতা নিরসন ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ছুটি বাতিল করেছে ডিএনসিসি

জলাবদ্ধতা নিরসন ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। আজ গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে ডিএনসিসি’র পক্ষ থেকে এই কথা জানানো হয়।বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধিক্ষেত্রে জলাবদ্ধতা নিরসন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে মশক নিধন কার্যক্রম ও সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনার স্বার্থে ডিএনসিসি’র সংশ্লিষ্ট বিভাগ, শাখা সমূহের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ মাস্টাররোল শ্রমিকদের ছুটি পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বাতিল করা হলো।বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো। সূত্র: চ্যানেল আই অনলাইন।

সারা বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমছে, বাংলাদেশে নয়

দক্ষিণ এশিয়ার দ্রুত অগ্রসরমাণ দেশ শ্রীলংকা নজিরবিহীন অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলা করছে। সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল গত বছর। দ্বীপরাষ্ট্রটির মূল্যস্ফীতির হার ঠেকেছিল প্রায় ৬০ শতাংশে। রিজার্ভ সংকটে জ্বালানি তেলের মতো অতিপ্রয়োজনীয় পণ্যটিও আমদানি করা সম্ভব হচ্ছিল না। আমদানি দায় আর বিদেশী ঋণ পরিশোধের ব্যর্থতায় নিজেদের দেউলিয়াও ঘোষণা করেছিল দেশটির সরকার। কিন্তু ইতিহাসের সবচেয়ে নাজুক সে পরিস্থিতি দ্রুতই কাটিয়ে উঠছে শ্রীলংকা। মূল্যস্ফীতির হার কমতে কমতে গত জুনে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের মূল্যস্ফীতিও দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। জুনে দেশটির মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশে। মূল্যস্ফীতি কমেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোয়ও। কিন্তু এক্ষেত্রে একেবারেই বিপরীত অবস্থান বাংলাদেশের। গত বছরের জুনে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। এরপর সেই হার ক্রমাগত বেড়েছে। চলতি বছরের জুনেও মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা